৭ মাসের পুত্র সন্তানকে বিক্রির সময় সেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যদের তৎপরতায় বন্ধ হলো কেনাবেচা
1 min read
রৌনক যাদব : মা মরার ৭ মাসের
পুত্র সন্তানকে
বিক্রির সময়
সেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যদের তৎপরতায় বন্ধ
হলো কেনাবেচা। সেচ্ছাসেবী
সংস্থা ৪
বছর শিশুর
ভরন পোষনের
খরচা চালাবার
প্রতিশ্রুতি দিয়ে শিশু বিক্রি না
করার লিখিত
অঙ্গীকারপত্র নিলেন শিশুর বাবার কাছ
থেকে।
পুত্র সন্তানকে
বিক্রির সময়
সেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যদের তৎপরতায় বন্ধ
হলো কেনাবেচা। সেচ্ছাসেবী
সংস্থা ৪
বছর শিশুর
ভরন পোষনের
খরচা চালাবার
প্রতিশ্রুতি দিয়ে শিশু বিক্রি না
করার লিখিত
অঙ্গীকারপত্র নিলেন শিশুর বাবার কাছ
থেকে।
তবে এত
ঘটনা ঘটে
গেলেও প্রশাসন
কে জানালোনা
কেউ।
আর সেই
সুযোগেই পুত্র
সন্তান কিনতে
আসা খদ্দের
গা ঢাকা
দিল খুব
সহজেই।
ঘটনাটি ঘটেছে
ইসলামপুর থানার
সুজালি গ্রাম
পঞ্চায়েতের চোতরাগছ এলাকায়। জানাগেছে
৭ মাস
আগে পুত্র
সন্তানের জন্ম
দিয়ে মারা
যান রহিমা
খাতুন।
রহিমার স্বামী
সনু মহাম্মদ
স্ত্রী মারা
যাওয়ায় ছোট্টো
মকিমুদ্দিন কে বিপদে পড়ে যান। সনু
রহিমার আগে
থেকেই ২
টি মেয়ে
আছে।
অভাব ও
সমস্যার জন্য
সনু নিজের
৭ মাসের
মা মরা
সন্তান কে
৫০ হাজার
টাকায় বিক্রির
খদ্দের যোগার
করে ফেলে। শুক্রবার
কথা অনুযায়ী
সন্তানকে দিতে
স্থানীয় আদলগছে
শিশুকে নিয়ে
যান সোনু
মহাম্মদ।
রামগঞ্জ আলো
ওয়েলফেয়ার সোসাইটির এক সদস্যর নজরে
আসে বিষয়টি। দ্রুত
সংস্থার সব
সদস্যদের খবর
দেওয়া হয়। আটকানো
হয় শিশু
বিক্রি।
সোনু মহাম্মদ
তার আর্থিক
সমস্যার কথা
জানান ওই
সেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীদের। সেচ্ছাসেবী
সংস্থার তরফে
৪ বছর
শিশুর সব
খরচ বহন
করার প্রতিশ্রুতি
দিয়ে সোনু
মহাম্মদের কাছে লিখিত আকারে শিশু
বিক্রি না
করার অঙ্গীকার
পত্র নেওয়া
হয়।
কিন্তু প্রশ্ন
উঠছে এই
অসামাজিক কাজের
খবর কেন
দেওয়া হলো
না প্রশাসনকে?
ঘটনা ঘটে
গেলেও প্রশাসন
কে জানালোনা
কেউ।
আর সেই
সুযোগেই পুত্র
সন্তান কিনতে
আসা খদ্দের
গা ঢাকা
দিল খুব
সহজেই।
ঘটনাটি ঘটেছে
ইসলামপুর থানার
সুজালি গ্রাম
পঞ্চায়েতের চোতরাগছ এলাকায়। জানাগেছে
৭ মাস
আগে পুত্র
সন্তানের জন্ম
দিয়ে মারা
যান রহিমা
খাতুন।
রহিমার স্বামী
সনু মহাম্মদ
স্ত্রী মারা
যাওয়ায় ছোট্টো
মকিমুদ্দিন কে বিপদে পড়ে যান। সনু
রহিমার আগে
থেকেই ২
টি মেয়ে
আছে।
অভাব ও
সমস্যার জন্য
সনু নিজের
৭ মাসের
মা মরা
সন্তান কে
৫০ হাজার
টাকায় বিক্রির
খদ্দের যোগার
করে ফেলে। শুক্রবার
কথা অনুযায়ী
সন্তানকে দিতে
স্থানীয় আদলগছে
শিশুকে নিয়ে
যান সোনু
মহাম্মদ।
রামগঞ্জ আলো
ওয়েলফেয়ার সোসাইটির এক সদস্যর নজরে
আসে বিষয়টি। দ্রুত
সংস্থার সব
সদস্যদের খবর
দেওয়া হয়। আটকানো
হয় শিশু
বিক্রি।
সোনু মহাম্মদ
তার আর্থিক
সমস্যার কথা
জানান ওই
সেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীদের। সেচ্ছাসেবী
সংস্থার তরফে
৪ বছর
শিশুর সব
খরচ বহন
করার প্রতিশ্রুতি
দিয়ে সোনু
মহাম্মদের কাছে লিখিত আকারে শিশু
বিক্রি না
করার অঙ্গীকার
পত্র নেওয়া
হয়।
কিন্তু প্রশ্ন
উঠছে এই
অসামাজিক কাজের
খবর কেন
দেওয়া হলো
না প্রশাসনকে?
