October 4, 2024

মা মাগো মা আমাদের ছেড়ে কোথাও তুমি চলে যেও না প্রার্থীকে বললেন গ্রামবাসী।

1 min read
তন্ময়
চক্রবত্তী  ও  তন্ময় দাস ঃ-
মা মাগো মা আমাদের  ছেড়ে কথাও তুমি চলে যেও না ।সেই বিখ্যাত মান্না
দের গাওয়া গানটির কথা মণে পড়ে গেল যখন দেখলাম উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদের ১৬
নং আসনের
তৃনমুল কংগ্রেয় জেলা পরিষদ  এর  পার্থী  পম্পা পালকে কাছে পেয়ে করুন
ভাবে হাত জোর  করে অনুরোধ করছেন গ্রামের বয়স্করা
।গ্রামের মানুষদের কথা এমণ সাধা সিঁধে পাথিকে  পাওয়া আমাদের ভাগ্যের  ব্যাপার, যার পরিবার সবসময় মানুষের কথা চিন্তা করে
। সাধা সিধে প্রাথী কে পেয়ে এমন  করজোরে তাই
প্রচারের ফাকে অনুনয় বিনয় করছেন সাধারন মানুষ । 

মা মাগো মা আমাদের  ছেড়ে কথাও তুমি চলে যেও না 
সাধারন মানুষের বক্তব্য অনেক সময় দেখা
যায় ভোট এলে অনেকে এসে গালভরা অনেক কিছু প্রতিশ্রুতি দেয় তার প্র আর দেখা মেলে না ।
তাই গ্রামবাসী অনুরোধ তুমি এমন করনা … তমাকে আমরা গ্রামবাসীরা কন্যা  হিসাবে মেনে নিয়েছি। তুমি ভোট নিয়ে চিন্তা করনা  তুমি তো মা জিতে বসে আছ। গ্রাম বাসীদের মধ্যে  কেউ কেউ বলেই বসলেন তোমাকে  প্রথমে কাজ করতে  হবে এলাকার উন্নয়নের জন্য প্রথমে সেচের উপর জোর
দিতে হবে এরপর নিকাশি ব্যাবস্তা ।তারপর রাস্তাঘাট এর আরও বেশী করে ঊণ্ণয়ণ করতে হবে
তাই ঘড়ের মেয়ে কে পেয়ে এমন সব অভাব অভিযোগ  আজ তার সামনে  তুলে  ধরতে
পেরে বেজায় খুশী  গ্রামবাসীরা । 

এবার তৃনমুল
কংগ্রেস এর  জেলা পরিষদ  এর  পার্থী   হয়েছেন
পম্পা পাল ১৬ নং জেলা পরিষদ এর আসনে  ।অনাণ্য
দিনের মত আজ  ছিল চড়া রোদ । তবু ও   নির্বাচন
প্রচারে চড়া রোদে কে উপেক্ষা করে প্রচারে সারলেন এই রাজনৈতিক তারকার গৌতম পালের গৃহ
সঙ্গিনী পম্পা পাল ।এবাড় পম্পা দেবী হেমতাবাদ বিধানসভা  কেন্দ্রের ১৬ নং জেলা পরিষদ  এর নজর কারা পার্থী, বাড়িতে সাত মাসের পুত্র সন্তান
ও সাত বছরের কন্যাকে রেখে জোড় কদমে তৃনমুল কংগ্রেসের নিজ কর্মী দের নিয়ে ২ও৩ নং গ্রাম
পঞ্চায়েতের বাহালা,কোলুয়া,রতিবাটি,বাহারাইল,,ভসহ সিমান্তীবর্তী লাগোয়া  গ্রামগুলি মালন,দেবনাথ পারা,পুয়ালতোর,খনার হাট।
কিছুটা জল খেয়ে পায়ে হেটে সাধারন মানুষ এর কাছে গিয়ে তাদের নিত্যদিনের সমস্যার কথা
শুনছেন। পম্পা পাল বলেন মাননীয়া  মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দোপাধ্যায় যে  ভাবে উন্নয়ন জোয়ার  এনেছেন তাতে হেমতাবাদ ব্লকে সাধারন মানুষ  বিন্দু মাত্র পায় নি । 

