দার্জিলিং নিয়ে বাংলা ভাগের চক্রান্ত রুখতে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার উদ্যোগে দার্জিলিং পাহার কালিয়াগঞ্জ এ।
1 min readশঙ্কর গুপ্তা (বর্তমানের কথা): “হামারো পাহারো কো রানী ঝলমল ,”পাড়ি কাঞ্চনজঙ্ঘা বাদল শীত শৈলশহর ঝলমল” ।”হামারা দার্জিলিং হামারা দার্জিলিং” ।হ্যা দার্জিলিং নিয়ে রাজেশ খান্নার সেই গানটিতে হয়তো এখনো সকলের মনে রয়েছে ।হিন্দি গানের প্রতীকী দার্জিলিং নিয়ে গাওয়া নেপালি গান “হামারো পাহারো কি রানী ঝমমল” যা পরবর্তীতে ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। আর জনপ্রিয় তো হওয়াটাই স্বাভাবিক শৈল রানীর শহর বলে কথা। প্রতিটা বাঙ্গালির বাংলার গর্ব ই দার্জিলিং ।কাশ্মীর যেমন “ভারতবর্ষের মুকুট” তেমনি দার্জিলিং হল “পশ্চিমবঙ্গের মুকুট ” তাই এই দার্জিলিং কে কখনোই পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না এই বার্তা বারবারই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী দিয়ে এসেছেন। পশ্চিমবঙ্গ বাসীর এই স্বপ্নের দার্জিলিং এর এক প্রতীকী ছবির এবার দেখা মিলছে উত্তর দিনাজপুরে ।কনকনে শীতে যখন কাঁপছে গোটা বাংলা ঠিক তখনি উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ এর চেয়ারম্যান কার্তিক চন্দ্র পাল কালিয়াগঞ্জ বাসীকে এই শীতের আমেজে পৌরসভাতেই দার্জিলিং এর সৌন্দর্য কে খানিকটা উপভোগ করার সুযোগ করে দিলেন।কৃতিম পাহাড় ও ঝর্নাধারার মাধ্যমে পৌরসভা ভবন চত্বরেই গড়ে তুললেন দার্জিলিং এর এক অপরূপ দৃশ্য ।ছোট কিংবা বড়ো এতদিন যাদের এতদিন অজানা ছিল এই সৌন্দর্যময দার্জিলিং তারা ও এবার কালিয়াগঞ্জ পুরসভার এলেই উপভোগ করতেন পারবেন দার্জিলিং এ সৌন্দর্যময দৃশ্য কে।তবে এটি শুধু নিছক সৌন্দর্য উপভোগের জন্যই নয় দার্জিলিং যে বাংলার অবিচ্ছেদ্য অংশ একে বাংলা থেকে যে কখনো বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব নয় এই বার্তা তিনি তুলে ধরেছেন তার এই প্রতীকী দার্জিলিং এর মাধ্যমে ।যারা এই বাংলা ভাগের চক্রান্ত চালাচ্ছেন তারা যে নিছক মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন ।দার্জিলিং কে বাংলার প্রতিটি মানুষই ভালোবাসে।তাই তিনি মানুষের অনুভূতির কথা বুঝে বাংলা ভাগের চক্রান্তের বিরুদ্ধে এই পাহাড় কে তুলে ধরেছেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভায।