নাবালিকা পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ থানার পুলিশ
সুব্রত সাহা ঃ– আজ
এক নাবালিকা পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ থানার পুলিশ আজ রায়গঞ্জ ব্লকের বিন্দোলের মৌজগাঁ এলাকায় । এদিন নাবালিকা পাচার করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে দীপক কুমার নামে এক ব্যক্তি। সে হরিয়ানার যমুনানগর এলাকার বাসিন্দা। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধৃত ব্যক্তি নাবালিকাটিকে পাচার করার উদ্দেশ্যে আসে এদিন। পাচারের খবর পেতেই গ্রামে পৌঁছে যায় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা স্মোকাস ও চাইল্ড লাইনের সদস্যরা।
এক নাবালিকা পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ থানার পুলিশ আজ রায়গঞ্জ ব্লকের বিন্দোলের মৌজগাঁ এলাকায় । এদিন নাবালিকা পাচার করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে দীপক কুমার নামে এক ব্যক্তি। সে হরিয়ানার যমুনানগর এলাকার বাসিন্দা। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধৃত ব্যক্তি নাবালিকাটিকে পাচার করার উদ্দেশ্যে আসে এদিন। পাচারের খবর পেতেই গ্রামে পৌঁছে যায় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা স্মোকাস ও চাইল্ড লাইনের সদস্যরা।
তারা খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারে নাবালিকার মামা মদন বর্মনের বাড়িতে রয়েছে ওই পাচারকারী। এরপরই তারা পৌঁছে যায় মদন বর্মনের বাড়িতে। হাতেনাতে পাচারকারীকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তারা।রায়গঞ্জ থানার আইসি সুমন্ত বিশ্বাস বলেন, সমগ্র ঘটনার তদন্ত করছে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ।উল্লেখ্য, হরিয়ানার যমুনা নগরের বাসিন্দা দীপক কুমার বেশ কিছুদিন ধরে বিন্দোলের মৌজগাঁ এলাকায় ঘাঁটি গেড়ে ছিল। নাবালিকার মামা দীপক বর্মনের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে তাকে প্রেমের অভিনয় করে ফাঁদে ফেলে এবং বিয়ের প্রলোভন দেখায়। উদ্দেশ্য ছিল হরিয়ানায় নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়া। এর পেছনে মামা দীপক বর্মনেরও যোগ সাজস রয়েছে বলে দাবি স্মোকার্সের সদস্য কৌশিক চৌধুরীর। নাবালিকার মা রাধিকা বর্মনের অভিযোগ, আমার দাদা সব
কিছু জানা সত্ত্বেও নিজের ভাগ্নীকে পাচারকারীর হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। শুধুমাত্র টাকার জন্যই এ কাজ করেছিল সে।জানা গিয়েছে, পাচারকারী দীপক কুমার একাধিক প্রলোভন দেখিয়ে নাবালিকাটিকে বিয়েতে রাজি করেন এবং তাকে নিয়ে মদনের বাড়িতে আসে। নাবালিকার মা
রাধিকা বর্মন মেয়েকে আজ সকালে বাড়িতে না পেয়ে সোজা চলে আসে মহারাজার মদন বর্মনের বাড়িতে। এরপর মা রাধিকা বর্মন চাইল্ড লাইনকে ফোন করে। চাইল্ড লাইনের টিম সদস্য সুব্রত সাহা ও স্মোকার্সের কৌশিক চৌধুরী ফোন পেয়ে সোজা মদনের বাড়িতে হানা দেয়। তারাই ছেলেটি ও
মেয়েটিকে উদ্ধার করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। উদ্ধার হওয়া নাবালিকাকে সিএনসিপি গালর্স হোস্টেলে দেওয়া হয়েছে।
কিছু জানা সত্ত্বেও নিজের ভাগ্নীকে পাচারকারীর হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। শুধুমাত্র টাকার জন্যই এ কাজ করেছিল সে।জানা গিয়েছে, পাচারকারী দীপক কুমার একাধিক প্রলোভন দেখিয়ে নাবালিকাটিকে বিয়েতে রাজি করেন এবং তাকে নিয়ে মদনের বাড়িতে আসে। নাবালিকার মা
রাধিকা বর্মন মেয়েকে আজ সকালে বাড়িতে না পেয়ে সোজা চলে আসে মহারাজার মদন বর্মনের বাড়িতে। এরপর মা রাধিকা বর্মন চাইল্ড লাইনকে ফোন করে। চাইল্ড লাইনের টিম সদস্য সুব্রত সাহা ও স্মোকার্সের কৌশিক চৌধুরী ফোন পেয়ে সোজা মদনের বাড়িতে হানা দেয়। তারাই ছেলেটি ও
মেয়েটিকে উদ্ধার করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। উদ্ধার হওয়া নাবালিকাকে সিএনসিপি গালর্স হোস্টেলে দেওয়া হয়েছে।