বিদ্যালয়ে যারা শিক্ষকতা করে আসছে তাদের চাকুরীর নিরাপত্তার কারণে এই ডি এল এড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। জানা যায় কালিয়াগঞ্জের দুই একটি বিদ্যালয় ছাড়া অধিকাংশ বিদ্যালয়ে কিছু দালালদের সহ যোগীতায় ডি এল এড পরীক্ষার্থীদের বাধ্য করা হচ্ছে অবাধ টুকলির সুযোগ দেওয়া হবে কিন্তু তার বিনিময়ে ২০০০–২৫০০টাকা দিতে হবে।অন্যথায় পরীক্ষায় পাস করা সম্ভব হবেনা।পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকরা বাধ্য হয়ে তাদের ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়েই এই টাকা তদের দিতে হচ্ছে বলে জানা যায়।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক ক্ষুব্ধ হতে জানালেন ডিএলএড পরীক্ষার নামে কালিয়াগঞ্জ ব্লকের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে যা চলছে তা এক কথায় প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে বিদ্যালয়ের চারপাশে বেশ কিছু শিক্ষা দালাল বেশ কিছুদিন থেকেই এই সমস্ত পরীক্ষার্থীদের সাথে নিজেরাই যোগাযোগ করে ডি এল এড পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে অবৈধভাবে প্রচুর অর্থ কামাই করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের দায়িত্বে এই পরীক্ষা চললেও তাদের এ ব্যপারে কোন হেলদোল নেই বলেই অভিভাবকেরা ক্ষোভ প্ৰকাশ করেন।
তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর–উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের কতিপয় বিদ্যালয়ে এন আই ও এস মাধ্যমে উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সাথে কালিয়াগঞ্জের বেশ কয়েকটি বিদ্যালয়ে ডি এল এড পরীক্ষা গত ৩১শে মে থেকে শুরু হয়েছে।চলবে ২রা জুন পর্যন্ত।খবর নিয়ে জানা যায় উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন বেসরকারি বিদ্যালয়,শিশু শিক্ষা কেন্দ্র,এস এস কে,এম এস কে।