শাসক-বিরোধী উভয় শিবিরেই ভোট প্রচারের স্লোগান ‘মা মাটি মানুষ’
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- এবার উত্তর দিনাজপুর জেলার নির্বাচনে শাসক বিরোধী উভয় দলেরই স্লোগান ‘মা মাটি মানুষ’। ওই
স্লোগানকে হাতিয়ার করে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস উন্নয়নের দিকগুলি তুলে ধরে প্রচারে ঝড় আনবে। অন্যদিকে, বিরোধী শিবির ওই স্লোগানকেই সামনে রেখে বঞ্চনার দিকগুলিকে তুলে ধরে
তৃণমূলকে কটাক্ষ করার পথ বেছেছে।
স্লোগানকে হাতিয়ার করে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস উন্নয়নের দিকগুলি তুলে ধরে প্রচারে ঝড় আনবে। অন্যদিকে, বিরোধী শিবির ওই স্লোগানকেই সামনে রেখে বঞ্চনার দিকগুলিকে তুলে ধরে
তৃণমূলকে কটাক্ষ করার পথ বেছেছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
একদিকে ‘মা মাটি মানুষ’এর জয়গান, অন্যদিকে কটাক্ষ। এই দু’য়েই উত্তর দিনাজপুর ভোটের বাজার সরগরম হচ্ছে। উত্তর দিনাজপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অমল আচার্য বলেন, আমরা প্রচারের প্রস্তুতি নিয়ে নিয়েছি। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব প্রচারে আসবে। আমরা দলের আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, চিকিৎসক সহ অন্যান্য কর্মী সমর্থকদেরও প্রচারে নামাচ্ছি। দলের পতাকা, ব্যানার,
ফেসটুন প্রভৃতিতে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির পাশাপাশি প্রার্থীর ছবি থাকতে পারে।
ফেসটুন প্রভৃতিতে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির পাশাপাশি প্রার্থীর ছবি থাকতে পারে।
এটা নিয়ে দলের নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলব। দল জেলায় যেসব প্রচার সামগ্রী পাঠাবে তাও প্রচারের কাজে লাগানো হবে।, গত কয়েক বছরে এলাকায় প্রচুর
উন্নয়ন হয়েছে। বিরোধীরা চোখে কালো কাপড় বেঁধে রেখেছে। তাই উন্নয়ন ওদের চোখে পড়ে
না। আমরা সার্বিক বিকাশ করেছি। আজ গ্রামের মায়েরা সাবলম্বী হয়েছেন। মা-বোনেরা
স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে হাতের কাজ করছেন। তাঁদের উপার্জনের রাস্তা করে দেওয়া হয়েছে।
বেকার যুবক যুবতীরা ব্যবসার জন্য ব্যাঙ্ক ঋণ পেতে ভর্তুকি পাচ্ছেন। কৃষকদের
উন্নতমানের বীজ দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিরোধীরা অনেক কথাই বলবেন, কিন্তু প্রকৃত উন্নয়ন কী হয়েছে তা গ্রামের মানুষই জানেন। এই সরকার ‘মা মাটি মানুষের’, নেত্রীর এই বার্তাই আমরা গ্রামে গ্রামে
প্রচার করছি। ‘মা মাটি মানুষ’র মর্যাদা বিরোধীরা বোঝে না। বামেরা ৩৪ বছর ক্ষমাতায় থেকে কাজ করেনি। এখন
উন্নয়ন দেখে ঈর্ষা করে।
উন্নয়ন হয়েছে। বিরোধীরা চোখে কালো কাপড় বেঁধে রেখেছে। তাই উন্নয়ন ওদের চোখে পড়ে
না। আমরা সার্বিক বিকাশ করেছি। আজ গ্রামের মায়েরা সাবলম্বী হয়েছেন। মা-বোনেরা
স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে হাতের কাজ করছেন। তাঁদের উপার্জনের রাস্তা করে দেওয়া হয়েছে।
বেকার যুবক যুবতীরা ব্যবসার জন্য ব্যাঙ্ক ঋণ পেতে ভর্তুকি পাচ্ছেন। কৃষকদের
উন্নতমানের বীজ দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিরোধীরা অনেক কথাই বলবেন, কিন্তু প্রকৃত উন্নয়ন কী হয়েছে তা গ্রামের মানুষই জানেন। এই সরকার ‘মা মাটি মানুষের’, নেত্রীর এই বার্তাই আমরা গ্রামে গ্রামে
প্রচার করছি। ‘মা মাটি মানুষ’র মর্যাদা বিরোধীরা বোঝে না। বামেরা ৩৪ বছর ক্ষমাতায় থেকে কাজ করেনি। এখন
উন্নয়ন দেখে ঈর্ষা করে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অন্য দিকে উত্তর দিনাজপুর জেলা সিপিআইএম জেলা নেতা দেবব্রত সরকার বলেন, শাসকদলের স্লোগান ‘মা মাটি মানুষ’ এখানে কোনও প্রভাবই ফেলতে পারবে না। কারণ
মা মাটি মানুষের আমলে এলাকায় কোনও উন্নয়ন হয়নি। বৃদ্ধ মায়েরা ভাতা পাচ্ছেন না, বিধবা মায়েদেরও একই অবস্থা। মাটিতে জল নেই, তাই ফসল ফলছে না। গ্রামের
প্রচুর শিক্ষিত যুবকযুবতী কর্মহীন অবস্থায় রয়েছে। কাজের সন্ধানে বঙ্গ মা’কে ছেড়েই বাইরের রাজ্যে যেতে হচ্ছে। এককথায় মা-মাটি-মানুষ কেউই প্রাপ্য
সম্মান পেল না। জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন ‘মা মাটি মানুষ’ এখানে সকলেই বঞ্চিত হয়ে আছেন। বৃদ্ধদের ভাতা নেই, গ্রামে পানীয় জল নেই, কৃষকরা সেচের জল পাচ্ছেন না, কাজের সন্ধানে মানুষকে ভিন রাজ্যে যেতে হচ্ছে। ‘মা মাটি মানুষে’র বঞ্চনাকে তুলে ধরে আমরা প্রচারকরব।
মা মাটি মানুষের আমলে এলাকায় কোনও উন্নয়ন হয়নি। বৃদ্ধ মায়েরা ভাতা পাচ্ছেন না, বিধবা মায়েদেরও একই অবস্থা। মাটিতে জল নেই, তাই ফসল ফলছে না। গ্রামের
প্রচুর শিক্ষিত যুবকযুবতী কর্মহীন অবস্থায় রয়েছে। কাজের সন্ধানে বঙ্গ মা’কে ছেড়েই বাইরের রাজ্যে যেতে হচ্ছে। এককথায় মা-মাটি-মানুষ কেউই প্রাপ্য
সম্মান পেল না। জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন ‘মা মাটি মানুষ’ এখানে সকলেই বঞ্চিত হয়ে আছেন। বৃদ্ধদের ভাতা নেই, গ্রামে পানীয় জল নেই, কৃষকরা সেচের জল পাচ্ছেন না, কাজের সন্ধানে মানুষকে ভিন রাজ্যে যেতে হচ্ছে। ‘মা মাটি মানুষে’র বঞ্চনাকে তুলে ধরে আমরা প্রচারকরব।