বর্তমানের কথা :- উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরের দারিভিট বিদ্যালয়ে দুই প্রাক্তন ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিজেপির ডাকা ১২ঘন্টা বন্ধে বিক্ষিপ্তভাবে অশান্তির খবর পাওয়া যায়

সকালে ইসলামপুরের শ্রীকৃষ্ণপুরে বিজেপির আদিবাসী সমর্থকেরা তীর ধনুক নিয়ে পথ 
অবরোধ করলে পুলিশ গিয়ে বন্ধ সমর্থকদের হটিয়ে দেয় ইসলামপুরের 
কলেজ মোড় শিবডাঙ্গি এলাকায় বিজেপির বন্ধ সমর্থকেরা দুটি সরকারি বাস ভাঙচুর করে বলে জানা যায়

অপর দিকে ইসলামপুরের আলুয়াবাড়ি রেল স্টেশনে বিক্ষোভ কারীরা ট্রেন অবরোধ করেঅন্যদিকে 
কালিযাগঞ্জে বিজেপির কর্মী সমর্থকেরা মদের বোতলে বিজেপির দলীয় পতাকা নিয়ে 
পিকেটিং করলে পুলিশ মদের বোতল থেকে বিজেপির দলীয় পতাকা বের করে মদের বোতল ফেলে দিলে কিছুক্ষনের জন্য উত্তেজনা দেখা যায়

কালিয়াগঞ্জ বিডিও অফিসে বিজেপি নেতা অমিত সাহা বিজেপির জেলা পরিষদ সদস্য কমল সরকারের নেতৃত্বে সরকারি অফিসের দরজা বন্ধ করে দিলে কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি বিচিত্র বিকাশ রায় ব্লক অফিস চত্বর থেকে বিজেপি নেতা অমিত সাহা কমল সরকার সহ ২৮  জন পিকেটার্সকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় এরপর কালিয়াগঞ্জ এর বিবেকানন্দ মড়ে   এলআইসি অফিস বন্ধ করতে গেলে সেখানে কিছুক্ষণের জন্য উত্তেজনা দেখা দেয় কারণ সেখানে পাশে কিছু তৃণমূল কংগ্রেসের  সমর্থক রা বিরোধিতা করে স্লোগান দিচ্ছিল এরপর  কালিয়াগঞ্জ থানার আইসি বিচিত্র বিকাশ রায় এর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সেখান থেকে কালিয়াগঞ্জ বিজেপি টাউন সভাপতি  গৌরাঙ্গ দাস সহ বেশ কয়েকজন বিজেপি সমর্থকদের পুলিশ গ্রেফতার করে



বেলা ১২টা নাগাদ ইসলামপুরে বিজেপির বন্ধ সমর্থকদের উপর লাঠি চার্জ করলে উত্তেজিত জনতা সরকারি বাসে আগুন ধরিয়ে দিলে উত্তেজনা চরমে পৌঁছে


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

ইসলামপুর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠেকালিয়াগঞ্জের বাঘন কালিতলা বিদ্যাপীঠে বিজেপির বন্ধ সমর্থকেরা বিদ্যালয়ে গিয়ে ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়যদিও রায়গঞ্জ ইটাহার তুলনামূলকভাবে অন্যন্য জায়গার তুলনায় অনেকটাই বন্ধকে কেন্দ্র করে তেমন কোন উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেনি বলে জানা যায়কালিয়াগঞ্জ ইসলামপুর শহরে বন্ধকে ব্যার্থ করতে তৃণমূলের সমর্থকেরা রাস্তায় নামলেও বিজেপি সমর্থকদের সাথে সরাসরি কোন সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You missed

সরকারি শ্রীমতি নদীতে প্রশাসনের সামনেই গোটা নদীতে বোরো চাষ, প্রশাসন নিরব দর্শক_তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,২৩ জানুয়ারি,_আমরা ছোটবেলায় পড়েছি আমাদের ছোট নদী চলে আঁকে বাঁকে বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ শ্রীমতি নামে একটি ছোট নদী থাকলেও সেই নদী একটি ঐতিহ্যবাহী রূপেই সর্বত্র পরিচিত। কিন্তু সেই শ্রীমতি নদীর নামটি ঐতিহ্য হিসেবে থাকলেও শ্রীমতি নদীতে নেই কোন জল। শ্রীমতি নদীর সর্বত্র চলছে বোরো ধানের চাষ। উত্তর দিনাজপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী শ্রীমতি নদী বর্তমানে প্রশাসনের সামনেই সরকারি নদীকে বোরো ধানের মাঠ বানিয়ে বোরো ধান চাষ করলেও উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন অথবা রাজ্যে প্রশাসন কারো কোন হেল্প নেই। অনেকে আবার নদীর মধ্যেই পুকুর বানিয়ে মাছ চাষ করছে। এক অবাক কান্ড একটা সরকারি নদীতে কয়েক হাজার একর জমিতে কিভাবে চাষবাস হয় সাধারণ মানুষের মাথায় কোনভাবেই সেটা আসছে না। এ যেন একেবারেই মগের মুল্লুক বললেও বেশি বলা হবে না।বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বারবার শ্রীমতি নদীকে নিয়ে সরকার কেন কোন রকম ব্যাবস্থা আজও নিতে পারছেনা সরকার পরিষ্কার করে সে কথাও জনসমক্ষে বলছেন না। এ ব্যাপারে কালিয়াগঞ্জ নদী বাঁচাও কমিটি সম্পাদক প্রসূন দাস কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন সরকার সবকিছু জেনে শুনেও যদি চুপ করে থাকে তাহলে করার কিছু নেই। সরকারি একটি নদী গোটাটাই সাধারণ মানুষেরা চাষির তকমা পড়ে গোটা নদী দখল করে চাষ করে গেলেও সরকার কোন এক কারণে নীরবতা দেখিয়ে যাচ্ছে। যা অনেকের মনেই সন্দেহের প্রশ্ন জাগছে তাহলে কি নদী ও বিক্রি করা যায? তিনি বলেন কিছুদিন পূর্বে রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বা বলেছিলেন বেশ কিছু নদীর সংস্কার করা হবে। কিন্তু সংস্কারের পরিবর্তে দেখা যাচ্ছে গোটা নদীতে বোরো ধানের চাষ চললেও সরকারের কোন হেল দোল নেই। কালিয়াগঞ্জ নদী বাঁচাও কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রসূন দাস বলেন একটি সরকারি নদী প্রশাসনের সামনে দখল করে চাষাবাদ করলেও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারে কেন কোন হিন্দু নেই এটা নদীবাঁচাও কমিটির সদস্যদের প্রশ্ন?