দীর্ঘ বঞ্চনা ও অবহেলা কাটিয়ে স্বমহিমায় কালিয়াগঞ্জ এর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার তথা কালিয়াগঞ্জ শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি অমিত দেবগুপ্ত
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ও শংকর গুপ্তাঃ-দীর্ঘ বঞ্চনা ও অবহেলা কাটিয়ে স্বমহিমায় কালিয়াগঞ্জ এর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার তথা কালিয়াগঞ্জ শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি অমিত দেবগুপ্তপ্ত।
উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কমিশনার অমিত দেব গুপ্তের একের পর এক তার ওয়ার্ডের উন্নয়নমূলক কাজ বর্তমানে সকলকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে।পাকা রাস্তা থেকে ওয়ার্ডের আলোর ব্যবস্থা সব দিক দিয়ে ওয়ার্ড কে সাজাতে তিনি কোন কার্পণ্য বোধ করেন না যেমন, তেমনি তার ওয়ার্ডের মানুষরা কেমন আছেন সেই খোঁজ–খবর ও সারা বছরই তিনি রাখেন নিয়মিতভাবে ।
উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কমিশনার অমিত দেব গুপ্তের একের পর এক তার ওয়ার্ডের উন্নয়নমূলক কাজ বর্তমানে সকলকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে।পাকা রাস্তা থেকে ওয়ার্ডের আলোর ব্যবস্থা সব দিক দিয়ে ওয়ার্ড কে সাজাতে তিনি কোন কার্পণ্য বোধ করেন না যেমন, তেমনি তার ওয়ার্ডের মানুষরা কেমন আছেন সেই খোঁজ–খবর ও সারা বছরই তিনি রাখেন নিয়মিতভাবে ।
এছাড়া ওয়ার্ডের গরিব মানুষরা ঠিকঠাক বাংলা আবাস যোজনায় বাড়ি পাচ্ছেন কিনা সেটাও খেয়াল রাখছেন অমিতবাবু নিয়মিতভাবে।
তিনি বলেন এই সবটাই তার পক্ষে সম্ভব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় এবং কালিয়াগঞ্জের পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল এর সৌজন্যে।এক সাক্ষাৎকারে অমিত দেব গুপ্ত জানান তিনি সব সময় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চান। তাই মানুষ আজকে তার ওয়ার্ডে তাকে ভীষণভাবে ভালোবাসে ।
তিনি বলেন এই সবটাই তার পক্ষে সম্ভব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় এবং কালিয়াগঞ্জের পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল এর সৌজন্যে।এক সাক্ষাৎকারে অমিত দেব গুপ্ত জানান তিনি সব সময় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চান। তাই মানুষ আজকে তার ওয়ার্ডে তাকে ভীষণভাবে ভালোবাসে ।
তিনি বলেন তার ওয়ার্ডে কিছু কিছু সুবিধাভোগী মানুষ যারা তার বিরুদ্ধে নানান কথা ও নাকী বলছেন বিভিন্ন জায়গায় এমন ও শুনছেন তিনি । কিন্তু তিনি মনে করেন এসব করে কিছু হবে না। মানুষ তার পাশেই আছেন। কারণ উন্নয়নের মাধ্যমেই মানুষ শেষ বিচার বলবে আগামী দিনে। অমিত বাবু বলেন ইতিমধ্যে তার ওয়ার্ডে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড শুরু হয়েছে কালিয়াগঞ্জ এর পৌরপতি কাত্তিক পাল এর হাত দিয়ে।
যে কাজগুলি হচ্ছে ওয়ার্ডে বিগত দিনে তিনি সে কাজগুলি করতে পারেননি।কালিয়াগঞ্জে বিগত দিনে পৌরসভায় কংগ্রেসের বোর্ড থাকায়। তার অভিযোগ বিগত দিনে যিনি কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি ছিলেন অরুন দে সরকার তাকে সব সময় বিভিন্নভাবে ওয়ার্ডের কাজ কর্ম থেকে বঞ্চিত করত।শুধু তাই নয় অরুন বাবু নিজের ব্যাক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য গত পৌর নির্বাচনে তাকে দলীয় টিকিট দেননি। তার একমাত্র কারণ তার বিভিন্ন অন্যায় এর তিনি প্রতিবাদ করতেন বলে।
