কোন পথে দীপা ? অপেখ্যা আর মাত্র দুই দিন । চায়ের দোকানে চর্চা এবার কি কংগ্রেস শিবিরের রং পরিবর্তন হতে চলছে ?
1 min readনিয়েছেন । এবার
প্রশ্ন হল সাধারণ মানুষের মধ্যে , সত্যিই
কী মনে প্রানে এবারের লোকসভা আসনে বাম প্রার্থীকে জেতাতে কংগ্রেস ঝাঁপিয়ে পড়বে এই
আসনে ? নাকি কেন্দ্রীয় স্তরের এই ধরনের জোট এর বিরুদ্ধে তলে
তলে বাম প্রার্থী কে হারাতে কংগ্রেস নেতৃত্ব এখানে অলিখিত
জোট কারো সাথে করে নিবে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
একটাই এবার যদি এই আসনে সিপিআইএম নেতৃত্ব জয়ী হয় তাহলে বরাবরের মতো এই আসনের দাবিদার
থাকবে সিপিআইএম । যেখানে
আর কোন দিন ও কংগ্রেসের কোন অস্তিত্ব
থাকবে না । আর যদি
বাম প্রার্থী হেরে যায় তাহলে আগামী লোকসভা আসনে পুনরায় কংগ্রেস এই আসনে দাবিদার
হতে পারবে যদি বন্ধুত্ব থাকে তাদের
মধ্যে ।এদিকে কংগ্রেসের
কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সিপিএমের সাথে বন্ধুত্ব করে এবার লোকসভা আসনে লড়াই করার কথা বললেও
এই আসনে সিপিএম কতটা কংগ্রেসের সহযোগিতা পাবে সেটাই এখন প্রশ্ন লাখ টাকার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এমন এক ব্যক্তি তো বলেই ফেললেন ঠাট্টা করে, এটা
আবার কিসের জোট সারা বছর এই দুই বন্ধুদের মধ্যে কোন
মিল নেই অথচ ভোটের সময় ভোটের রাজনীতি করার জন্য একই ময়দানে
তারা নেমে গেল। আসলে এটা উচ্চ লেভেলের ঘোট । প্রবীণ
এই কংগ্রেসের ব্যক্তি জানান
রাজ্য ও কেন্দ্রীয় স্তরের রাজনীতিতে কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি অবদান কখনো
ভোলার নয়। তাই যেখানে তার সুযোগ্য সহধর্মিনী
দীপা দাশমুন্সি রয়েছেন সেখানে
কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় স্তরে নেতৃত্ব সবকিছু বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। এবার না হয় তারা এই রাজ্যে একলা
লড়াই করেই দেখতো ? মানুষ
তাদের কতটা পছন্দ করে । কিন্তু
তা না করে সেই সিপিএমের সাথে জোট । আর মানুষ
কংগ্রেসের ব্যাপারে আজ বড়ই বিভ্রান্ত হয়ে
আছে । কারণ কদিন আগেও বিভিন্ন জায়গায় জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব দীপা
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
দাশমুন্সি কে প্রার্থী ঘোষণা করে মানুষের কাছে প্রচার করেছিল আজ সেই দীপা দাশমুন্সি
কংগ্রেসের টিকিটে নেই বদলে জোটের প্রার্থী হচ্ছেন কাস্তে হাতুড়ি তারা
চিহ্ন সিপিএমের গতবারের রায়গঞ্জের সাংসদ মোহাম্মদ সেলিম। এখন দেখার বিষয় শেষমেষ সিপিএম এর বন্ধু রায়গঞ্জের দিপা
হীন কংগ্রেস কতটা ভোটের বাক্সে বন্ধুত্ব
রাখতে পারে তার জন্য
ভোটের ফলাফল অব্দধি অপেক্ষা করতেই
হবে । কারন এই রায়গঞ্জের সাথে স্বগীয় প্রিয়রঞ্জন
দাসমুন্সির নানান স্মৃতি জড়িয়ে আছে।তাই এটা রায়গঞ্জের কংগ্রেসের নেতৃত্বর কাছে সম্মানের
লড়াই।এবার দেখার বিষয় আগামী দিনে সেই প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সির স্মৃতি বিজড়িত রায়গঞ্জ
এ কংগ্রেস কমিদের সান্তনা দিতে সেই প্রিয় জয়া কংগ্রেস নেত্রী দিপা দাসমুন্সি কি চাল দেন ভোটের বাজারে বাজিমাত করতে তার জন্য
অপেখ্যা করে আছে উত্তর দিনাজপুর জেলার কংগ্রেস ।তবে যাই হোক না আগামী দুই দিনের মধ্যে
তা পরিষ্কার হয়ে যেতে পারে।আগামী দিনে দিপা দাসমুন্সির সাথে রায়গঞ্জ এর কংগ্রেস কোন দিকে যাবে ।তবে সাধারণ মানুষ
দের মধ্যে এখন একটাই চর্চা হচ্ছে এবার কি তাহলে
বসন্তের রং কংগ্রেস শিবিরে পরিবর্তন হতে চলছে।কি হয় তার জন্য আর একটু মাত্র
অপেখ্যা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});