কোচবিহারে বিজেপির সভা তে যাওয়া কে ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা
1 min read
আশীষ ভট্টাচার্য––কোচবিহারে অমিত সাহর সভায়
যাওয়াকে কেন্দ্র করে ধুপগুড়ির জুড়াপানিতে
রণক্ষেত্রের চেহারা নিল।আক্রান্ত হল ১২জন পুলিশ
কর্মীর সাথে সিভিক ভলান্টিয়ার।
পাথরের আঘাতে চোখ ফাটলো
জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীন)
ডেন ডুপ শেপার, পাথরের
আঘাতে হাতে চোট পেলেন
ধূপগুড়ি থানার আই সি
সুবির কর্মকারও এছাড়া এস আই
দিলিপ সরকার, এস আই
পরিতোষ বসাক, এস আই
সুনিল বর্মন, এ এস
আই তপন দাস কন্সেটবল,৩ জন সিভিক আঞ্জিব
বর্মন, শুভঙ্কর বর্মন, রফিকুল ইসলাম,
উদয় ঘোষ ও হামলায়
আহত হন ।
যাওয়াকে কেন্দ্র করে ধুপগুড়ির জুড়াপানিতে
রণক্ষেত্রের চেহারা নিল।আক্রান্ত হল ১২জন পুলিশ
কর্মীর সাথে সিভিক ভলান্টিয়ার।
পাথরের আঘাতে চোখ ফাটলো
জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীন)
ডেন ডুপ শেপার, পাথরের
আঘাতে হাতে চোট পেলেন
ধূপগুড়ি থানার আই সি
সুবির কর্মকারও এছাড়া এস আই
দিলিপ সরকার, এস আই
পরিতোষ বসাক, এস আই
সুনিল বর্মন, এ এস
আই তপন দাস কন্সেটবল,৩ জন সিভিক আঞ্জিব
বর্মন, শুভঙ্কর বর্মন, রফিকুল ইসলাম,
উদয় ঘোষ ও হামলায়
আহত হন ।
কোচবিহারে
অমিত শাহের সভায় যোগ
দেওয়ার জন্য ধুপগুড়ি ব্লক
এর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিজেপি কর্মীরা
গাড়ি ভর্তি করে রওনা
দেন । সেই
সময় প্রথমে ধুপগুড়ি স্টেশন
এলাকায় পুলিশ বিজেপির পতাকা
লাগানো পাঁচটি গাড়ি আটক
করে এবং নামিয়ে দেওয়া
হয় বিজেপির কর্মীদের বলে অভিযোগ।
এরপরে বিজেপির কর্মীরা সেখান থেকে পায়ে
হেটে ধুপগুড়ি বিজেপি পার্টি অফিসে
যান বএ দাবি বিজেপি
কর্মীদের ।
অমিত শাহের সভায় যোগ
দেওয়ার জন্য ধুপগুড়ি ব্লক
এর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিজেপি কর্মীরা
গাড়ি ভর্তি করে রওনা
দেন । সেই
সময় প্রথমে ধুপগুড়ি স্টেশন
এলাকায় পুলিশ বিজেপির পতাকা
লাগানো পাঁচটি গাড়ি আটক
করে এবং নামিয়ে দেওয়া
হয় বিজেপির কর্মীদের বলে অভিযোগ।
এরপরে বিজেপির কর্মীরা সেখান থেকে পায়ে
হেটে ধুপগুড়ি বিজেপি পার্টি অফিসে
যান বএ দাবি বিজেপি
কর্মীদের ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এদিকে
ধুপগুড়ি শহর থেকে বেশ
কয়েকটি গাড়িতে করে বিজেপি কর্মীরা
কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ।
সেই গাড়ি গুলিকেও ধুপগুড়ি
স্টেশন শালবাড়ি এলাকায় ফের আটকে দেয়
পুলিশ আধিকারিকরা । শালবাড়ি
জুরাপানি চেকপোস্টের কাছে আটকে দেওয়া
হয় বিজেপির পতাকা লাগানো গাড়ি
গুলিকে এবং নামিয়ে দেওয়া
হয় বিজেপি কর্মীদের । এর
পরেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বিজেপি
কর্মীরা 31 নম্বর জাতীয় সড়ক
অবরোধ করে শুরু করে
বিক্ষোভ । পুলিশ
তাদের বোঝাতে গেলে পুলিশকে
লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া
হয় বলে অভিযোগ ।
এবং সেই পাথরের আঘাত
লাগে জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গ্রামীণ
এর চোখে । এর
পরে পুলিশ কর্মী বিজেপি
কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ করে
বিজেপি কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে । এদিকে
গন্ডগোলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে
জমায়েত করতে শুরু করে
আরো বেশকিছু বিজেপি কর্মী ।
এর পরে পুলিশকে লক্ষ্য
করে শুরু হয় ইট
ও পাথর বৃষ্টি ।
