"দাদা হামরা আজীবন তোকে চাই"…তুই ছাড়া কেউ আমাদের নাই
1 min read
পিয়া গুপ্তা উত্তর দিনাজপুর “মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা…।` বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতি ও গর্বিত ঐতিহ্যের রূপময় ছটায়
বৈশাখকে এভাবেই ধরাতলে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।রবি
ঠাকুরের এই বার্তা সামনে রেখে নববর্ষের সকাল থেকেই মায়ের মন্দিরে পূজো দিয়ে সাধারণ
মানুষের কাছে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ে
বেরিয়ে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের প্রার্থী অসিম ঘোষ।
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা…।` বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতি ও গর্বিত ঐতিহ্যের রূপময় ছটায়
বৈশাখকে এভাবেই ধরাতলে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।রবি
ঠাকুরের এই বার্তা সামনে রেখে নববর্ষের সকাল থেকেই মায়ের মন্দিরে পূজো দিয়ে সাধারণ
মানুষের কাছে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ে
বেরিয়ে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের প্রার্থী অসিম ঘোষ।
প্রচারের উদ্দেশ্যে
নয,তার উদ্দেশ্য ছিল শুধুই নতুন বর্ষে ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে
সকল কে আপন করে একটু মিষ্টি মুখ করিয়ে তোলার।তাই আর দেরী না করেই নববর্ষের সকালে
মায়ের মন্দিরে পূজো দিয়েই কড়া রোদ কে উপেক্ষা করে গ্রাম থেকে গ্রাম সাধারণ মানুষের
কাছে পৌচে গেলেন।কখনো রিক্সাযালা,কখনো টোটোযালা,কখনো বা গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র মানুষগুলোর কাছে পৌচে
নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি একটু মিষ্টি মুখে তুলে দিলেন।
নয,তার উদ্দেশ্য ছিল শুধুই নতুন বর্ষে ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে
সকল কে আপন করে একটু মিষ্টি মুখ করিয়ে তোলার।তাই আর দেরী না করেই নববর্ষের সকালে
মায়ের মন্দিরে পূজো দিয়েই কড়া রোদ কে উপেক্ষা করে গ্রাম থেকে গ্রাম সাধারণ মানুষের
কাছে পৌচে গেলেন।কখনো রিক্সাযালা,কখনো টোটোযালা,কখনো বা গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র মানুষগুলোর কাছে পৌচে
নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি একটু মিষ্টি মুখে তুলে দিলেন।
শুধু তাই নয
গ্রামে গ্রামে সাধারণ মানুষের সমস্যা
গুলোও তাদের পাশে বসে শুনলেন। একদিকে যেখানে চারিদিকে জাতি বর্ন নিয়ে ভেদাভেদ
হানাহানি তখন হঠাত্ এমন এক মানবিকতা সম্পন্ন নেতা যখন সকলের মাঝে এসে সকল কে
মিষ্টি মুখ করে বড়ো দের চরণধূলি নিয়ে প্রণাম জানাচ্ছেন তা দেখে সকলেই অবাক হয়ে
চেযে রইলেন তার দিকে।অনেক গ্রামের মানুষ বললেন
এতদিন মহান ব্যক্তিত্বধারী যে অসীম ঘোষের
নাম শুনতাম আজ নববর্ষের সকালে তাকে এত কাছে পেয়ে যেন সত্যি ধন্য আমরা।
গ্রামে গ্রামে সাধারণ মানুষের সমস্যা
গুলোও তাদের পাশে বসে শুনলেন। একদিকে যেখানে চারিদিকে জাতি বর্ন নিয়ে ভেদাভেদ
হানাহানি তখন হঠাত্ এমন এক মানবিকতা সম্পন্ন নেতা যখন সকলের মাঝে এসে সকল কে
মিষ্টি মুখ করে বড়ো দের চরণধূলি নিয়ে প্রণাম জানাচ্ছেন তা দেখে সকলেই অবাক হয়ে
চেযে রইলেন তার দিকে।অনেক গ্রামের মানুষ বললেন
এতদিন মহান ব্যক্তিত্বধারী যে অসীম ঘোষের
নাম শুনতাম আজ নববর্ষের সকালে তাকে এত কাছে পেয়ে যেন সত্যি ধন্য আমরা।
কেউ কেউ
অসীম দাকে দেখা মাত্র ই জরিযে ধরলেন ,কেউ বা মরিয়া হয়ে
একমনে চেয়ে রইলো তাকে এত কাছে পেয়ে ।কেউ কেউ আবার
নিজেদের অসীম দার হাতে মিষ্টি খেয়ে ভালোবেসে বলেই ফেললো “দাদা হামরা
আজীবন তোকে চাই”…তুই ছাড়া কেউ হামাদের নেই।।কোনদিন কেউ হামাদের এত ভালোবাসেনি।তুই হামাদের সব
দাদা””এই বলে কান্নার সুরে অসীম দাকে বুকে জরিযে ধরলো।কারণ অসীম দা তো আর অন্য কেউ নয উত্তর দিনাজপুর জেলার ১৮ নং
জেলা পরিষদ আসনের তৃনমূল কংগ্রেসের মনোনীত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য প্রার্থী ।যিনি এবারে উত্তর দিনাজপুর জেলা
পরিষদ আসনের হেভিওয়েট প্রার্থী ।তাকে এত কাছে সকলে মাঝে পেয়ে যেন সকলের আনন্দের
সীমানা ছিল না ।
অসীম দাকে দেখা মাত্র ই জরিযে ধরলেন ,কেউ বা মরিয়া হয়ে
একমনে চেয়ে রইলো তাকে এত কাছে পেয়ে ।কেউ কেউ আবার
নিজেদের অসীম দার হাতে মিষ্টি খেয়ে ভালোবেসে বলেই ফেললো “দাদা হামরা
আজীবন তোকে চাই”…তুই ছাড়া কেউ হামাদের নেই।।কোনদিন কেউ হামাদের এত ভালোবাসেনি।তুই হামাদের সব
দাদা””এই বলে কান্নার সুরে অসীম দাকে বুকে জরিযে ধরলো।কারণ অসীম দা তো আর অন্য কেউ নয উত্তর দিনাজপুর জেলার ১৮ নং
জেলা পরিষদ আসনের তৃনমূল কংগ্রেসের মনোনীত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য প্রার্থী ।যিনি এবারে উত্তর দিনাজপুর জেলা
পরিষদ আসনের হেভিওয়েট প্রার্থী ।তাকে এত কাছে সকলে মাঝে পেয়ে যেন সকলের আনন্দের
সীমানা ছিল না ।
রাজনৈতিক এই তরুণ তুর্কী ১৯৯৮ সাল থেকেই মমতা ব্যানার্জির
সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে জেলা জুড়ে মা মাটির
ঘাস ফুলের বাগান লাগিয়ে ছিলেন ।
সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে জেলা জুড়ে মা মাটির
ঘাস ফুলের বাগান লাগিয়ে ছিলেন ।
তিনি যে আগামী দিনে মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে আরো বেশী জনহিতকর সাধারণ
মানুষদের জন্য কাজ করে চলবেন তা ভালোই জানেন গ্রামের মানুষেরা।তাই তাদের কাছে অসীম
দা যেন ভগবান তুল্য ।
মানুষদের জন্য কাজ করে চলবেন তা ভালোই জানেন গ্রামের মানুষেরা।তাই তাদের কাছে অসীম
দা যেন ভগবান তুল্য ।
গ্রামের মানুষেরা তাকে এক ঝলক দেখতেই ভিড় জমিয়ে দেন।তাদের বক্তব্য এই নববর্ষে অসীম দাকে যেভাবে পেলেন তাতে তাদের বিশ্বাস পুরো বছরটাই অসীম দাকে পেলে তাদের ভালো কাটবে ।তবে নববর্ষের দিন যে ভাবে
ভোটের প্রচার থেকে বিরত থেকে সাধারণ মানুষ গুলোর কাছে পৌচে তাদের নববর্ষে প্রীতি শুভেচ্ছা জানিযে মিষ্টি মুখ
করান তাতে তিনি জেলায় এক অভিনব মানবিক মেলবন্ধনের প্রকাশ ঘটিয়েছেন তা বলার অপেক্ষা
রাখেনা।
ভোটের প্রচার থেকে বিরত থেকে সাধারণ মানুষ গুলোর কাছে পৌচে তাদের নববর্ষে প্রীতি শুভেচ্ছা জানিযে মিষ্টি মুখ
করান তাতে তিনি জেলায় এক অভিনব মানবিক মেলবন্ধনের প্রকাশ ঘটিয়েছেন তা বলার অপেক্ষা
রাখেনা।