উন্নত জৈব পদ্ধতিতে চাষবাসে বিশেষ অবদানের জন্য "কৃষকরত্ন" সম্মানে ভূষিত হলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদের কৃষক আব্দুল মালেক
1 min readতন্ময় দাস, বর্তমানের কথা, হেমতাবাদঃ উন্নত জৈব পদ্ধতিতে চাষবাসে বিশেষ অবদানের জন্য “কৃষকরত্ন” সম্মানে ভূষিত হলেনউত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ ব্লকের বাহারাইল গ্রামের কৃষক আব্দুল মালেক।
বুধবার কৃষকদিবসে হেমতাবাদ ব্লকের বাঙ্গালবাড়ি মোড়ে কৃষিদপ্তরের হলঘরে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে আব্দুল মালেকের হাতে মুখ্যমন্ত্রীর স্বাক্ষর করা শংসাপত্র ও ১০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনউত্তর দিনাজপুরের জেলা মুখ্য কৃষি আধিকারিক মীর ফারহাদ হোসেন, রায়গঞ্জ মহকুমা কৃষিআধিকারিক অনুপম তরফদার, হেমতাবাদ ব্লক কৃষিআধিকারিক দিব্যেন্দু রায় সহ অন্যান্ন বিশিষ্টবর্গ।
হেমতাবাদ ব্লক কৃষি আধিকারিক দিব্যেন্দুবাবু জানান, “আব্দুল মালেক দীর্ঘদিন ধরে কৃষি দপ্তরের পরামর্শ অনুযায়ী উন্নত জৈব পদ্ধতিতে বিভিন্ন ফসলেরচাষ করে সাফল্য পেয়েছেন। এ বছর হেমতাবাদ ব্লক থেকেকৃষকরত্ন সম্মানে তাকেমনোনীত করা হল।“আব্দুল মালেকের এই সাফল্য অন্যন্য কৃষকদের উন্নত জৈব পদ্ধতিতে চাষের জন্য উত্সাহিত করবে। কৃষকরত্ন সম্মান পাওয়ার পর আপ্লুত আব্দুল মালেক জানান,
এই সম্মান পেয়েআমি অত্যন্ত খুশি। রাসায়নিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের ফলে যেমন কৃষি জমিরক্ষতি হয়। পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষেও অনুকূল নয়। সেজন্যই আমি উন্নত জৈব পদ্ধতিতে বিভিন্ন ফসল চাষের উদ্যোগ নিয়েছি। এ ব্যাপারে কৃষি দপ্তরের কাছে আমি সব সময় পরামর্শ পেয়েছি।অন্যদিকে কৃষক আব্দুলবাবু বলেন,”এই সম্মান প
েয়ে আমি খুব খুশি।কৃষিকাজে আমাকে কৃষিদপ্তর সাহায্য করেছে।“
এই সম্মান পেয়েআমি অত্যন্ত খুশি। রাসায়নিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের ফলে যেমন কৃষি জমিরক্ষতি হয়। পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষেও অনুকূল নয়। সেজন্যই আমি উন্নত জৈব পদ্ধতিতে বিভিন্ন ফসল চাষের উদ্যোগ নিয়েছি। এ ব্যাপারে কৃষি দপ্তরের কাছে আমি সব সময় পরামর্শ পেয়েছি।অন্যদিকে কৃষক আব্দুলবাবু বলেন,”এই সম্মান প
েয়ে আমি খুব খুশি।কৃষিকাজে আমাকে কৃষিদপ্তর সাহায্য করেছে।“