আগামী লোকসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস কতটা স্বস্তিতে আছে ?
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- সামনে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যে সেই লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজ্যজুড়ে দামামা বেজে গেছে ।রাজ্যের প্রতিটি জেলায় জেলায় বিভিন্ন চায়ের দোকানে দোকানে শুরু হয়ে গিয়েছে হবু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ।এবার কোন রাজনৈতিক দলের কে প্রার্থী হচ্ছেন ?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কার কতটা জেতার সম্ভাবনা প্রবল ।কে কার সাথে জোট করতে পারে ? আর যদি জোট না হয় তবে কি ফলাফল হতে পারে ।কোন রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক শক্তি এখন কোন পর্যায়ে আছে। পঞ্চায়েত ভোটের পর এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি কতটা ফ্যাক্টর হবে। এইসব নানা ইস্যু উঠে আসছে গ্রাম ও শহরের চায়ের
দোকানগুলিতে । মাঝে মাঝে তো আবার এই আলোচনা এতটাই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে যে শীতের আমেজকে অনেকটাই ভুলিয়ে দিচ্ছে।।
দোকানগুলিতে । মাঝে মাঝে তো আবার এই আলোচনা এতটাই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে যে শীতের আমেজকে অনেকটাই ভুলিয়ে দিচ্ছে।।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আজকে এমন একটি কেন্দ্র নিয়ে আলোচনা করবো, যার নাম উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ। হ্যাঁ কালিয়াগঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র নয় যদিও তবুও রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এই কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের ভূমিকা অনেকটাই বেশি থাকে বরাবর ই । কারণ এই কালিয়াগঞ্জে
নাকি একটা সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা তৈরীর কারখানা ছিল ।জেলার চালিকাশক্তি ছিল একটা সময় কালিয়াগঞ্জ ই ।
নাকি একটা সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা তৈরীর কারখানা ছিল ।জেলার চালিকাশক্তি ছিল একটা সময় কালিয়াগঞ্জ ই ।
কিন্তু এখন তেমন কোন বড় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব দের দেখা না গেলেও তাদের কিন্তু শিষ্যরা থেকে গিয়েছেন ।আর এখন এদের উপর ভরসা করে ভোটের বৈতরণী পার করতে হচ্ছে বিভিন্ন
রাজনৈতিক দলের।লোকসভা নির্বাচনের আগে কালিয়াগঞ্জে যে
আলোচনা গুলি বিভিন্ন জায়গা থেকে উঠে আসছে সেগুলো হলো
বিগত নির্বাচনগুলির পরিপ্রেক্ষিতে কালিয়াগঞ্জ এ কোন দল এগিয়ে ।সেই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষরা জানান এবারের নির্বাচন খুব সহজ হবে না, কারণ এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন হবে তাই কোনো রাজনৈতিক দল যদি ধরে নেয় যে তারা এবারের নির্বাচনে এগিয়ে তাহলে তারা ভুল করবেন। তারা বলেন ভোট গণতান্ত্রিক অধিকার, সেই অধিকার সকলকে দেওয়া উচিত আর। এই গণতান্ত্রিক রায় কে মাথায় নিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলিকে চলতে হবে ।
রাজনৈতিক দলের।লোকসভা নির্বাচনের আগে কালিয়াগঞ্জে যে
আলোচনা গুলি বিভিন্ন জায়গা থেকে উঠে আসছে সেগুলো হলো
