আনলাকি থার্টিন এর কবলে কালিয়াগঞ্জের ১৩ নং ওয়ার্ড , তাই পৌরসভার অনেক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- কথায় বলে যে অপয়া হলো আনলাকি থার্টিন। কিন্তু আজ সেই কথাটা যে কতটা ধ্রুব সত্য, তা দেখতে হলে আপনাকে আসতেই হবে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে। কারণ একটাই কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার একমাত্র এই ওয়ার্ডই প্রতিবারই ভেল্কি দেখায়। যখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা কংগ্রেসের দখলে ছিল তখন এই ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে ছিল ।
আনলাকি থার্টিন এর কবলে পূর্বতন কাউন্সিলার তৃণমূল কংগ্রেসের ঈশ্বর রজক ও বর্তমান কাউন্সিলর কংগ্রেসের মঞ্জুরী দত্ত |
আবার যখন পৌরসভা তৃণমূলের দখলে চলে যায় তখন দেখা যায় এই ওয়ার্ড কংগ্রেসের থেকে যায়। ফলে বরাবর ই এই ১৩ নং ওয়ার্ডের নাগরিকরা পৌরসভার অনেক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে যায় আর পাঁচটা ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের থেকে। সব ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকে। এই ১৩ নং ওয়ার্ডে এমন কিছু রাস্তার কাজ চলছে যে কাজের গতি খুবই মন্থর। প্রায় এক বছর হতে চলল এই ১৩ নং ওয়ার্ডের একটি রাস্তার কাজ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যেটি রানিং বুলেট স্কুলের পাশে শিবেন চৌধুরী বাড়ির পাশ দিয়ে একেবারে খোকন মনির বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ১৪০ মিটার রাস্তার
কাজ । যার কাজ প্রায় এক বছর হয়ে গেল ও সেই রাস্তার কাজ কবে শেষ হবে তা কেউ বলতে পারছে না।
কাজ । যার কাজ প্রায় এক বছর হয়ে গেল ও সেই রাস্তার কাজ কবে শেষ হবে তা কেউ বলতে পারছে না।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ওয়ার্ড এর কাজের ক্ষেত্রে এরকম সৌজন্যতা দেখা যাচ্ছে না কেন পৌরপতিকে প্রশ্ন ১৩ নং ওয়ার্ডের নাগরিকদের ? |
এছাড়া জানা যায় এই ১৩ নং ওয়ার্ডে এমন সাত থেকে আট টা রাস্তার কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া হয়ে যাওয়ার পর ও তার ওয়ার্ক অর্ডার হয়ে গেলেও তার কাজ এখনো শুরু হচ্ছে না কোন এক অজ্ঞাত কারণে। দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তাগুলি বেহাল হয়ে থাকায় সাধারণ মানুষরা ভীষণ অসুবিধার মধ্যে পড়ছে। ১৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী দত্ত বলেন দীর্ঘদিন ধরে তাদের ওয়ার্ড বঞ্চিত বিভিন্ন দিক দিয়ে অথচ তিনি সব ব্যাপারে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার সাথে সহযোগিতা করে আসছেন। তিনি বলেন জানি না এমন কেন করা হচ্ছে তাদের সাথে।
কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তিনি বলেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা পানীয় জল প্রকল্পের কাজ শুরু করলেও এখনো তাদের ওয়ার্ডের বাসিন্দারা সেই পানীয় জল থেকে বঞ্চিত । এখনো কাউকে এই কানেকশন দেওয়া হলো না। তাছাড়া তাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে সবচেয়ে কম সংখ্যক বাড়ির অনুমোদন করা হয়েছে যেমন, তেমনই শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে অন্যান্য ওয়ার্ডের তুলনায় কম । আর যদিও বা যে কয়টি শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে তাও আবার তার কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলছে ওয়ার্ডের নাগরিকরা। পাশাপাশি বেকার ছেলেমেয়েদের স্বনির্ভর করার উদ্দেশ্যে যে স্বামী বিবেকানন্দ স্ব– নির্ভর কর্মসংস্থান প্রকল্ল্পে লোন দেওয়া হচ্ছে তাও আবার তাঁদের খুব কম সংখ্যক এর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। ১৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী
দত্ত বলেন তিনি সব ব্যাপারে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কে সহযোগিতা করে সৌজন্যবোধের
পরিচয় দিলেও পৌরপতি তার মর্যাদা রাখতে পারছেন না । বিভিন্ন ক্ষেত্রে ওয়ার্ড–কে বঞ্চিত করছেন তিনি ।যদিও এই ১৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার এর পরিষেবা নিয়ে নাগরিকদের কোন অভিযোগ নেই। কারণ নাগরিকরা বলেন যখনই কোন সমস্যায় পড়েন তারা
তখনই এই ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী দত্ত কে তারা পান পাশে ।আনলাকি থার্টিন যদি হয় এই ওয়ার্ড তাহলে কমিশনার এর মোকাবেলা করবেন
কিভাবে একা । তাই সাধারণ মানুষের বক্তব্য, আনলাকি থার্টিন যখন এই ওয়ার্ড। তখন তো এই ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী দত্ত থেকে এই ওয়ার্ডের নাগরিকদের একটু তো ভুগতেই হবে । এটা নতুন কিছু নয় কারণ এর আগেও আনলাকি যখন থার্টিন ছিল তৃণমূলের কমিশনার ঈশ্বর রজক তখনও একই ভাবে তাকেও বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল । তখন ছিল ক্ষমতায় কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা কংগ্রেসের । আর আজ যখন এই ওয়ার্ডের কমিশনার হল কংগ্রেসের মঞ্জুরী দত্ত , তখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা ক্ষমতায় তৃণমূল কংগ্রেস।যদিও এই দুইজন কমিশনারের একজন প্রাক্তন ঈশ্বর রজক এবং বর্তমান কমিশনার মঞ্জুরি দত্ত এলাকায় খুব ভালো মানুষ বলে পরিচিত । এলাকার মানুষদের সাথে সব সময় তারা দুজনেই যোগাযোগ রাখেন এবং পাশে থাকেন সুখে-দুখে । তারা দুজনেই ভিন্ন রাজনীতি দল করলেও ওয়ার্ড বাসীদের সমস্যায় তারা দুজনেই এগিয়ে আসেন । তাই বলা যেতেই পারে প্রচলিত একটি প্রবাদ বাক্য আনলাকি থার্টিন কতটা যে সত্য তার প্রমাণ কালিয়াগঞ্জ ১৩ নম্বর ওয়ার্ড।
দত্ত বলেন তিনি সব ব্যাপারে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কে সহযোগিতা করে সৌজন্যবোধের
পরিচয় দিলেও পৌরপতি তার মর্যাদা রাখতে পারছেন না । বিভিন্ন ক্ষেত্রে ওয়ার্ড–কে বঞ্চিত করছেন তিনি ।যদিও এই ১৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার এর পরিষেবা নিয়ে নাগরিকদের কোন অভিযোগ নেই। কারণ নাগরিকরা বলেন যখনই কোন সমস্যায় পড়েন তারা
তখনই এই ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী দত্ত কে তারা পান পাশে ।আনলাকি থার্টিন যদি হয় এই ওয়ার্ড তাহলে কমিশনার এর মোকাবেলা করবেন
কিভাবে একা । তাই সাধারণ মানুষের বক্তব্য, আনলাকি থার্টিন যখন এই ওয়ার্ড। তখন তো এই ওয়ার্ডের কমিশনার মঞ্জুরী দত্ত থেকে এই ওয়ার্ডের নাগরিকদের একটু তো ভুগতেই হবে । এটা নতুন কিছু নয় কারণ এর আগেও আনলাকি যখন থার্টিন ছিল তৃণমূলের কমিশনার ঈশ্বর রজক তখনও একই ভাবে তাকেও বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল । তখন ছিল ক্ষমতায় কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা কংগ্রেসের । আর আজ যখন এই ওয়ার্ডের কমিশনার হল কংগ্রেসের মঞ্জুরী দত্ত , তখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা ক্ষমতায় তৃণমূল কংগ্রেস।যদিও এই দুইজন কমিশনারের একজন প্রাক্তন ঈশ্বর রজক এবং বর্তমান কমিশনার মঞ্জুরি দত্ত এলাকায় খুব ভালো মানুষ বলে পরিচিত । এলাকার মানুষদের সাথে সব সময় তারা দুজনেই যোগাযোগ রাখেন এবং পাশে থাকেন সুখে-দুখে । তারা দুজনেই ভিন্ন রাজনীতি দল করলেও ওয়ার্ড বাসীদের সমস্যায় তারা দুজনেই এগিয়ে আসেন । তাই বলা যেতেই পারে প্রচলিত একটি প্রবাদ বাক্য আনলাকি থার্টিন কতটা যে সত্য তার প্রমাণ কালিয়াগঞ্জ ১৩ নম্বর ওয়ার্ড।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});