তাই তার ওপর ক্ষোভে তিনি দল বদল করে বিজেপি তে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই বিজেপিতে গিয়েও এলাকায় উন্নয়ন করার কোনো সুযোগ পাচ্ছিলেন না তাই পরবর্তীতে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান কর্রেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অমিত বাবু বলেন তিনি এখন খুবই খুশি যে এই দলে থেকে এলাকার বাসীদের পাশে থেকে এলাকায় উন্নয়ন করতে পারছেন। তিনি বলেন তার ওয়ার্ডের মানুষ চান সে তাদের পাশে থাকুক সবসময় । তাই ওয়ার্ডের মানুষের কথা চিন্তা করে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। নিন্দুকেরা যা–ই বলুক না কেন, তিনি বলেন কিছু মানুষ থাকে নিন্দা করার । তাই ওই সবে তিনি পাত্তা দেন না।এদিকে এই ওয়ার্ডের সাধারন মানুষরা বলেন , তাদের কমিশনার কে সব সময়ই তারা কাছে পান ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যখন
কোন সমস্যায় পরেন তখন তিনি তৎপড়তার সাথে সেই সমস্যায় সমাধান করে দেন।তাই এতদিন ধরে তাকেই তারা নিবাচিত করে আসছেন।
অন্যদিকে তিনি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এর পাশাপাশি তিনি বিগত দিনের মতো এখনো কালিয়াগঞ্জ শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি। তাই সেই নিরিখে তাকে শহরের যুব সংগঠনকে ও চাঙ্গা রাখতে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলতে হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা তিনি তার যুব কর্মীদের নিয়ে দিয়ে থাকেন শহরের মানুষদের বলে তিনি জানান। তিনি বলেন সামনের লোকসভা নির্বাচন তাই এখন থেকেই আরো বেশি বেশি করে সংগঠনের বিভিন্ন কাজ কর্ম করতে বিভিন্ন রকম পরিকল্পনা নেওয়া হছে বলে জানান। তিনি আরো বলেন নতুন ভাবে যেমন শহরের যুব সংগঠনকে ঢেলে সাজানো হয়েছে তেমনি এই নতুন কমিটিতে অনেক নতুন যুব কর্মীদেরও আনা হয়েছে, যাদের নতুন নতুন চিন্তা ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে আগামী দিনে শহরের তৃণমূলের যুব সংগঠনকে জাগিয়ে তোলা হবে।সবশেষে তিনি বলেন নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হতে পারে না, কিছুটা সততা তাদের পেশার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু প্রশংসাকারীদের পেশার জন্যে মিথ্যাচারই যথেষ্ট।
কোন সমস্যায় পরেন তখন তিনি তৎপড়তার সাথে সেই সমস্যায় সমাধান করে দেন।তাই এতদিন ধরে তাকেই তারা নিবাচিত করে আসছেন।
অন্যদিকে তিনি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এর পাশাপাশি তিনি বিগত দিনের মতো এখনো কালিয়াগঞ্জ শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি। তাই সেই নিরিখে তাকে শহরের যুব সংগঠনকে ও চাঙ্গা রাখতে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলতে হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা তিনি তার যুব কর্মীদের নিয়ে দিয়ে থাকেন শহরের মানুষদের বলে তিনি জানান। তিনি বলেন সামনের লোকসভা নির্বাচন তাই এখন থেকেই আরো বেশি বেশি করে সংগঠনের বিভিন্ন কাজ কর্ম করতে বিভিন্ন রকম পরিকল্পনা নেওয়া হছে বলে জানান। তিনি আরো বলেন নতুন ভাবে যেমন শহরের যুব সংগঠনকে ঢেলে সাজানো হয়েছে তেমনি এই নতুন কমিটিতে অনেক নতুন যুব কর্মীদেরও আনা হয়েছে, যাদের নতুন নতুন চিন্তা ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে আগামী দিনে শহরের তৃণমূলের যুব সংগঠনকে জাগিয়ে তোলা হবে।সবশেষে তিনি বলেন নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হতে পারে না, কিছুটা সততা তাদের পেশার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু প্রশংসাকারীদের পেশার জন্যে মিথ্যাচারই যথেষ্ট।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});