প্রতীক্ষার অবসান, বীরভূমের কীর্ণাহারে চালু হলো পুলিশ থানা
1 min readপ্রতীক্ষার অবসান, বীরভূমের কীর্ণাহারে চালু হলো পুলিশ থানা
দিব্যেন্দু গোস্বামী বীরভূম কীর্ণাহার:দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান,কীর্ণাহার পুলিশ ফাঁড়ি রূপান্তরিত হয়ে গেল থানায়। বুধবার দুপুরে পুলিশ দিবসের এক অনুষ্ঠানে পানাগর থেকে ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাইবার ক্রাইম থানা বাদ দিয়ে বীরভূম জেলায় থানার সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়ালো সাতাশে।আর এতেই সমগ্র কীর্ণাহার জুড়ে যেন উৎসবের মেজাজ,কারণ দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের পর এলাকাবাসীর দাবি পূরণ হলো। উল্লেখ্য নানুর থানারএকটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে দক্ষিণ নানুর,
আর রাজ্যের মানচিত্রে সেই এলাকা যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরেই স্পর্শকাতর বিবেচিত তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না,একইসঙ্গে দুদিকে পূর্ব বর্ধমান, একদিকে মূর্শিদাবাদ সেই বিস্তীর্ণ এলাকার এগারোটি পঞ্চায়েত এলাকায় একটি থানার পক্ষে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখা বেশ দূরূহ ছিল,আর এই বিভক্তিকরণের ফলে এলাকার শান্তি বজায় রাখা অনেকটাই সহজ হবে। তবে সম্পূর্ণ থানার দাবিটা ওঠে প্রায় বছর পঁচিশেক আগে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকারের আমলে।
তবে রাজ্যের পালাবদলের পর অবশ্য সেই দাবি আরও জোরালো হয়ে ওঠে,জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে রাজ্য সরকারের কাছে আবেদনও জানানো হয় ঐ সময়েই।তবে যেকোনো জিনিস নতুন করে গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই সময় লাগে,একটু দেরি হয়তো হলো, তবুও কীর্ণাহারবাসী থানা পেয়ে যথেষ্ট খুশি। আপাতত নানুরের চারটি ও লাভপুরের দুটি পঞ্চায়েত এলাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে কীর্ণাহার থানা।