আগামী মার্চে দার্জিলিং এ শিল্পসম্মেলন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দার্জিলিং এ
1 min readবর্তমানের কথা,দার্জিলিং ঃ সম্ভবনা রয়েছে দার্জিলিঙে শিল্পের ।এখানে পর্যটন, হোটেল, উদ্যানপালন, আইটি সহ কৃষিতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।তাই আগামী মার্চে দার্জিলিং এ একটি শিল্পসম্মেলনহবে।যারা বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক তাদেরএখানেপাঠানোহবে।বৃহস্পতিবার দার্জিলিঙের উন্নয়ন নিয়ে রাজভবনে বৈঠক করার পর একথা সাংবাদিকদের বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পাহাড় সফরের তৃতীয়দিনে মুখ্যমন্ত্রী দুই মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস ও ইন্দ্রনীল সেনকে সঙ্গে নিয়ে রিচমন্ড হিল থেকে পায়ে হেঁটে রাজভবনে আসেন।সেখানে দার্জিলিং এর উন্নয়ন নিয়ে বৈঠকে বসেন।এই বৈঠকে রাজ্যের প্রশাসনিক কর্তাদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জিটিএ এর চেয়ারম্যান তথা মোর্চা নেতা বিনয় তামাং,অনীত থাপা,জিএনএলএফ এর প্রতিনিধি মন ঘিসিং,গোর্খা লীগের ভারতী তামাং সহ প্রতিটি বোর্ডের চেয়ারম্যান।এই বৈঠকে বর্তমানে পাহাড়ে কি পরিস্থিতি রয়েছে তার খোঁজ যেমন নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ঠিক একইভাবে তিনি পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য কি করা প্রয়োজন তাও জানতে চেয়েছেন।পরে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, পাহাড়ে শিল্পের সম্ভবনা রয়েছে বলেই এখানে শিল্প সম্মেলন করা হবে মার্চ মাসে।
মে মাসে কালিম্পঙে একটি সভা করবে উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যানরা।সিঙ্কোনাতেও ১০০০ একর জমি রয়েছে সেটাও ব্যাবহার করা হবে।পাহাড়ে শিল্প হলে এখানকার যুবরা চাকরী পাবে।তবে দার্জিলিঙে শান্তি বজায় রাখতে এটার খুব দরকার।শুধু তাই নয় যারা জিএলপিতে কাজ করত তাদের মধ্যে যাদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই সেরকম বাছাই করে সিভিক ভলেন্টিয়ারে নেওয়া হবে।এছাড়া যারা স্পোর্টসের সঙ্গে যুক্ত তাদেরও সিভিক ভলেন্টিয়ারে নেওয়া হয়েছে।একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা রয়েছে তার জন্য জমি দেখা শুরু হয়েছে।যেসব শিক্ষকদের বেতন বকেয়া রয়েছে তা তারা পেয়ে যাবে।কিন্তু তাদের একটু বেশী খাটতে কারণ আন্দোলনের জন্য পাহাড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পড়াশোনা হয়নি।আমি তো নতুন শিক্ষক নিয়োগ করা শুরু করেছিলাম কিন্তু আন্দোলনের জন্য এগুলো বন্ধ রয়েছে এখন ধীর
ে ধীরে তা চালু করা হবে।তবে এইসব তখন সম্ভব যখন পাহাড় শান্ত থাকবে।আগে যা হয়ে গিয়েছে তা ভুলে উন্নয়নে সকলকে একসঙ্গে থাকতে হবে।বিশ্বের মধ্যে সবথেকে সুন্দর জায়গা আমাদের এই পাহাড় তাই একে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য আমাদের।বৈঠক শেষে তিনি শিলিগুড়ি ফিরে আসেন। শুক্রবার তিনি কলকাতা ফিরে যাবেন।
ে ধীরে তা চালু করা হবে।তবে এইসব তখন সম্ভব যখন পাহাড় শান্ত থাকবে।আগে যা হয়ে গিয়েছে তা ভুলে উন্নয়নে সকলকে একসঙ্গে থাকতে হবে।বিশ্বের মধ্যে সবথেকে সুন্দর জায়গা আমাদের এই পাহাড় তাই একে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য আমাদের।বৈঠক শেষে তিনি শিলিগুড়ি ফিরে আসেন। শুক্রবার তিনি কলকাতা ফিরে যাবেন।