October 26, 2024

ভূতনী ব্রিজের নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখতে গেলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ

1 min read
বিশ্বজিৎ মণ্ডল,মালদা : ভূতনী ব্রিজের নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখতে গেলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।অক্টোবর মাসে কাজ শেষের কথা থাকলেও তা নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় মার্চে’ই কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব বলে এদিন জানান মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।খুশির আবহাওয়া ভূতনী বাসীর।মালদা জেলা প্রশাসনের কর্তাদের সাথে নিয়ে বুধবার উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ভূতনী ব্রিজের কাজ খতিয়ে দেখতে পৌঁছান।কথা বলেন ব্রিজের কাজে নিযুক্ত সংস্থা সহ নানান দপ্তরের কর্তাদের সহিত।ব্রিজের নানান বিষয় নিয়ে পর্যাআলোচনাও করেন।কাজের গতি সহ সমস্যার কথা জানেন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

ঘুরে দেখেন নির্মিয়মান ব্রিজ স্থলের নানান দিক।মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানান,”এই নদীর জল খুব দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় কাজ থমকে যায়।১৭৯০ মিটার দৈঘ্যের এই ভূতনী সেতুর কাজ আগামী মার্চ’এর মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে।১৩২ কোটি টাকা এই মুহূর্তে দাঁড়াচ্ছে,আরো বাড়তেও পারে।এই ব্রিজের ফলে ভূতনী বাসীর সুবিধে হবে।ভূতনীর তিনটে অঞ্চলে লক্ষাধিক মানুষের বসবাস।বর্ষার সময় এই মানুষের পারাপারের অসুবিধে হয়ে যায়।বিগত সরকার প্রতিশ্রুতি দিলেও তার বাস্তব রূপ দিয়েছে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী দায়িত্বে এসেই ব্রিজের অনুমোদন দেন।জানুয়ারির মধ্যে মানুষ চলাচল ও মার্চে মানুষ চলাচল করতে পারবে।ওপারে জমি পেলে ৩০ কিমি রাস্তা করে দেবো
।তবে জমি কিনে রাস্তা তৈরি করাটা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়,বলে জানান মন্ত্রী।সাথে আসামে নাগরিক অধিকার প্রসঙ্গে মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানান,”একটা অমানবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসাম সরকার,কেন্দ্রীয় সরকার।৪০ লক্ষের বেশি মানুষকে ভোটার তালিকা থেকে নাম কেটেই দেওয়া হয়েছে।আর ৪০ হাজার মানুষে জেলে রাখা হয়েছে।ওদের ৬৯ লক্ষ মানুষকে আসাম থেকে তাড়ানোর।ক্ষমতায় আসার আগে বলছে ,আচ্ছা দিনের কথা,আর এখন মানুষের নিয়েই ভাবছে না সরকার।এত মানুষকে বলা হচ্ছে বহিরাগত।তাহলে এই ভোটার তালিকা দিয়েই তো লোকসভা নির্বাচন হয়েছে, বিজেপি ৮ টি সংসদ পদ জিতেছে।রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনও এই ভোটার তালিকায় হয়েছে।তাহলে ভোটার তালিকা যদি আজ অবৈধ হয় তাহলে আসাম সরকারটাই তো অবৈধ হয়ে যাচ্ছে! তাহলে নিরচিত সংসদ ও বিধায়কদেরও পদত্যাগ করে উচিত,এই প্রশ্নটাই আসছে।আমরা মনে করি মানবিকতার জন্য সকলের নাগরিকত্ব বোঝাই থাকতে দিক।আমরা আশা করবো কেন্দ্রীয় সরকার পিছু হটতে বাধ্য হবে’।
[


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *