অপ্রতিদ্বন্দ্বী জেলার উন্নয়নের কান্ডারী তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অমল আচার্য
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- উত্তর দিনাজপুর জেলার এক
অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনীতিবিদ তথা ইটাহারের বিধায়ক , জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমল আচার্য। আর
পাঁচজন রাজনীতিবিদ এর চেয়ে তিনি একদমই আলাদা। কারণ তিনি জানেন সকলকে নিয়ে কেমন
করে কাজ করতে
হয় । আর তাই ইটাহার থেকে চোপড়া পর্যন্ত
দলের কমি দের নিয়ে একসাথে কাজ করে চলছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে।
অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনীতিবিদ তথা ইটাহারের বিধায়ক , জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমল আচার্য। আর
পাঁচজন রাজনীতিবিদ এর চেয়ে তিনি একদমই আলাদা। কারণ তিনি জানেন সকলকে নিয়ে কেমন
করে কাজ করতে
হয় । আর তাই ইটাহার থেকে চোপড়া পর্যন্ত
দলের কমি দের নিয়ে একসাথে কাজ করে চলছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
পাশাপাশি নিজের
বিধায়ক কোটার যে কাজগুলি হছে সেটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তাও তিনি খোঁজ খবর রাখছেন সারাবছরই। আর তিনাকে দেখা যায় নিজেই তার বিধায়ক কোটার সে কাজগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিজেই তদারকি করতে। যাতে তাড়াতাড়ি সে কাজ সম্পন্ন হয় এবং সেই কাজগুলোর পরিষেবা গ্রামের মানুষরা সঠিক ভাবে পান।
বিধায়ক কোটার যে কাজগুলি হছে সেটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তাও তিনি খোঁজ খবর রাখছেন সারাবছরই। আর তিনাকে দেখা যায় নিজেই তার বিধায়ক কোটার সে কাজগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিজেই তদারকি করতে। যাতে তাড়াতাড়ি সে কাজ সম্পন্ন হয় এবং সেই কাজগুলোর পরিষেবা গ্রামের মানুষরা সঠিক ভাবে পান।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তবে একটা কথা ঠিক ইটাহারে গ্রামে গ্রামে গেলে যেটা স্বচক্ষে
দেখা যাবে সেটা হলো আজ থেকে দশ বছর আগে ইটাহারের চেহারা আজকের চেহারা।দুইটার মধ্যে
আকাশ পাতাল পার্থক্য। ইটাহারের বাসিন্দা রফিক
আহমেদ জানান ,ইটাহারের ভগবান আমাদের অমল আচার্য। তিনি জানান আগে ইটাহারে বিভিন্ন এলাকা গুলি অনুন্নয়নের ছোঁয়া থাকলেও বর্তমানে ইটাহার উন্নয়নের চরম শিখরে পৌঁছে গেছে সর্বোত্ত।
দেখা যাবে সেটা হলো আজ থেকে দশ বছর আগে ইটাহারের চেহারা আজকের চেহারা।দুইটার মধ্যে
আকাশ পাতাল পার্থক্য। ইটাহারের বাসিন্দা রফিক
আহমেদ জানান ,ইটাহারের ভগবান আমাদের অমল আচার্য। তিনি জানান আগে ইটাহারে বিভিন্ন এলাকা গুলি অনুন্নয়নের ছোঁয়া থাকলেও বর্তমানে ইটাহার উন্নয়নের চরম শিখরে পৌঁছে গেছে সর্বোত্ত।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
একদিকে যেমন ইটাহারে রাস্তাঘাট হয়েছে নতুন নতুন,তেমনই নতুন ব্রিজ থেকে
নতুন কালভার্ট , পানীয় জলের ব্যবস্থা সহ ইটাহারবাসী অত্যাধুনিক একটি বাস ট্যান্ড ও মার্কেট কমপ্লেক্স
ও পেয়েছে । শুধু তাই নয় ইটাহারের
কৃষকদের সুবিধার্থে বিধায়কের হাত দিয়ে জমিতে জল সেচের ও আধুনিকরন করা হয়েছে ।অপরদিকে ইটাহারের আরেক বাসিন্দা সুপ্রতিম
রায় জানালেন ইটাহার কে সাজাতে এবং নবরূপে ইটাহারের গ্রামগঞ্জ সাজাতে ইটাহারের বিধায়ক
যে উদ্যোগ নিয়েছেন তার জুড়ি মেলা ভার।
নতুন কালভার্ট , পানীয় জলের ব্যবস্থা সহ ইটাহারবাসী অত্যাধুনিক একটি বাস ট্যান্ড ও মার্কেট কমপ্লেক্স
ও পেয়েছে । শুধু তাই নয় ইটাহারের
কৃষকদের সুবিধার্থে বিধায়কের হাত দিয়ে জমিতে জল সেচের ও আধুনিকরন করা হয়েছে ।অপরদিকে ইটাহারের আরেক বাসিন্দা সুপ্রতিম
রায় জানালেন ইটাহার কে সাজাতে এবং নবরূপে ইটাহারের গ্রামগঞ্জ সাজাতে ইটাহারের বিধায়ক
যে উদ্যোগ নিয়েছেন তার জুড়ি মেলা ভার।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এর
আগেও পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকারের আমলে এই ইটাহার থেকেই একজন মন্ত্রী হয়েছিলেন কিন্তু
তিনি সুযোগ পেয়েও ইটাহারের কে সাজাতে পারেন নি। সুপ্রতিম বাবু বলেন আসলে কাজ করতে গেলে লাগে মানসিকতা
আর আন্তরিক উদ্যোগ , যেটা বর্তমান বিধায়ক অমলবাবুর রয়েছে। তাই আজকে ইটাহারের দিকে দিকে শুধু উন্নয়নের কর্মকাণ্ড
চলছে । তিনি বলেন এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আগামী দিনে ইটাহার কোন পৌর শহর কেউ টেক্কা
দিতে পারে ।যদিও এখনো ইটাহার পঞ্চায়েত এলাকার মধ্যেই পড়ে। তবুও এলাকার সৌন্দর্যায়ন সবাইকে টেক্কা দিছে এখনই।
তিনি বলেন কি হয় নি ইটাহারে ?
আগেও পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকারের আমলে এই ইটাহার থেকেই একজন মন্ত্রী হয়েছিলেন কিন্তু
তিনি সুযোগ পেয়েও ইটাহারের কে সাজাতে পারেন নি। সুপ্রতিম বাবু বলেন আসলে কাজ করতে গেলে লাগে মানসিকতা
আর আন্তরিক উদ্যোগ , যেটা বর্তমান বিধায়ক অমলবাবুর রয়েছে। তাই আজকে ইটাহারের দিকে দিকে শুধু উন্নয়নের কর্মকাণ্ড
চলছে । তিনি বলেন এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আগামী দিনে ইটাহার কোন পৌর শহর কেউ টেক্কা
দিতে পারে ।যদিও এখনো ইটাহার পঞ্চায়েত এলাকার মধ্যেই পড়ে। তবুও এলাকার সৌন্দর্যায়ন সবাইকে টেক্কা দিছে এখনই।
তিনি বলেন কি হয় নি ইটাহারে ?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
পাড়ায় পাড়ায় যেমন কাঁচা রাস্তা পাকা হয়েছে তেমনই
পাড়ায় পাড়ায় জলের ব্যবস্থা হয়েছে পাশাপাশি এমন অনেক বড় কাজ হয়েছে তার তুলনা
নেই।অন্যদিকে বিধায়ক অমল বাবু তার বিধায়ক কোটার
বাইরে গিয়েও এমন অনেক বড় প্রকল্পের কাজ করেছেন যা এক নজীর বিহীন ঘটনা । যেমন ইটাহারের বড় বিল্লা, নূরী হাট্, দুর্লভপুরে তিনটি বড় ব্রিজ এর
কাজ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মাধ্যমে প্রায়
21 কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু
হয়েছে সম্প্রতি । যা এক নজীর ।
পাড়ায় পাড়ায় জলের ব্যবস্থা হয়েছে পাশাপাশি এমন অনেক বড় কাজ হয়েছে তার তুলনা
নেই।অন্যদিকে বিধায়ক অমল বাবু তার বিধায়ক কোটার
বাইরে গিয়েও এমন অনেক বড় প্রকল্পের কাজ করেছেন যা এক নজীর বিহীন ঘটনা । যেমন ইটাহারের বড় বিল্লা, নূরী হাট্, দুর্লভপুরে তিনটি বড় ব্রিজ এর
কাজ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মাধ্যমে প্রায়
21 কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু
হয়েছে সম্প্রতি । যা এক নজীর ।
যা কেউই স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি কোনদিনও ।এরই পাশাপাশি অমলবাবু
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প গুলি যাতে সব কয়টি ইটাহার ব্লকে সুন্দর ভাবে
বাস্তবায়ন হয় তার জন্য প্রতিনিয়ত প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দের সঙ্গে এবং স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে
চলছেন।গ্রামের মানুষরা জানান মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে আন্তরিকতার সাথে বিভিন্ন প্রকল্প
চালু করেছে তা সঠিকভাবে তারাও পাচ্ছেন ।তারা বলেন সবুজ সাথী থেকে কন্যাশ্রী সহ বিভিন্ন প্রকল্পে তারা
আজ যেমন অনেকে সুবিধা পেয়ে গেছেন তেমনই আগামি দিনে অনেকে পেতে চলছে সেই সব প্রকল্পের সুবিধা।ফলে আজ তারা ভীষণ খুশি। অন্যদিকে ইটাহারের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন গ্রামের
মানুষরা বলেন আগে তাদের বাড়িতে থাকতে খুবই অসুবিধা হতো কিন্তু আজ
মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া গীতাঞ্জলি প্রকল্পে তারা ঘর পেয়ে খুবই উপকৃত হয়েছেন ফলে আজ সেই কষ্ট দুর হয়েছে।এইজন্য গ্রামের মানুষরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে ধন্যবাদ জানানোর
পাশাপাশি স্থানীয় বিধায়কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প গুলি যাতে সব কয়টি ইটাহার ব্লকে সুন্দর ভাবে
বাস্তবায়ন হয় তার জন্য প্রতিনিয়ত প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দের সঙ্গে এবং স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে
চলছেন।গ্রামের মানুষরা জানান মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে আন্তরিকতার সাথে বিভিন্ন প্রকল্প
চালু করেছে তা সঠিকভাবে তারাও পাচ্ছেন ।তারা বলেন সবুজ সাথী থেকে কন্যাশ্রী সহ বিভিন্ন প্রকল্পে তারা
আজ যেমন অনেকে সুবিধা পেয়ে গেছেন তেমনই আগামি দিনে অনেকে পেতে চলছে সেই সব প্রকল্পের সুবিধা।ফলে আজ তারা ভীষণ খুশি। অন্যদিকে ইটাহারের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন গ্রামের
মানুষরা বলেন আগে তাদের বাড়িতে থাকতে খুবই অসুবিধা হতো কিন্তু আজ
মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া গীতাঞ্জলি প্রকল্পে তারা ঘর পেয়ে খুবই উপকৃত হয়েছেন ফলে আজ সেই কষ্ট দুর হয়েছে।এইজন্য গ্রামের মানুষরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে ধন্যবাদ জানানোর
পাশাপাশি স্থানীয় বিধায়কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এরই পাশাপাশি যেহেতু অমলবাবু
একদিকে যেমন ইটাহারের বিধায়ক তেমনই উত্তর
দিনাজপুর জেলার তৃণমূলের সভাপতি। ফলে তিনি নিজের এলাকার
বাইরে
গিয়ে জেলার প্রতিটা জায়গার উন্নয়ন কেমন হচ্ছে তারও খোজ খবর রাখছেন প্রতিনিয়ত এবং কোন জায়গায় কোন উন্নয়ন মূলক কাজের
খামতি যদি তিনি দেখতে পান তাহলে তিনি
নিজেই সেই কাজের তদারকি করেন দ্রুততার সাথে ফলে সেই কাজ অনায়াসে সম্পন্ন হয়ে যাছে
এখন ।অমলবাবুর বিভিন্ন কার্যকলাপ থেকে একটা
জিনিস পরিষ্কার তিনি উন্নয়ন ছাড়া কিছু বোঝেন না। জেলার উন্নয়নই একমাত্র তার লক্ষ্য। তাই তিনি রাত
দিন এক করে জেলার উন্নয়নে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন প্রতিনিয়ত । এরই পাশাপাশি দলের সংগঠনকে
মজবুত করার জন্য তিনি সব সময় আন্তরিক ভাবে কাজ করে চলছেন সর্বত্র। কখনো কখনো কর্মীদের উৎসাহ দিতে দেখা যায় আবার কখনো তাকে দেখা যায় কিভাবে দলের শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে জেলায় সে ব্যাপারে কমি দের কর্মীদের পরামর্শও দিতে। কখনো চোপড়া কখনো
ইসলামপুর কখনো বা গোয়ালপুকুর কখনো করণদিঘি কখনো কালিয়াগঞ্জ কখনো রায়গঞ্জ সর্বত্র দলের কর্মীদের এককাট্টা করে তিনি এই জেলায় দলের
শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়ে চলছেন প্রতিনিয়ত ।গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন
এই জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস এর
ফলাফলে যে উত্তর দিনাজপুর জেলার মাটি তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া কোন রাজনৈতিক দলের স্থান নেই ।অর্থাৎ তৃণমূলের কোন বিকল্প নেই
এই জেলায়। বিরোধী শূন্য
যেমন জেলা পরিষদ উপহার দিয়েছেন তেমনি জেলার সর্বত্র তৃণমূল কংগ্রেসের ভালো ফলাফল অনেকটাই
অমল বাবুকে আগামী দিনের জন্য স্বস্তি দিয়েছে । কোন কোন জায়গায় বিক্ষোভ দলের মধ্যে
থাকলেও সেটা তিনি নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে । সামনে
লোকসভা নির্বাচন আর এই লোকসভা নির্বাচন এবার অমল বাবুর কাছে একটা
শক্ত চ্যালেঞ্জ। কারণ রায়গঞ্জ বিধানসভা কোনবাড়ি
এখানে
তৃণমূল কংগ্রেস জিততে পারেনি তাই এবার এই রায়গঞ্জ লোকসভা আসনে যিনি তৃণমূল কংগ্রেস এর প্রার্থী হন না কেন তাকে বিপুল ভোটে জয়ী করে তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর
কাছে এই রায়গঞ্জ আসনটি উপহার দিতে চান । আর তারই লক্ষে এখন থেকেই অমল বাবু ঝাঁপিয়ে
পড়েছেন জেলার সর্বত্র কর্মীদের নিয়ে। নিয়মিত
বৈঠক করছেন এবং আগামী দিনে দলের কর্মসূচি কি হবে সেটাও কর্মীদের সঙ্গে বসে ঠিক করে নিচ্ছেন । তিনি যে কোন
অবস্থাতে এবার জেলায় লোকসভা আসনে অন্য কোন রাজনৈতিক দলকে ঠাই দিতে
চান না তা অমল বাবুর কার্যকলাপ থেকেই পরিষ্কার।তাই
তিনি চান পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতই আগামী লোকসভা নির্বাচনে আমি নই আমরা হিসেবে দলের
প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করে রায়গঞ্জ আসনটি
মুখ্যমন্ত্রী কে উপহার দেওয়া।তাই শুধুমাত্র বিধায়ক হিসেবেই অমলবাবু থেমে থাকেননি
জেলায় দলের কাণ্ডারি হয়ে যেভাবে উত্তর দিনাজপুর
জেলায় দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দ্রুতগতিতে সেটা থেকে পরিষ্কার আগামী দিনে অমল আচার্যের
জুড়ি মেলা ভার ।
একদিকে যেমন ইটাহারের বিধায়ক তেমনই উত্তর
দিনাজপুর জেলার তৃণমূলের সভাপতি। ফলে তিনি নিজের এলাকার
বাইরে
গিয়ে জেলার প্রতিটা জায়গার উন্নয়ন কেমন হচ্ছে তারও খোজ খবর রাখছেন প্রতিনিয়ত এবং কোন জায়গায় কোন উন্নয়ন মূলক কাজের
