কালিয়াগঞ্জ শহরে নয় বছরের কিশোর সিভিকদের সামনেই যাত্রী নিয়ে টোটো চালালেও নেই কোন বাধা
1 min read–
তপন চক্রবর্তী–উত্তরদিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ শহরেরব্যাস্ততম রাস্তায় নয় বছরের কিশোররীতিমত পাকাচালকদের মতযাত্রী নিয়েটোটো চালালেওসিভিক পুলিশদেরনেই কোনরকম বাধা।
মঙ্গলবারসকাল সাড়েনয়টার সময়কালিয়াগঞ্জ শহরের ব্যস্ততম হাসপাতাল—শেঠকলোনিরাস্তার মনমোহনবালিকা বিদ্যালয়েরসামনে দিয়েনয় বছরেরকিশোর যাত্রীনিয়ে দুঃসাহসেরসাথে টোটোচালালেও সাধারণমানুষ চমকেউঠলেও চমকেওঠেনি কালিয়াগঞ্জথানার দায়িত্বেথাকা সিভিকপুলিশ।
কিশোরটোটো চালককেব্যাস্ততম মনমোহন বিদ্যালয়ের রাস্তায়দেখে সাধারণমানুষেরা সিভিকপুলিশ কেব্যাপারটি জানালেও দায়িত্বরত সিভিক বাহিনীরসদস্যরা তাকেকোনরকম গুরুত্বনা দিয়েসেই সময়তারা মোবাইলেকথা বলাও হোয়াটসঅপেরদায়িত্ব পালনেইভীষণ ব্যাস্তছিল বলেদেখা যায়।
এই প্রতিবেদক কোনরকমে একটিদ্রুত ছবিনিলেও কিশোরেরসাথে কথাবলার কোনসুযোগ পায়নি।। কালিয়াগঞ্জশহরের সাধারণমানুষদের বক্তব্য১৮বছরের হাফবয়সী একটিকিশোর পুলিশেরদায়িত্ব পালনেথাকা সিভিকপুলিসের সামনেযাত্রী নিয়েটোটো চালিয়েগেলেও তাদেরকি কোনরকম দায়িত্বছিলনা ।ব্যাস্ততম রোডছাড়াও মঙ্গলবারসকালে মনমোহনবালিকা বিদ্যালয়েরসামনে উচ্চমাধ্যমিকপরীক্ষার্থীদের সাথে অভিভাবকদের ভীড় ছিলচোখে পড়ারমত ।সেই সময়যদি কোনদুর্ঘটনা ঘটেযেত তাহলেতার দায়িত্বযে নিত।।মনমোহনবালিকা বিদ্যালয়েরএলাকার বাসিন্দাদেরদাবি কালিয়াগঞ্জ থানা প্রশাসনেরউচিৎ মঙ্গলবারসকাল নয়টারসময় বিদ্যালয়েরসামনে যেসিভিকদের দায়িত্বছিল তাদেরএব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করে উপযুক্ত ব্যবস্থানেওয়া উচিৎবলে মনেকরে।কারন সম্পুর্নঅবৈধভাবে একজনকিশোর জীবনেরঝুঁকি নিয়েটোটো চালকেরআসনে বসেযাত্রী বহনকরছে অথচআমাদের হাতেক্ষমতা থাকাস্বত্বেও কিভাবেএটা সম্ভবহচ্ছে।