 য়েহেতু পার্শবর্তী বাংলাদেশ  লাগোয়া ১ও৩ গ্রাম পঞ্চায়েত  আবস্থিত তাই উন্নয়ের কান্ডারীর উন্নয়নের  হাত ধরে  প্রচার শুরু করলেন।  এক প্রশ্নের পম্পা দেবী  বলেন হেমতাবাদের প্রতিটা মা আমা খুব আপন,প্রতিটা
সন্তান আমার নিজ সন্তান এর মতো,  আমার স্বামী  বহু দিন থেকেই রাজনৈতি ভাবে য়ুক্ত তিনি সব সময় সাধারন
মানুষের পাশে থাকেছেন। আমার ও ইচ্ছা গ্রামের এই নির্মল কমল মানুষের সাথে থেকে মুখ্যমন্ত্রী  মমতা বন্দোপাধ্যায় এর তথা উন্নয়ের কান্ডারীর উন্নয়ন
কে প্রতিটি ঘরে পৌঁচ্ছে দেওয়া ।

মা মাগো মা আমাদের  ছেড়ে কথাও তুমি চলে যেও না 
 তিনি আরো বলেন 
এখানকার  মানুষের স্নেহ ভালোবাসা   ও আশির্বাদ পাচ্ছি সাধারন মানুষ আমার পাশে আছে  রাজনৈতিক 
ময়দানে না আসলে হয়তো মানুষের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত থাকতাম।  হেমতাবাদ ব্লক য়ুব সভাপতি  সাহাজান আলি,বিপুল ঘোষ ও দলের কর্মী  দের নিয়ে 
বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে দেখলাম  সাধারন
মানুষএর কাছে তাদের ভোট ভিক্ষা চাইলাম। সাধারন মানুষের উৎসাহ দেখে মনে হছে আমরা ১০০
তে ১০০ পাব ।হেমতাবাদ ব্লকে ১৬ নং জেলা পরিষদ  
পার্থী পম্পা পাল তথা জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ তথা যুব তণমূল কংগ্রেসের
জেলা সভাপতি গৌতম পালের স্ত্রী পম্পা পাল। গৌতম পাল বলেন, “আমাদের নেত্রী  মুখ্যমন্ত্রী 
মমতা বন্দোপাধ্যায় য়ে ভাবে উন্নয়ন জোয়ার 
এনেছেন এবং উত্তর  দিনাজপুর  জেলাতে যেভাবে একের পর এক উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন
তাতে শুধু হেমতাবাদ নয় গোটা  উত্তর  দিনাজপুর জেলার মানুষ এর মন জয় করে নিয়েছেন
”  দেখা য়ায় উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদ ব্লকের
চৈনগর, বিষ্ণুপুর ও নওদা এই তিনটি পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত জেলা পরিষদের। এই আসনটি বামেদের
শক্তঘাঁটি বলে পরিচিত । 



কিন্তু দীর্ঘ ৩৪বছর ধরে জেলার প্রান্তিক সীমান্ত এলাকার মানুষ
ছিল একেবারে উন্নয়ন  থেকে  বঞ্চিত। কিন্তু রাজ্যে  ঘাঁস ফুল 
সরকার আসার ফলে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী একাধিক গ্রামে উন্নয়নের জোয়ার এসেছে কিন্তু
এই এলাকায় উন্নয়ন  এর তালিকা আসলে ও  তা তেমন কাজ হয় নি বলাই য়ায়। ঘরের মেয়ে পম্পা পাল  এই দিন পাহাড়পুর ও বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া গ্রাম
গুলিতে ছোট বড়ো আনেক 



সভা করেন, আন্যান্য রাজনৈতিক দলের সভা গুলি থেকে  মানুষের ভীড় ছিলো উপচে পরার মতো। এদিন পম্পা দেবী
ভোট প্রচার চলাকালীন,একাধিক মন্দির য়েমন দুর্গা,কালি, পিড়  সহ একাধিক 
মন্দিরে গিয়ে প্রনাম করেন। পাশাপাশি হেমতাবাদ ব্লকের খনার হাটেও গিয়ে ব্যাবসায়ী
ও দোকানদারদের সাথে কথা বলেন। হাটের ভিতরে কর্মীদের সাথে নিয়ে দোকান দার দের সাথে কথা
বলেন পার্থী পম্পা পাল। সব শেষে মনে হল পম্পা পালের জয়  এখন সময়ের  অপেখ্যা মাত্র ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *