বিধানসভা নির্বাচনের বকেয়া রয়েছে বেসরকারি বাসগুলির
1 min read
গত
বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহার ও দার্জিলিং জেলার
পুলিস বিভাগ উত্তর দিনাজপুর
জেলার বেশকিছু বেসরকারি বাস নিলেও সেই
বাসের ভাড়া বাবদ টাকা
এখনও শোধ করেনি বলে
অভিযোগ উঠেছে। এদিকে
আগামী লোকসভা নির্বাচনের জন্য ইতিমধ্যেই জেলার
তিনটি বাসের কাগজপত্র শিলিগুড়িতে
সিজ করা হয়েছে বলে
বাস মালিকদের অভিযোগ। এতেই
উত্তর দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওনার্স
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা
দিয়েছে। একেই
গত বিধানসভা নির্বাচনের টাকা এখনও পাওয়া
যায়নি, তারওপর আবার বাসের
কাগজ বাজেয়াপ্ত করায় তারা আতঙ্কিত
হয়ে জেলা প্রশাসন ও
জেলা পুলিস সুপারের দপ্তরে
চিঠি দিয়েছে।
বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহার ও দার্জিলিং জেলার
পুলিস বিভাগ উত্তর দিনাজপুর
জেলার বেশকিছু বেসরকারি বাস নিলেও সেই
বাসের ভাড়া বাবদ টাকা
এখনও শোধ করেনি বলে
অভিযোগ উঠেছে। এদিকে
আগামী লোকসভা নির্বাচনের জন্য ইতিমধ্যেই জেলার
তিনটি বাসের কাগজপত্র শিলিগুড়িতে
সিজ করা হয়েছে বলে
বাস মালিকদের অভিযোগ। এতেই
উত্তর দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওনার্স
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা
দিয়েছে। একেই
গত বিধানসভা নির্বাচনের টাকা এখনও পাওয়া
যায়নি, তারওপর আবার বাসের
কাগজ বাজেয়াপ্ত করায় তারা আতঙ্কিত
হয়ে জেলা প্রশাসন ও
জেলা পুলিস সুপারের দপ্তরে
চিঠি দিয়েছে।
সংগঠনের
অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুর জেলার
বাস শিলিগুড়িতে গেলে সেখান থেকেই
বাসের কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয়। জেলা
পুলিস অবশ্য জানিয়েছে, এই
বিষয়টি নিয়ে যা বলার
শিলিগুড়ির পুলিস বিভাগই বলতে
পারবে। জেলা
প্রশাসন সূত্রে অবশ্য জানা
গিয়েছে, ইতিমধ্যেই জেলার বাসগুলিকে জেলায়
কাজে লাগানো হবে এই মর্মে
বাস মালিকদের চিঠি দেওয়া হবে। অন্যান্য
জেলায় এই জেলার বাস
সিজ করা হলে তার
জন্যও চিঠি দেওয়া হবে। উত্তর
দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওনার্স
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক প্লাবন প্রামাণিক বলেন,
২০১৬ সালে আমাদের জেলার
মোট ১৬টি বাস শিলিগুড়ি
থেকে নিয়ে নেওয়া হয়। যেগুলিকে
কোচবিহার ও দার্জিলিং বিভাগে
কাজে লাগানো হয়েছিল। সেখানকার
পুলিস বিভাগের থেকে সেই বাবদ
টাকা এখনও পাওয়া যায়নি। এর
মধ্যে সম্প্রতি আমাদের তিনটি বাসের
কাগজপত্র শিলিগুড়ি থেকে পুলিস নিয়ে
নিয়েছে। এই
বাসগুলি আগামী লোকসভা নির্বাচনে
নেওয়া হবে। এভাবে
বাসের কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে রাখলে আমরা
সমস্যায় পড়ছি। আমরা
বিষয়টি আমাদের জেলাশাসক, পুলিস
সুপার সহ অন্যান্য আধিকারিকদের
চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।
অতিরিক্তি জেলাশাসক (জেলা পরিষদ) প্রদীপকুমার
বিশ্বাস বলেন, এবিষয়ে ওই
সংগঠনের কোনও চিঠি এখনও
পাইনি। তবে
আমাদের জেলার বাস আমাদের
জেলাতেই নেওয়া হবে।
তার জন্য চিঠি দেওয়া