বিগত নির্বাচনগুলির পরিপ্রেক্ষিতে কালিয়াগঞ্জ এ কোন দল এগিয়ে ।সেই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষরা জানান এবারের নির্বাচন খুব সহজ হবে না, কারণ এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন হবে তাই কোনো রাজনৈতিক দল যদি ধরে নেয় যে তারা এবারের নির্বাচনে এগিয়ে তাহলে তারা ভুল করবেন। তারা বলেন ভোট গণতান্ত্রিক অধিকার, সেই অধিকার সকলকে দেওয়া উচিত আর। এই গণতান্ত্রিক রায় কে মাথায় নিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলিকে চলতে হবে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন ভোটে উল্টো হচ্ছে। মানুষকে তাদের ঠিক মত এই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে দেওয়া হচ্ছে না ।এটা ঠিক নয়। সাধারণ মানুষদের আরো বলতে দেখা যায় কালিয়াগঞ্জ ব্লক ও শহর
এর তৃণমূল নেতারা এখন অন্যরকম ভাবে চলছে। বেশিরভাগ সময়
তাদের গোষ্ঠী কোন্দল লেগেই আছে ।তারা এখন আর আগের মতো সাধারণ মানুষের কথা ভাবেনা, নিজের আর তাদের কিছু পরিচিত ছাড়া ।
এর তৃণমূল নেতারা এখন অন্যরকম ভাবে চলছে। বেশিরভাগ সময়
তাদের গোষ্ঠী কোন্দল লেগেই আছে ।তারা এখন আর আগের মতো সাধারণ মানুষের কথা ভাবেনা, নিজের আর তাদের কিছু পরিচিত ছাড়া ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ভোটের সময়
তাদের শুধু গ্রামে আস্তে দেখা
যায়
এর পর আর সময় হয়না তাদের গ্রামের মানুষ কেমন আছে তা জানতে
গ্রামে গঞ্জে ঘুরতে।আবারো ভোট আসছে। আবারো তারা গ্রামে আসবে।
গ্রামের মানুষরা আরো জানায়
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন গোষ্ঠী কোন্দল মেটাতে বারে বারে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন ঠিক তখন কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার
নেতারা বহালতবিয়তে খুব সন্তর্পনে মজে আছেন গোষ্ঠী কন্দলে।এমন টা থাকলে এবার লোকসভা ভোটে ও কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
ফল আশানুরূপ হবে না তা প্রায়
বলা যেতেই পারে। চায়ের দোকানে আবার কট্টর তৃণমূলকে সমর্থন করেন এমন কিছু তৃণমূলের সমর্থকরা বলেন এবার লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী করা হোক বাইরের কোন হেভিওয়েট কাউকে ।এই তালিকায় তারা চান শুভেন্দু অধিকারী হোক রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী।তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে । তাহলে সবস্তরের তৃণমূলের কর্মীরা এক হয়ে নির্বাচনের ময়দানে নেমে পড়বে দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে গোষ্ঠী কোন্দল ভুলে গিয়ে ।নচেৎ কালিয়াগঞ্জ ব্লকে আগামী লোকসভা নির্বাচনে আশানুরূপ ফল করতে পারবে না তৃণমূল কংগ্রেস ।আবার কিছু কিছু নেতারা বলেন এই সব কোন কিছু ফ্যাক্টর হবে না। তিনি বলেন , রাজ্যের মা মাটি মানুষের উন্নয়ন মূলক কাজ ই এই বিধানসভা থেকে এগিয়ে নিয়ে রাখবে দলীয় প্রাথীকে। অন্যদিকে কিছু জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে বলতে শোনা যায় এখনও পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে
শক্তিশালী দলীয় ওয়ার্ড কমিটি
গড়ে তোলা হয়নি মাদার সংগঠনের ।আগামী দিনে যদি তা
না করা হয় তাহলে সংগঠন চালাতে এবং আগামী লোকসভা নির্বাচনে শহর সভাপতি কে যে হিমশিম খেতে হবে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে ।অপরদিকে
শহর যুবর ও একই হাল। সেখানে যুব সংগঠনের ও কোন কমিটি হয় নি শহরে এখনো পযন্ত। তৃণমূলের কিছু প্রবীন কমিরা বলেন ,মানুষের আবেগে কখনো ভোটের বৈতরণী পার হওয়া যায় না।তৃণমূলের শহর সভাপতির উদ্দেশ্যে বলেন গত পৌরসভা নিবাচনে কিন্তু তার দল ভোটে জিতে নি।এটা মাথায় রাখতে হবে।তাই মানুষ আগামী দিনে কোন দিকে রায় দিবে তা মানুষের হাতে ছেড়ে দিয়ে এখন থেকে শক্ত হাতে সংঘঠন কে ভালো করে কালিয়াগঞ্জ
