ব কলমে ভাঙড়ের মুকুট হীন বাদশা আরাবুলের হাতেই আবার ভাঙর পঞ্চায়েত সমিতির দায়িত্ব—
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কাজী হাফিজুল–ভাঙর কাজী হাফিজুল,ভাঙর:নানা জল্পনা কল্পনার অবসান।মুখ্যমন্ত্রীর স্নেহধন্য আরাবুল সাহেবর হাতেই আবার ব কলমে পঞ্চায়েত সমিতির দায়িত্ব দিয়ে দেওয়া হল বেশি লেবু না চিপে।জানা যায় যদিও ভাঙর ২নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আরাবুল ঘনিষ্ঠ বিশ্বজিৎ মন্ডলকে এবং সহ-সভাপতির পদটি আরাবুল সাহেবকেই দেওয়া হয়েছে তৃণমূল দলের রাজ্য স্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী।
এদিন আরাবুলকে কিছুক্ষনের জন্য পেয়ে হাজার হাজার অনুগামীরা আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়ে।একবারে চওড়া হাসির রেখা সবার মুখেই লক্ষ জরা যায়। ,চলে মিষ্টি মুখ,আবির খেলা, ডিজেনাচ।বলা যায় একে বারে রাজকীয় ভাবে কর্মী সমর্থকরা বরণ করে নেয়। প্রসঙ্গত গত ১১ মে ঠিক পঞ্চায়েত ভোটের দুদিন আগে ভাঙ্গড়ের নতুনহাট বাজারে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান হাফিজুল রহমান মোল্লা নামে এক নির্দল সমর্থক। হাফিজুলের পরিবার আরাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে কাশিপুর থানায় খুনের অভিযোগ করে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আরাবুলকে রাতেই গ্রেফতার করে কাশিপুর থানার পুলিশ। ১২ মে আরাবুল ইসলামকে বারুইপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়, সেই থেকে আরাবুল ইসলাম কখনও পুলিশ কাস্টডি, কখনও জেলে বা কখনও হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিলেন ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এরপর ২৩ শে জুলাই তিনি বারুইপুর মহকুমা আদালত থেকে জামিন পান। কিন্তু আদালতের নির্দেশে চারটি থানা এলাকায় তার ঢোকার উপর নিষেধাঙ্গা জারি করে বিচারক। মঙ্গলবার এক দিনের জন্য ভাঙ্গরে ঢোকার স্পেশাল অর্ডার নিয়ে ভাঙ্গড়২ নং পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনে অংশগ্রহণ করতে আসেন তিনি। আরাবুল ইসলাম সহ সভাপতি নির্বাচিত হয়ে বলেন ,”ভাঙ্গড়ে কোন গোষ্ঠীদন্দ নেই, কোন গোলাগুলি নেই এখানে এখন শুধুই শান্তি বিরাজ করবে, আর সব জায়গায় উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করবে এই নবগঠিত সমিতি”।সমিতির বোর্ড গঠনের পর আরাবুল ইসলামকে আবার ভাঙ্গড় ছেড়ে চলে যেতে হবে। কারন কাশিপুর, কে এল সিগ, ভাঙ্গড় ও রাজারহাট থানা এলাকায় ঢোকার উপর নিষেধাজ্ঞা আছে কোর্টের।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});