হবে। অন্য
কোনও জায়গায় জেলার বাস
নেওয়া হলে চিঠি দিয়ে
তা না নেওয়ার জন্য
কর্তৃপক্ষকে জানাব। জেলার
পুলিস সুপার সুমিত কুমার
বলেন, চিঠির বিষয়টি আমার
জানা নেই। তবে
এবিষয়ে শিলিগুড়ির পুলিস বিভাগের সঙ্গে
তাঁরা কথা বলতে পারেন।এদিকে
শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেটের কর্তারা
এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে
চাননি। উত্তর
দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওয়েলফেয়ার
অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, গত বিধানসভা
নির্বাচনের সময়ে শিলিগুড়ি থেকে
তাদের ১৩টি বাস নিয়ে
সেগুলিকে কোচবিহারে পাঠানো হয়। নির্বাচনের
জন্য কোচবিহার পুলিস বিভাগের কাজে
এই বাসগুলিকে লাগানো হয়েছিল। আবার
ওই সময়েই দার্জিলিং পুলিস
বিভাগ উত্তর দিনাজপুর জেলার
তিনটি বাস নির্বাচনের জন্য
নিয়েছিল। সেই
বাবদ টাকাও এখনও পাওয়া
যায়নি বলে সংগঠন সূত্রে
দাবি করা হয়েছে।
সংগঠনের দাবি, এই সমস্ত
বাসগুলি দুই থেকে ন’দিন পর্যন্ত কাজে লাগানো হয়েছিল। একেকটি
বাসের ভাড়া গড়ে ১৬০০
টাকারও বেশি। অনেক
সময়েই বাসের চালকরা রায়গঞ্জ
থেকে বাস চালিয়ে শিলিগুড়ি
যাওয়ার পর সেখান থেকেই
বাসগুলিকে নিয়ে নেওয়া হয়েছিল। শিলিগুড়ি
থেকে কোচবিহার বা অন্যান্য জায়গায়
বাস পাঠিয়ে দেওয়ায় বাসের
চালকরা সমস্যায় পড়েন। তারা
এজন্য প্রস্তুত হয়ে যান না।
অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুর জেলার
বাস শিলিগুড়িতে গেলে সেখান থেকেই
বাসের কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয়। জেলা
পুলিস অবশ্য জানিয়েছে, এই
বিষয়টি নিয়ে যা বলার
শিলিগুড়ির পুলিস বিভাগই বলতে
পারবে। জেলা
প্রশাসন সূত্রে অবশ্য জানা
গিয়েছে, ইতিমধ্যেই জেলার বাসগুলিকে জেলায়
কাজে লাগানো হবে এই মর্মে
বাস মালিকদের চিঠি দেওয়া হবে। অন্যান্য
জেলায় এই জেলার বাস
সিজ করা হলে তার
জন্যও চিঠি দেওয়া হবে। উত্তর
দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওনার্স
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক প্লাবন প্রামাণিক বলেন,
২০১৬ সালে আমাদের জেলার
মোট ১৬টি বাস শিলিগুড়ি
থেকে নিয়ে নেওয়া হয়। যেগুলিকে
কোচবিহার ও দার্জিলিং বিভাগে
কাজে লাগানো হয়েছিল। সেখানকার
পুলিস বিভাগের থেকে সেই বাবদ
টাকা এখনও পাওয়া যায়নি। এর
মধ্যে সম্প্রতি আমাদের তিনটি বাসের
কাগজপত্র শিলিগুড়ি থেকে পুলিস নিয়ে
নিয়েছে। এই
বাসগুলি আগামী লোকসভা নির্বাচনে
নেওয়া হবে। এভাবে
বাসের কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে রাখলে আমরা
সমস্যায় পড়ছি। আমরা
বিষয়টি আমাদের জেলাশাসক, পুলিস
সুপার সহ অন্যান্য আধিকারিকদের
চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।
অতিরিক্তি জেলাশাসক (জেলা পরিষদ) প্রদীপকুমার
বিশ্বাস বলেন, এবিষয়ে ওই
সংগঠনের কোনও চিঠি এখনও
পাইনি। তবে
আমাদের জেলার বাস আমাদের
জেলাতেই নেওয়া হবে।
তার জন্য চিঠি দেওয়া
হবে। অন্য
কোনও জায়গায় জেলার বাস
নেওয়া হলে চিঠি দিয়ে
তা না নেওয়ার জন্য
কর্তৃপক্ষকে জানাব। জেলার
পুলিস সুপার সুমিত কুমার
বলেন, চিঠির বিষয়টি আমার
জানা নেই। তবে
এবিষয়ে শিলিগুড়ির পুলিস বিভাগের সঙ্গে
তাঁরা কথা বলতে পারেন।এদিকে
শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেটের কর্তারা
এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে
চাননি। উত্তর
দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওয়েলফেয়ার
অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, গত বিধানসভা
নির্বাচনের সময়ে শিলিগুড়ি থেকে
তাদের ১৩টি বাস নিয়ে
সেগুলিকে কোচবিহারে পাঠানো হয়। নির্বাচনের
জন্য কোচবিহার পুলিস বিভাগের কাজে
এই বাসগুলিকে লাগানো হয়েছিল। আবার
ওই সময়েই দার্জিলিং পুলিস
বিভাগ উত্তর দিনাজপুর জেলার
তিনটি বাস নির্বাচনের জন্য
নিয়েছিল। সেই
বাবদ টাকাও এখনও পাওয়া
যায়নি বলে সংগঠন সূত্রে
দাবি করা হয়েছে।
সংগঠনের দাবি, এই সমস্ত
বাসগুলি দুই থেকে ন’দিন পর্যন্ত কাজে লাগানো হয়েছিল। একেকটি
বাসের ভাড়া গড়ে ১৬০০
টাকারও বেশি। অনেক
সময়েই বাসের চালকরা রায়গঞ্জ
থেকে বাস চালিয়ে শিলিগুড়ি
যাওয়ার পর সেখান থেকেই
বাসগুলিকে নিয়ে নেওয়া হয়েছিল। শিলিগুড়ি
থেকে কোচবিহার বা অন্যান্য জায়গায়
বাস পাঠিয়ে দেওয়ায় বাসের
চালকরা সমস্যায় পড়েন। তারা
এজন্য প্রস্তুত হয়ে যান না।
এদিকে
সামনেই লোকসভা নির্বাচন থাকায় সম্প্রতি এই
জেলার তিনটি বাসের নথিপত্র
শিলিগুড়িতে নিয়ে নেওয়া হয়। এর
আগে ১৪টি বাসকে শিলিগুড়ি
থেকে নিয়ে পুরুলিয়ায় পাঠিয়ে
দেওয়া হয়েছিল। ওই
বাসে আধা সামরিক বাহিনী
পাঠানো হয়েছিল। এছাড়াও
গত ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর
মাসে কিষাণগঞ্জ থেকে ছ’টি গাড়িকে
নিয়ে বিহারের একটি নির্বাচনে কাজে
লাগানো হয়েছিল। সেক্ষেত্রেও
কোনও টাকা এখনও পাওয়া
যায়নি। অনেকক্ষেত্রে
বাসগুলিকে নিয়ে গিয়ে সেই
জায়গায় চলাচলের জন্য জ্বালানি দেওয়া
হলেও জেলা থেকে যাওয়া
ও ফিরে আসার জন্য
তেল দেওয়া হয় না। এই
পরিস্থিতিতে আবার বাসের নথিপত্র
নিয়ে নেওয়ায় বাস মালিকদের
সংগঠন প্রমাদ গুনতে শুরু
করেছে। যদিও
প্রশাসন জানিয়েছে, এবার তারা আগে
থেকেই চিঠি দিয়ে নিজের
জেলাতেই জেলার বাসকে কাজে
লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
সামনেই লোকসভা নির্বাচন থাকায় সম্প্রতি এই
জেলার তিনটি বাসের নথিপত্র
শিলিগুড়িতে নিয়ে নেওয়া হয়। এর
আগে ১৪টি বাসকে শিলিগুড়ি
থেকে নিয়ে পুরুলিয়ায় পাঠিয়ে
দেওয়া হয়েছিল। ওই
বাসে আধা সামরিক বাহিনী
পাঠানো হয়েছিল। এছাড়াও
গত ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর
মাসে কিষাণগঞ্জ থেকে ছ’টি গাড়িকে
নিয়ে বিহারের একটি নির্বাচনে কাজে
লাগানো হয়েছিল। সেক্ষেত্রেও
কোনও টাকা এখনও পাওয়া
যায়নি। অনেকক্ষেত্রে
বাসগুলিকে নিয়ে গিয়ে সেই
জায়গায় চলাচলের জন্য জ্বালানি দেওয়া
হলেও জেলা থেকে যাওয়া
ও ফিরে আসার জন্য
তেল দেওয়া হয় না। এই
পরিস্থিতিতে আবার বাসের নথিপত্র
নিয়ে নেওয়ায় বাস মালিকদের
সংগঠন প্রমাদ গুনতে শুরু
করেছে। যদিও
প্রশাসন জানিয়েছে, এবার তারা আগে
থেকেই চিঠি দিয়ে নিজের
জেলাতেই জেলার বাসকে কাজে
লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});