ধুপগুড়ি শহর থেকে বেশ
কয়েকটি গাড়িতে করে বিজেপি কর্মীরা
কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ।
সেই গাড়ি গুলিকেও ধুপগুড়ি
স্টেশন শালবাড়ি এলাকায় ফের আটকে দেয়
পুলিশ আধিকারিকরা । শালবাড়ি
জুরাপানি চেকপোস্টের কাছে আটকে দেওয়া
হয় বিজেপির পতাকা লাগানো গাড়ি
গুলিকে এবং নামিয়ে দেওয়া
হয় বিজেপি কর্মীদের । এর
পরেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বিজেপি
কর্মীরা 31 নম্বর জাতীয় সড়ক
অবরোধ করে শুরু করে
বিক্ষোভ । পুলিশ
তাদের বোঝাতে গেলে পুলিশকে
লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া
হয় বলে অভিযোগ ।
এবং সেই পাথরের আঘাত
লাগে জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গ্রামীণ
এর চোখে । এর
পরে পুলিশ কর্মী বিজেপি
কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ করে
বিজেপি কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে । এদিকে
গন্ডগোলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে
জমায়েত করতে শুরু করে
আরো বেশকিছু বিজেপি কর্মী ।
এর পরে পুলিশকে লক্ষ্য
করে শুরু হয় ইট
ও পাথর বৃষ্টি ।
প্রথমদিকে পুলিশকর্মী কম সংখ্যায় থাকায়
পিছুপা হাঁটতে বাধ্য হয়
পুলিশ আধিকারিকরা । পালিয়ে
প্রাণে বাঁচতে হয় তাদের
, রাস্তায় ফেলে মারধর করা
হয় ধুপগুড়ি থানার এসআই দিলীপ
সরকার কে । প্রাণে
বাঁচতে তিনি যখন একটি
সরকারি বাসে উঠে পড়েন
তখন বিজেপি কর্মীরা তাকে
মারবার জন্য সেই বাসটির
ওপরেও হামলা চালায় এলোপাথালি
ভাবে । কোচবিহার
থেকে শিলিগুড়ি গামী সেই সরকারি
বাসে পাথর ছুড়তে শুরু
করে ভাঙচুর করা হয়
বাসটিকে এবং বিজেপির কর্মীদের
ছোড়া পাথরের আঘাতে আহত
হয় বেশ কয়েকজন বাসে
থাকা যাত্রী ।এমনকি
থানার এসআই কে বাস
কন্ডাক্টর আশ্রয় দেওয়ায় তাকেও
পাথর ছুড়ে মারা হয়
বাসের কন্ডাক্টরকে। তার
মাথা ফেটে যায় এর
পরেই পার্শ্ববর্তী থানা বানারহাট এবং
নাগরাকাটা থেকে বাড়তি পুলিশ
আনা হয় এবং জলপাইগুড়ি
পুলিশ লাইন থেকে আনা
হয় র্যাফ কে
।এদিকে ততক্ষনে
গন্ডগোল থেমে গিয়েছে। বিজেপি
কর্মীদের হামলায় আহত হন তিনজন
এস আই ধুপগুড়ি থানার
আইসি জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গ্রামীণ
এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার রা
তাদেরকে উদ্ধার করে প্রথমে
নিয়ে আসা হয় ধূপগুড়ি
হাসপাতালে । সেখানে
তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা হয় । অতিরিক্ত
পুলিশ সুপারের চোখে আঘাত গভীর
হওয়ায় তাকে রেফার করা
হয় শিলিগুড়িতে । বর্তমানে
একটি বেসরকারী নার্সিংহোমে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি । এদিকে
ধূপগুড়ি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে 8 জন
পুলিশ আধিকারিক ও সিভিক ভলেন্টিয়ার। এদিকে
বিজেপি কর্মীদের হামলায় আহত পুলিশ কর্মীদের
দেখতে ধূপগুড়ি হাসপাতালে যান জলপাইগুড়ি পুলিশ
সুপার অমিতাভ মাইতি ।
কথা বলেন আহত পুলিশ
কর্মীদের সাথে তবে গোটা
ঘটনা নিয়ে কিছু বলতে
চাননি পুলিশ সুপার। ধুপগুড়ি
থানার এসআই আহত দিলীপ
সরকার বলেন , বিজেপি কর্মীরা জাতীয় সড়ক অবরোধ
করেছিল আমরা অবরোধ তুলতে
গেলে আচমকাই তাদের মধ্যে
থেকে পাথর ছুরে মারা
হয় ।
আর সেই পাথরের আঘাত
লাগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের চোখে।
এরপরে পুলিশ তাদের জাতীয়
সড়ক অবরোধ তুলতে গেলে
। আমাদের লক্ষ্য
করে তারা শুরু করে
ইট বৃষ্টি ও পাথর
