জেলার সভাধিপতি হিসাবে জেলার গ্রাম বাংলার মানুষ চাইছেন পুজা আচার্য্য কে।
1 min readচক্রবর্তী ঃ ভোটের আই পি এল শেষ ।এবার সিংহাসনে বসার পালা। কে হবেন আগামী দিনের উত্তর দিনাজপুর জেলার সভাধিপতি , সেটাই এখন সবচেয়ে
বেশী চর্চার বিষয় বস্তু হয়ে দাড়িয়েছে। এই প্রতিবেদক জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে জানতে পারে বর্তমানে গ্রাম বাংলার মানুষ চাইছেন এই সিংহাসনে হাল ধরুক তরুন প্রজম্ম। এমন একজন ব্যাক্তিত্বের হাতে এই
সিংহাসনের দায়িত্বে আসুক , যিনি মানুষের সুখে দূখে আপদে বিপদে ঝাপিয়ে পড়তে পারে তৎক্ষণাৎ।
গ্রামের মানুষরা আরো চায় যিনি এই সিংহাসনে বসবেন তার রাজনৈতিক চিন্তা ধারা বা উন্নয়ন কারার মানসিকতা সবাই কে ছাপিয়ে ফেলতে পারে। তাই জেলার
গ্রাম বাংলার মানুষরা চায়
যে এই আসনে দায়িত্ব নিক উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহারের ২৫ নম্বর আসন থেকে জয়ী তৃনমূল কংগ্রেস এর পূজা আচার্য্য। কারন একটায় তার বাবা অমল আচার্য্য জেলার তৃনমূল কংগ্রেস এর সভাপতি
হওয়ার সুবাদে বাড়তি এডভান্টেজ পাবে গ্রাম বাংলার মানুষরা কারন পাশে জেলার ক্যাপ্টেন পূজার বাবা রয়েছে।
গ্রাম বাংলার মানুষরা
আরো জানান যেহেতু পূজা আচার্য্য বিগত দিনে ইটাহারের পতিরাজপুর গ্রাম
পঞ্চায়েতের প্রধান হয়েছিলেন একবার সেহেতু তার পক্ষে অভিঙ্গতার দিক থেকে কোন অসুবিধা হবে না তার জেলার উন্নয়ন করার ক্ষেত্রে। তাই দল মত নিবিশেষে গ্রামের মানুষরা চান উত্তর দিনাজপুর জেলার সভাধিপতি অমল আচার্য্যর কন্যাশ্রী পুজা আচার্য্য কে দেওয়া হোক সেই সভাধিপতির <
span lang="BN" style="font-family: "vrinda" , "sans-serif"; font-size: 14.0pt; line-height: 115%;">আসন । জেলার তরুন প্রজন্ম দের সাথে কথা বলে জানা যায় বিগত দিনে জেলা পরিষধের কোন তরুন প্রজন্ম কে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়নি তাই এবার অন্তত তরুন প্রজন্মের উপরেই জেলার গ্রাম বাংলার উন্নয়নের হাল ছেড়ে দেওয়া হোক। তরুন পজন্মের আরো আশা তরুন পজন্মের হাতে এই দায়িত্ব থাকলে আগামী দিনে উন্নয়নের গতি কয়েক কদম বেড়ে যাবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
তাই জেলা থেকে রাজ্য তৃনমূল নেতৃত্বের উচিত পূজা আচার্য্য কে সভাধিপতি করার বিষয়টি কে গুরুত্বের সাথে ভাবনা চিন্তা করে গ্রামের মানুষের দাবি কে প্রতিষ্টিত করা। উল্লেখ
ইতিমধ্যেই পুজা আচার্য্য তার বাবার সানিধ্য পেয়ে জেলার মধ্যে একজন সমাজসেবি হিসাবে প্রভাব ফেলে
দিয়েছেন । তাই এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে নিজের জনপ্রিয়তা
ঝালাই করে
তিনি বিরোধী দল কে ৬ হাজার ৫০০ ভোটে হারিয়ে ইটাহারের ২৫ নম্বর আসনে
জয়ী হয়ে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন” হ্যাম কিসি সে কম নেহি ”