জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনার প্রচেষ্টায় ইটাহারের সুরণ ২ গ্রাম পঞ্চায়েতে "গ্রাম সংযোগে প্রশাসন "
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ,
বিনোদ রুনণ্টা ঃ- মানুষের কাছে মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের। তাই বারবার কলকাতার নবান্ন ছেড়ে ছুটে যান জেলায় জেলায়। এবার জেলা সদর থেকে জেলা প্রশাসন ছুটে এসেছে গ্রামে। “গ্রাম সংযোগে প্রশাসন ”
এই মঞ্চের মাধ্যমে গ্রামে বসল জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠিত হল সরকারি পরিষেবা বিলি প্রদান অনুষ্ঠান। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুকরনে ও অনুপ্রেরনায় এবার উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসক জেলার সমস্ত আধিকারিকদের নিয়ে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে উপভোক্তাদের হাতে তুলে দিলেন সরকারি পরিষেবা।গ্রামের মানুষের সমস্যার কথা শোনার পাশাপাশি বিভিন্ন দফতরের আধিকারিক ও কর্মীদের স্টলে বসিয়ে গ্রামের মানুষের সমস্যা, অভাব অভিযোগ লিপিবদ্ধ করা হল।
বিনোদ রুনণ্টা ঃ- মানুষের কাছে মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের। তাই বারবার কলকাতার নবান্ন ছেড়ে ছুটে যান জেলায় জেলায়। এবার জেলা সদর থেকে জেলা প্রশাসন ছুটে এসেছে গ্রামে। “গ্রাম সংযোগে প্রশাসন ”
এই মঞ্চের মাধ্যমে গ্রামে বসল জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠিত হল সরকারি পরিষেবা বিলি প্রদান অনুষ্ঠান। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুকরনে ও অনুপ্রেরনায় এবার উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসক জেলার সমস্ত আধিকারিকদের নিয়ে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে উপভোক্তাদের হাতে তুলে দিলেন সরকারি পরিষেবা।গ্রামের মানুষের সমস্যার কথা শোনার পাশাপাশি বিভিন্ন দফতরের আধিকারিক ও কর্মীদের স্টলে বসিয়ে গ্রামের মানুষের সমস্যা, অভাব অভিযোগ লিপিবদ্ধ করা হল।
মুখ্যমন্ত্রী সব দফতরের আমলাদের নিয়ে যেভাবে রাজ্য সরকারের সরকারী পরিষেবা বিলি প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত করেন জেলায় জেলায়, ঠিক তেমনভাবেই গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের হাতে সরকারি পরিষেবা তুলে দিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন। জেলার সব দফতরের আধিকারিকদের নিয়ে গোটা উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন এদিন হাজির হল ইটাহারের সুরুন গ্রামে । রায়গঞ্জের কর্নজোড়ায় জেলা সদরে এসে বিভিন্ন দফতর ঘুরে ঘুরে হয়রানির শিকার না হয়ে নিজেদের গ্রামেই এই সরকারি পরিষেবা মেলায় খুশী গ্রামের বাসিন্দা থেকে উপভোক্তারা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার ব্লকের সুরুন গ্রাম কার্যত আজ হয়ে উঠেছিল জেলার সদর দফতর। জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মীনা, তিন অতিরিক্ত জেলাশাসক, রায়গঞ্জ মহকুমাশাসকসহ জেলা প্রশাসনের সমস্ত আধিকারিক, ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর, খাদ্য দফতর, কৃষি দফতর, অনগ্রসর কল্যান বিভাগ, পরিবহন দফতরসহ জেলার সবকটি দফতরের আধিকারিকেরা আজ ছিলেন এই গ্রামে ।
সমস্ত দফতরের সরকারী পরিষেবা প্রদান করা হলো মানুষের কাছে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। এব্যাপারে উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মীনা জানিয়েছেন, এত দূরের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষদের সরকারী পরিষেবা নিতে যেতে হতো জেলা সদরে, সেইসব গ্রামের মানুষদের, উপভোক্তাদের কথা ভেবে আমরা আজ জেলা প্রশাসনকেই তুলে এনেছি প্রত্যন্ত গ্রামে।
মূলত তাদের কাছে পৌঁছে তাদের অভাব অভিযোগ ও সমস্যার কথা শুনে তা লিপিবদ্ধ করে নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে ক্যাম্প করে এইসব অঞ্চলের সাধারন মানুষের আজকের অভাব অভিযোগ মেটানোর পাশাপাশি সরকারি সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হবে জানালেন উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মীনা।
প্রশাসনের এই উদ্যোগে খুশী গ্রামের বাসিন্দারা। তারা জানিয়েছেন, সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হল তাদের। জেলা সদরে গিয়ে পরিষেবা নেওয়ার বদলে গ্রামে বসেই সরকারি পরিষেবা পাওয়া তারা আজ ভীষন উপকৃত।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});