বৃষ্টি আর তার আঘাতে
আহত হন 12 জন পুলিশ
কর্মী । যার
মধ্যে পাঁচজন ধূপগুড়ি হাসপাতালে
ভর্তি আমার পায়ে ও
মাথায় আঘাত লাগে এবং
গোটা ঘটনায় জড়িত ছিল
তা বিজেপি কর্মীদের হাতে
থাকা লাঠি বাস এবং
পাথর দেখি পরিষ্কার ।
দীপেন প্রামানিক যুগ্ম আহ্বায়ক, উত্তরবঙ্গ
কোর কমিটি তিনি বলেন
, পুলিশ আমাদের কর্মীদের বিভিন্ন
জায়গায় আটকেছে । যেখানে
কর্মী সংখ্যা কম ছিলো
সেখানে মারধর করেছে আমাদের
কর্মীকে । এবং
যেখানে কর্মী বেশি ছিলো
সেখানে আটকাতে পারেনি ছেড়ে
দিয়েছে । তবে
পুলিশের উপর কেঊ হামলা
করেনি ।
পিছুপা হাঁটতে বাধ্য হয়
পুলিশ আধিকারিকরা । পালিয়ে
প্রাণে বাঁচতে হয় তাদের
, রাস্তায় ফেলে মারধর করা
হয় ধুপগুড়ি থানার এসআই দিলীপ
সরকার কে । প্রাণে
বাঁচতে তিনি যখন একটি
সরকারি বাসে উঠে পড়েন
তখন বিজেপি কর্মীরা তাকে
মারবার জন্য সেই বাসটির
ওপরেও হামলা চালায় এলোপাথালি
ভাবে । কোচবিহার
থেকে শিলিগুড়ি গামী সেই সরকারি
বাসে পাথর ছুড়তে শুরু
করে ভাঙচুর করা হয়
বাসটিকে এবং বিজেপির কর্মীদের
ছোড়া পাথরের আঘাতে আহত
হয় বেশ কয়েকজন বাসে
থাকা যাত্রী ।এমনকি
থানার এসআই কে বাস
কন্ডাক্টর আশ্রয় দেওয়ায় তাকেও
পাথর ছুড়ে মারা হয়
বাসের কন্ডাক্টরকে। তার
মাথা ফেটে যায় এর
পরেই পার্শ্ববর্তী থানা বানারহাট এবং
নাগরাকাটা থেকে বাড়তি পুলিশ
আনা হয় এবং জলপাইগুড়ি
পুলিশ লাইন থেকে আনা
হয় র্যাফ কে
।এদিকে ততক্ষনে
গন্ডগোল থেমে গিয়েছে। বিজেপি
কর্মীদের হামলায় আহত হন তিনজন
এস আই ধুপগুড়ি থানার
আইসি জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গ্রামীণ
এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার রা
তাদেরকে উদ্ধার করে প্রথমে
নিয়ে আসা হয় ধূপগুড়ি
হাসপাতালে । সেখানে
তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা হয় । অতিরিক্ত
পুলিশ সুপারের চোখে আঘাত গভীর
হওয়ায় তাকে রেফার করা
হয় শিলিগুড়িতে । বর্তমানে
একটি বেসরকারী নার্সিংহোমে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি । এদিকে
ধূপগুড়ি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে 8 জন
পুলিশ আধিকারিক ও সিভিক ভলেন্টিয়ার। এদিকে
বিজেপি কর্মীদের হামলায় আহত পুলিশ কর্মীদের
দেখতে ধূপগুড়ি হাসপাতালে যান জলপাইগুড়ি পুলিশ
সুপার অমিতাভ মাইতি ।
কথা বলেন আহত পুলিশ
কর্মীদের সাথে তবে গোটা
ঘটনা নিয়ে কিছু বলতে
চাননি পুলিশ সুপার। ধুপগুড়ি
থানার এসআই আহত দিলীপ
সরকার বলেন , বিজেপি কর্মীরা জাতীয় সড়ক অবরোধ
করেছিল আমরা অবরোধ তুলতে
গেলে আচমকাই তাদের মধ্যে
থেকে পাথর ছুরে মারা
হয় ।
আর সেই পাথরের আঘাত
লাগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের চোখে।
এরপরে পুলিশ তাদের জাতীয়
সড়ক অবরোধ তুলতে গেলে
। আমাদের লক্ষ্য
করে তারা শুরু করে
ইট বৃষ্টি ও পাথর
বৃষ্টি আর তার আঘাতে
আহত হন 12 জন পুলিশ
কর্মী । যার
মধ্যে পাঁচজন ধূপগুড়ি হাসপাতালে
ভর্তি আমার পায়ে ও
মাথায় আঘাত লাগে এবং
গোটা ঘটনায় জড়িত ছিল
তা বিজেপি কর্মীদের হাতে
থাকা লাঠি বাস এবং
পাথর দেখি পরিষ্কার ।
দীপেন প্রামানিক যুগ্ম আহ্বায়ক, উত্তরবঙ্গ
কোর কমিটি তিনি বলেন
, পুলিশ আমাদের কর্মীদের বিভিন্ন
জায়গায় আটকেছে । যেখানে
কর্মী সংখ্যা কম ছিলো
সেখানে মারধর করেছে আমাদের
কর্মীকে । এবং
যেখানে কর্মী বেশি ছিলো
সেখানে আটকাতে পারেনি ছেড়ে
দিয়েছে । তবে
পুলিশের উপর কেঊ হামলা
করেনি ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});