রায়গঞ্জে " সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ" নিয়ে রাতের অন্ধকারে পুলিশের ডিউটিতে নিরাপত্তার প্রশ্ন
1 min read
জয়ন্ত বোস, বর্তমানের কথা:- পথ নিরাপত্তায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এক অনবদ্য প্রকল্প ” সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ” নিয়ে যখন প্রতিটি জেলায় পুলিশ প্রশাসন সারাদিন ধরে যেভাবে পরিশ্রম করে পথ নিরাপত্তায় সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে সাথে পথ চলতি বিশেষ করে বাইক আরোহীদের হেলমেট সহ গাড়ির আনুষঙ্গিক কাগজপত্র চেকিং করে চলেছেন তা এককথায় নজিরবিহীন। নজিরবিহীন বলতে পথ নিরাপত্তার সাথে বাইক চুরি রোধে এই চেকিং ব্যবস্থা এক অন্য মাত্রা পেয়েছে। পথ দূর্ঘটনায় পথ নিরাপত্তায় সচেতনতার জন্যই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই প্রকল্প ” সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ”।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কিন্তু পথ নিরাপত্তায় এই প্রকল্প কে সামনে রেখে উত্তর দিনাজপুর জেলার সদর শহর রায়গঞ্জে যেভাবে রাতের অন্ধকারে বিনা আলোতে কতিপয় সিভিক ভলান্টিয়ারদের সাথে নিয়ে পুলিশ অফিসাররা প্রায় প্রতিদিনই বাইক চেকিং করছেন তাতে করে পথ নিরাপত্তার প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।আর এই প্রশ্ন থেকেই উঁকি মারছে কেনই বা বিনা আলোতে অন্ধকারে একটি জনবহুল বাই রাস্তায় মোবাইলের ফ্লাশ লাইট জ্বালিয়ে বাইকের পেপারস চেকিং করা হচ্ছে এবং ঐ রাস্তায় দুইদিকে স্ট্রিট লাইট থাকা সত্ত্বেও কেনই বা প্রতিদিন চেকিংয়ের দ্বায়িত্বে থাকা পুলিশ অফিসাররা সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়ে ঐ জায়গাটিতে ডিউটি করছেন। এতে করে ঐ রাস্তার দুই দিক থেকে স্পীডে আসা মোটরসাইকেল আরোহী সহ পথ চলতি মানুষের মধ্যে দুর্ঘটনার এক বড় ফাঁদ তৈরী হয়ে রয়েছে। আর এই ফাঁদেই পথ নিরাপত্তার প্রকল্প ” সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ”। এই ঘটনা রায়গঞ্জ শহরের জেলখানার দক্ষিণে পূর্ব কলেজপাড়া বারোয়ারি পূজো মন্দিরের ঠিক সামনে। পথ নিরাপত্তার সচেতনতায় অন্ধকারে বাইক চেকিং করতে গিয়ে “সেফ” এবং “সেভ” এই দুটি জিনিসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন আজকের প্রতিবেদনে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});