খামতি যদি তিনি দেখতে পান তাহলে তিনি
নিজেই সেই কাজের তদারকি করেন দ্রুততার সাথে ফলে সেই কাজ অনায়াসে সম্পন্ন হয়ে যাছে
এখন ।অমলবাবুর বিভিন্ন কার্যকলাপ থেকে একটা
জিনিস পরিষ্কার তিনি উন্নয়ন ছাড়া কিছু বোঝেন না। জেলার উন্নয়নই একমাত্র তার লক্ষ্য। তাই তিনি রাত
দিন এক করে জেলার উন্নয়নে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন প্রতিনিয়ত । এরই পাশাপাশি দলের সংগঠনকে
মজবুত করার জন্য তিনি সব সময় আন্তরিক ভাবে কাজ করে চলছেন সর্বত্র। কখনো কখনো কর্মীদের উৎসাহ দিতে দেখা যায় আবার কখনো তাকে দেখা যায় কিভাবে দলের শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে জেলায় সে ব্যাপারে কমি দের কর্মীদের পরামর্শও দিতে। কখনো চোপড়া কখনো
ইসলামপুর কখনো বা গোয়ালপুকুর কখনো করণদিঘি কখনো কালিয়াগঞ্জ কখনো রায়গঞ্জ সর্বত্র দলের কর্মীদের এককাট্টা করে তিনি এই জেলায় দলের
শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়ে চলছেন প্রতিনিয়ত ।গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন
এই জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস এর
ফলাফলে যে উত্তর দিনাজপুর জেলার মাটি তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া কোন রাজনৈতিক দলের স্থান নেই ।অর্থাৎ তৃণমূলের কোন বিকল্প নেই
এই জেলায়। বিরোধী শূন্য
যেমন জেলা পরিষদ উপহার দিয়েছেন তেমনি জেলার সর্বত্র তৃণমূল কংগ্রেসের ভালো ফলাফল অনেকটাই
অমল বাবুকে আগামী দিনের জন্য স্বস্তি দিয়েছে । কোন কোন জায়গায় বিক্ষোভ দলের মধ্যে
থাকলেও সেটা তিনি নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে । সামনে
লোকসভা নির্বাচন আর এই লোকসভা নির্বাচন এবার অমল বাবুর কাছে একটা
শক্ত চ্যালেঞ্জ। কারণ রায়গঞ্জ বিধানসভা কোনবাড়ি
এখানে
তৃণমূল কংগ্রেস জিততে পারেনি তাই এবার এই রায়গঞ্জ লোকসভা আসনে যিনি তৃণমূল কংগ্রেস এর প্রার্থী হন না কেন তাকে বিপুল ভোটে জয়ী করে তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর
কাছে এই রায়গঞ্জ আসনটি উপহার দিতে চান । আর তারই লক্ষে এখন থেকেই অমল বাবু ঝাঁপিয়ে
পড়েছেন জেলার সর্বত্র কর্মীদের নিয়ে। নিয়মিত
বৈঠক করছেন এবং আগামী দিনে দলের কর্মসূচি কি হবে সেটাও কর্মীদের সঙ্গে বসে ঠিক করে নিচ্ছেন । তিনি যে কোন
অবস্থাতে এবার জেলায় লোকসভা আসনে অন্য কোন রাজনৈতিক দলকে ঠাই দিতে
চান না তা অমল বাবুর কার্যকলাপ থেকেই পরিষ্কার।তাই
তিনি চান পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতই আগামী লোকসভা নির্বাচনে আমি নই আমরা হিসেবে দলের
প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করে রায়গঞ্জ আসনটি
মুখ্যমন্ত্রী কে উপহার দেওয়া।তাই শুধুমাত্র বিধায়ক হিসেবেই অমলবাবু থেমে থাকেননি
জেলায় দলের কাণ্ডারি হয়ে যেভাবে উত্তর দিনাজপুর
জেলায় দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দ্রুতগতিতে সেটা থেকে পরিষ্কার আগামী দিনে অমল আচার্যের
জুড়ি মেলা ভার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});