উত্তর দিনাজপুর জেলার স্বাস্থ্যব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন হতে চলছে এক সাক্ষাৎকারে জানালেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ কুমার মির্ধা
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময়
চক্রবত্তী ঃ- জেলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হতে চলছে আগামী দিনে
,উত্তর দিনাজপুর জেলার কর্ণজোড়ায় জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ কুমার
মৃধা এক সাক্ষাৎকারে এ প্রতিবেদককে জানালেন। তিনি বলেন গত ১১ ই নভেম্বর রাজ্য স্বাস্থ্য
দপ্তর থেকে একটি বিশেষ দল এসেছিল এই জেলাতে । সেখানে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করার পর বেশ কিছু বিষয়ে তারা
অনুমোদন করেন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য
আধিকারিক জানান তিনি জেলায় মোট ৩২ টা
দাবি তাদের কাছে রেখেছিলেন এবং রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সেই বিশেষ দল তার মধ্যে ৩২ টির মধ্যে
৩১ টী দাবী অনুমোদন করেছেণ। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান জেলার ইসলামপুর থেকে ইটাহার সর্বোত্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল ফিরিয়ে আনতে বিশেষ
উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্যে স্বাস্থ্য দপ্তর।
চক্রবত্তী ঃ- জেলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হতে চলছে আগামী দিনে
,উত্তর দিনাজপুর জেলার কর্ণজোড়ায় জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ কুমার
মৃধা এক সাক্ষাৎকারে এ প্রতিবেদককে জানালেন। তিনি বলেন গত ১১ ই নভেম্বর রাজ্য স্বাস্থ্য
দপ্তর থেকে একটি বিশেষ দল এসেছিল এই জেলাতে । সেখানে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করার পর বেশ কিছু বিষয়ে তারা
অনুমোদন করেন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য
আধিকারিক জানান তিনি জেলায় মোট ৩২ টা
দাবি তাদের কাছে রেখেছিলেন এবং রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সেই বিশেষ দল তার মধ্যে ৩২ টির মধ্যে
৩১ টী দাবী অনুমোদন করেছেণ। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান জেলার ইসলামপুর থেকে ইটাহার সর্বোত্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল ফিরিয়ে আনতে বিশেষ
উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্যে স্বাস্থ্য দপ্তর।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এর ফলে আগামী দিনে জেলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার
যে অনেকটাই পরিবর্তন হতে চলছে সেটা
অনস্বীকার্য। তিনি বলেন ইসলামপুরে যেমন
একটি থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিট চাওয়া হয়েছে তেমনই সেখানে ট্রমা সেন্টার চালু করার দাবি রাখা হয়েছিল
তাদের কাছে তেমনই একজন মেডিকেল অফিসার এবং অ্যানাস্তাসিয়া নিয়োগ করে যাতে
তাড়াতাড়ি ট্রমা সেন্টার টি চালু করা যায় সেটার দাবি করা হয়েছে তাদের কাছে ।পাশাপাশি
ইসলামপুর ব্লকের মাটি কুন্ডা তে একটি পিএইচসি যেমন দাবি রাখা হয়েছিল তেমনি
রসাখোয়া ১০ বেডের একটি হাসপাতালকে ৩০ বেডে পরিণত করার দাবি জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর এর বিশেষ দলের কাছে রাখা হলে তারা সেগুলি যেমন অনুমোদন করে।
যে অনেকটাই পরিবর্তন হতে চলছে সেটা
অনস্বীকার্য। তিনি বলেন ইসলামপুরে যেমন
একটি থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিট চাওয়া হয়েছে তেমনই সেখানে ট্রমা সেন্টার চালু করার দাবি রাখা হয়েছিল
তাদের কাছে তেমনই একজন মেডিকেল অফিসার এবং অ্যানাস্তাসিয়া নিয়োগ করে যাতে
তাড়াতাড়ি ট্রমা সেন্টার টি চালু করা যায় সেটার দাবি করা হয়েছে তাদের কাছে ।পাশাপাশি
ইসলামপুর ব্লকের মাটি কুন্ডা তে একটি পিএইচসি যেমন দাবি রাখা হয়েছিল তেমনি
রসাখোয়া ১০ বেডের একটি হাসপাতালকে ৩০ বেডে পরিণত করার দাবি জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর এর বিশেষ দলের কাছে রাখা হলে তারা সেগুলি যেমন অনুমোদন করে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
পাশাপাশি তাছাড়া চোপড়া তে যে একটি পিএসসি
সেন্টার রয়েছে দাসপাড়াতে সেখানে একটি
নতুন বাড়ি তৈরীর অনুমোদন করে তারা ।এছারা
জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে কে ৬০ বেডের
হাসপাতাল এর পরিবর্তে আড়াইশো বেড এর
হাসপাতাল করে তাকে জেলা হাসপাতালে রুপান্তরিত করা যায় সে
ব্যাপারেও এদিনের বৈঠকে অনুমোদন করে
দিয়েছে তারা। তিনি জানান , কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালে খূব শীঘ্রই পরিকাঠামো বৃদ্ধি করে ডাক্তার সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক
সরঞ্জামগুলি ও রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর দিতে রাজি হয়েছে এই হাসপাতালে স্বাস্থ্য
ব্যবস্থার পরিকাঠামো উন্নয়নে সুবিধার্থে।তিনি বলেন রায়গঞ্জে যেমন মেডিকেল কলেজ
চালু হয়ে গেছে তেমনি জেলার বিভিন্ন জায়গায় আগামী দিনে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর
যেভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে এগিয়ে আসছে তাতে বলা যেতেই পারে যে জেলার
স্বাস্থ্যব্যবস্থা আগামী দিনে আমূল পরিবর্তন হতে চলছে ।তিনি বলেন এই সব সুবিধা
গুলি চট করে এখনই পাওয়া যাবে না, এগুলো সব
ঠিকঠাক ভাবে চালু হতে আরও এক থেকে ২ বছর লেগে যেতে পারে ।তিনি বলেন প্রত্যেকটি
জেলায় বিশেষ কিছু সমস্যা থাকেই । এ জেলার
ক্ষেত্রে ও যোগাযোগ ব্যবস্থা তেমন ভাল নেই
। তবু ও এটা কোন বাধা নয় । যদি কাজ করার কারো মানসিকতা থাকে তাহলে কলকাতা
থেকে কোন ডাক্তার এই জেলায় কাজ করতে এসে কোন অসুবিধায় পড়তে হবে না বলে তিনি জাণাণ।
সেন্টার রয়েছে দাসপাড়াতে সেখানে একটি
নতুন বাড়ি তৈরীর অনুমোদন করে তারা ।এছারা
জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে কে ৬০ বেডের
হাসপাতাল এর পরিবর্তে আড়াইশো বেড এর
হাসপাতাল করে তাকে জেলা হাসপাতালে রুপান্তরিত করা যায় সে
ব্যাপারেও এদিনের বৈঠকে অনুমোদন করে
দিয়েছে তারা। তিনি জানান , কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালে খূব শীঘ্রই পরিকাঠামো বৃদ্ধি করে ডাক্তার সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক
সরঞ্জামগুলি ও রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর দিতে রাজি হয়েছে এই হাসপাতালে স্বাস্থ্য
ব্যবস্থার পরিকাঠামো উন্নয়নে সুবিধার্থে।তিনি বলেন রায়গঞ্জে যেমন মেডিকেল কলেজ
চালু হয়ে গেছে তেমনি জেলার বিভিন্ন জায়গায় আগামী দিনে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর
যেভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে এগিয়ে আসছে তাতে বলা যেতেই পারে যে জেলার
স্বাস্থ্যব্যবস্থা আগামী দিনে আমূল পরিবর্তন হতে চলছে ।তিনি বলেন এই সব সুবিধা
গুলি চট করে এখনই পাওয়া যাবে না, এগুলো সব
ঠিকঠাক ভাবে চালু হতে আরও এক থেকে ২ বছর লেগে যেতে পারে ।তিনি বলেন প্রত্যেকটি
জেলায় বিশেষ কিছু সমস্যা থাকেই । এ জেলার
ক্ষেত্রে ও যোগাযোগ ব্যবস্থা তেমন ভাল নেই
। তবু ও এটা কোন বাধা নয় । যদি কাজ করার কারো মানসিকতা থাকে তাহলে কলকাতা
থেকে কোন ডাক্তার এই জেলায় কাজ করতে এসে কোন অসুবিধায় পড়তে হবে না বলে তিনি জাণাণ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});