রায়গঞ্জ পুরসভার পুরপিতা সন্দীপ বিশ্বাস ও উপপুরপিতা অরিন্দম সরকার ছট পূজা দেখতে ঘাটে
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ভারতবর্ষের হিন্দিভাষী হিন্দুদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পূজা ছট্ পূজা। ছট্ অর্থাৎ
ছটা
বা
রশ্মির
পূজা। এই রশ্মি সূর্য থেকেই পৃথিবীর বুকে আসে। সুতরাং
এই
পূজা
আসলে
সূর্যদেবের
পূজা। প্রত্যক্ষভাবে ‘ছট;-এর পূজা হলেও এই পূজার সঙ্গে জড়িত আছেন স্বয়ং সূর্যদেব, আছেন মা গঙ্গা এবং দেবী অন্নপূর্ণা। …হিন্দী ভাষীদের উৎসব ছট পূজা হলেও এখন বাংলাভাষীরাও মেতে উঠে উৎসবে।
ছটা
বা
রশ্মির
পূজা। এই রশ্মি সূর্য থেকেই পৃথিবীর বুকে আসে। সুতরাং
এই
পূজা
আসলে
সূর্যদেবের
পূজা। প্রত্যক্ষভাবে ‘ছট;-এর পূজা হলেও এই পূজার সঙ্গে জড়িত আছেন স্বয়ং সূর্যদেব, আছেন মা গঙ্গা এবং দেবী অন্নপূর্ণা। …হিন্দী ভাষীদের উৎসব ছট পূজা হলেও এখন বাংলাভাষীরাও মেতে উঠে উৎসবে।
তাই এবছর রায়গঞ্জ পুরসভার পাশাপাশি রায়গঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতিও কুলিক নদীর ঘাটে ছট পূর্ণাথীদের জন্য বিশেষ আয়োজন করেছে। নদীর ঘাট সংস্কার ও আলোকিতককরন করার পাশাপাশি পূর্ণাথীদের জন্য বিশ্রামাগার ও ভেজা কাপড় পরিবর্তনের জন্য করা প্যান্ডেল করা হয়েছে। ফরেস্টের কুলিক নদীর পার থেকে শুরু করে কাঞ্চনপল্লী ও বন্দর ঘাট পর্যন্ত দুই পার কলা গাছ দিয়ে সাজিয়ে পুজোর জায়গা, ডালা, ঝুড়ি ইত্যাদিতে সেজে উঠেছিল। বিকেল হতে না হতেই মানুষের ঢল নামে রাস্তায়। কুলিক পক্ষী নিবাস সংলগ্ন ঘাটটিতে পুলিশ প্রশাসনের কড়া নজরদারিতে চলে পুজোর কাজ। উৎসবের এই।রায়গঞ্জ পুরসভার পুরপিতা সন্দীপ বিশ্বাস ও উপপুরপিতা অরিন্দম সরকারকে কে দেখা যায় বিভিন্ন ঘাটে পূণ্যার্থীদের শুভেচ্ছা জানাতে। রায়গঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছিতা টুডু, স হ সভাপতি মানস কুমার ঘোষ,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পূর্নেন্দু দে সহ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা কুলিক নদীর ঘাটে এসে পূর্ণাথীদের শুভেচ্ছা জানায়।সাংসদ মহম্মদ সেলিম কুলিক নদীর ধার বরাবর হেঁটে বন্দর ঘাট পর্যন্ত ঘাটের দু পাশের মানুষের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।ছট উৎসবকে ঘিরে আনন্দে উচ্ছাসে মেতে উঠেছে সকলে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});