জীবন্ত সমাধির টানে বহু পর্যটকের ভিড় জেলার এই জায়গায়!
1 min readজীবন্ত সমাধির টানে বহু পর্যটকের ভিড় জেলার এই জায়গায়!
ইটাহার থেকে প্রায় ৭-৮ কি.মি দূরে মহানন্দা নদীর পাশে অবস্থিত চূড়ামন। এই চূড়ামনেই একদিকে যেমন অবস্থিত মহানন্দা নদীর তীরে ধ্বংসস্তুপে পরিণত ইটাহারের জমিদার ভূপাল চন্দ্র রায় চৌধুরীর জমিদার বাড়ি। তেমনি অন্যদিকে রয়েছে ইটাহারের এক যুবকের জীবন্ত সমাধি। হ্যাঁ শুধু মুর্শিদাবাদ জেলাতেই নয় উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও রয়েছে এক জীবন্ত সমাধি। যদিও এই জীবন্ত সমাধির কথা অনেকেরই অজানা।জীবন্ত সমাধির কথা মাথায় এলেই প্রথমেই আমাদের বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খানের একমাত্র কন্যা আজিমুন্নিসার মুর্শিদাবাদে অবস্থিত জীবন্ত সমাধীর কথা মাথায় আসে। তবে শুধু মুর্শিদাবাদ জেলাতেই নয় না উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহারের চূড়ামনেও রয়েছে এক জীবন্ত সমাধি।
যার কথা অনেকেই জানেন না । এই জীবন্ত সমাধী কোন রাজা কিংবা বেগমের নয় ইটাহারের বাসিন্দা খোকন ভট্টাচার্য নামে এক যুবকের। জানা যায় ১৯৮৭ সালে বিমান চালক খোকন ভট্টাচার্য নিজের কাজ ছেড়ে একসময় হরিদ্বার থেকে দীক্ষা নিয়ে তার বাড়ি ইটাহারে ফিরে স্ব ইচ্ছায় সমাধিস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তার সমাধিস্থ জায়গাটি পরবর্তীতে মন্দিরে রূপান্তরিত করা হয়। প্রতিবছর শীতকালে ইটাহার চুরামন রাজবাড়ী ঘুরতে এসে বহু মানুষ পৌঁছে যান এই জীবন্ত সমাধি দেখতে। আপনিও কি ইটাহারের চুরামন রাজবাড়িতে ঘুরতে এসেছেন তবে চলে আসুন এখানে এই জীবন্ত সমাধি দেখতে ।