শহরে সাজিয়ে ফেলতে হবে নচেত কি হবে আগামী দিনে তা বলা মুশকিল। কারন রাজ্যে বামফ্রন্ট সরকার ৩৪ বছরে অনেক উন্নয়ন করেও তাকে বিদায় নিতে হয়েছি শেষের ৫ বছর সংঘটন দুর্বল হয়ে গিয়েছিল বলে।তাই এখন থেকেই
সংঘটন মজবুত করতে নেমে পড়ুন মাঠে।অন্যদিকে
কালিয়াগঞ্জে
যুবর ও কোনো তেমন কার্যকলাপই দেখা যায় না চোখে বলে তৃণমূলের অনেক যুবক কমি মন্তব্য করেন। এরপর আবার শহর ও ব্লকের নেতাদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব ।পঞ্চায়েতের পর থেকে যেন আরো বেশি করে
শহর ও ব্রকের নেতারা দু‘ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছেন। এরপরে আবার এবারের পঞ্চায়েত ভোটে ভালো ফল করেছে বিজেপি।বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল ও কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতিতে বিজেপি ভালো ফল করেছে তার উপরে জেলা পরিষদের সারা জেলার মধ্যে যে একটি আসন বিজেপি পেয়েছে সেটাও আবার তৃণমূলের একজন রাজ্য স্তরের নেতাকে হারিয়ে।তাই বিজেপি যে এবার লোকসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ ব্লকে একটা বড় ফ্যাক্টর সেটা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে। এর উপর আবার কালিয়াগঞ্জ ব্লকে বিরোধী কংগ্রেস,সিপিএম,বিজেপি তৃণমূল কে হারাতে মাঝে মাঝেই একাট্টা হচ্ছে।যদিও তাদের এটা অলিখিত জোট তবুও এই জোট যে কতবড় ভয়ের কারন তা গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের নেতারা টের পেয়ে গেছে।শুধু উন্নয়নের মাধ্যমে যে ভোট হয় না তৃণমূলের নেতারা ভাল করে বুঝে গেছেন।লোকসভা নির্বাচন এখন দরজায় কড়া নাড়ছে ।এই অল্প সময়ে কালিয়াগঞ্জে তৃনমূল কতটা নিজেদের শুদ্ধিকরন করে এই লড়াইয়ের ময়দানে নামতে পারবে সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।অনেক কালিয়াগঞ্জর তৃনমূল কংগ্রেস
কমি দের
প্রশ্ন আগামী লোকসভা
নির্বাচন
কালিয়াগঞ্জ এর তৃনমূল কংগ্রেস এর কাছে অগ্নিপরীক্ষা।তাই এই অগ্নিপরীক্ষায় কালিয়াগঞ্জ তৃণমূলের নেতারা নিজেদের ভুল শুধরে কতটা ভাল ফল করবে সেটা দেখার। কারন আগামী দিনে
তার উপর অনেক নেতারই আগামী ভাগ্য নিধারিত হবে।সময় প্রাথনীয়।
তাদের শুধু গ্রামে আস্তে দেখা
যায়
এর পর আর সময় হয়না তাদের গ্রামের মানুষ কেমন আছে তা জানতে
গ্রামে গঞ্জে ঘুরতে।আবারো ভোট আসছে। আবারো তারা গ্রামে আসবে।
গ্রামের মানুষরা আরো জানায়
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন গোষ্ঠী কোন্দল মেটাতে বারে বারে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন ঠিক তখন কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার
নেতারা বহালতবিয়তে খুব সন্তর্পনে মজে আছেন গোষ্ঠী কন্দলে।এমন টা থাকলে এবার লোকসভা ভোটে ও কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
ফল আশানুরূপ হবে না তা প্রায়
বলা যেতেই পারে। চায়ের দোকানে আবার কট্টর তৃণমূলকে সমর্থন করেন এমন কিছু তৃণমূলের সমর্থকরা বলেন এবার লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী করা হোক বাইরের কোন হেভিওয়েট কাউকে ।এই তালিকায় তারা চান শুভেন্দু অধিকারী হোক রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী।তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে । তাহলে সবস্তরের তৃণমূলের কর্মীরা এক হয়ে নির্বাচনের ময়দানে নেমে পড়বে দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে গোষ্ঠী কোন্দল ভুলে গিয়ে ।নচেৎ কালিয়াগঞ্জ ব্লকে আগামী লোকসভা নির্বাচনে আশানুরূপ ফল করতে পারবে না তৃণমূল কংগ্রেস ।আবার কিছু কিছু নেতারা বলেন এই সব কোন কিছু ফ্যাক্টর হবে না। তিনি বলেন , রাজ্যের মা মাটি মানুষের উন্নয়ন মূলক কাজ ই এই বিধানসভা থেকে এগিয়ে নিয়ে রাখবে দলীয় প্রাথীকে। অন্যদিকে কিছু জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে বলতে শোনা যায় এখনও পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে
শক্তিশালী দলীয় ওয়ার্ড কমিটি
গড়ে তোলা হয়নি মাদার সংগঠনের ।আগামী দিনে যদি তা
না করা হয় তাহলে সংগঠন চালাতে এবং আগামী লোকসভা নির্বাচনে শহর সভাপতি কে যে হিমশিম খেতে হবে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে ।অপরদিকে
শহর যুবর ও একই হাল। সেখানে যুব সংগঠনের ও কোন কমিটি হয় নি শহরে এখনো পযন্ত। তৃণমূলের কিছু প্রবীন কমিরা বলেন ,মানুষের আবেগে কখনো ভোটের বৈতরণী পার হওয়া যায় না।তৃণমূলের শহর সভাপতির উদ্দেশ্যে বলেন গত পৌরসভা নিবাচনে কিন্তু তার দল ভোটে জিতে নি।এটা মাথায় রাখতে হবে।তাই মানুষ আগামী দিনে কোন দিকে রায় দিবে তা মানুষের হাতে ছেড়ে দিয়ে এখন থেকে শক্ত হাতে সংঘঠন কে ভালো করে কালিয়াগঞ্জ
শহরে সাজিয়ে ফেলতে হবে নচেত কি হবে আগামী দিনে তা বলা মুশকিল। কারন রাজ্যে বামফ্রন্ট সরকার ৩৪ বছরে অনেক উন্নয়ন করেও তাকে বিদায় নিতে হয়েছি শেষের ৫ বছর সংঘটন দুর্বল হয়ে গিয়েছিল বলে।তাই এখন থেকেই
সংঘটন মজবুত করতে নেমে পড়ুন মাঠে।অন্যদিকে
কালিয়াগঞ্জে
যুবর ও কোনো তেমন কার্যকলাপই দেখা যায় না চোখে বলে তৃণমূলের অনেক যুবক কমি মন্তব্য করেন। এরপর আবার শহর ও ব্লকের নেতাদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব ।পঞ্চায়েতের পর থেকে যেন আরো বেশি করে
শহর ও ব্রকের নেতারা দু‘ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছেন। এরপরে আবার এবারের পঞ্চায়েত ভোটে ভালো ফল করেছে বিজেপি।বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত দখল ও কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতিতে বিজেপি ভালো ফল করেছে তার উপরে জেলা পরিষদের সারা জেলার মধ্যে যে একটি আসন বিজেপি পেয়েছে সেটাও আবার তৃণমূলের একজন রাজ্য স্তরের নেতাকে হারিয়ে।তাই বিজেপি যে এবার লোকসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ ব্লকে একটা বড় ফ্যাক্টর সেটা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে। এর উপর আবার কালিয়াগঞ্জ ব্লকে বিরোধী কংগ্রেস,সিপিএম,বিজেপি তৃণমূল কে হারাতে মাঝে মাঝেই একাট্টা হচ্ছে।যদিও তাদের এটা অলিখিত জোট তবুও এই জোট যে কতবড় ভয়ের কারন তা গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের নেতারা টের পেয়ে গেছে।শুধু উন্নয়নের মাধ্যমে যে ভোট হয় না তৃণমূলের নেতারা ভাল করে বুঝে গেছেন।লোকসভা নির্বাচন এখন দরজায় কড়া নাড়ছে ।এই অল্প সময়ে কালিয়াগঞ্জে তৃনমূল কতটা নিজেদের শুদ্ধিকরন করে এই লড়াইয়ের ময়দানে নামতে পারবে সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।অনেক কালিয়াগঞ্জর তৃনমূল কংগ্রেস
কমি দের
প্রশ্ন আগামী লোকসভা
নির্বাচন
কালিয়াগঞ্জ এর তৃনমূল কংগ্রেস এর কাছে অগ্নিপরীক্ষা।তাই এই অগ্নিপরীক্ষায় কালিয়াগঞ্জ তৃণমূলের নেতারা নিজেদের ভুল শুধরে কতটা ভাল ফল করবে সেটা দেখার। কারন আগামী দিনে
তার উপর অনেক নেতারই আগামী ভাগ্য নিধারিত হবে।সময় প্রাথনীয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});