রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পরিকাঠামোর অভাব
1 min readপ্রিয়া গুপ্তা (বর্তমানের কথা) : ক্রমন রোগ রুখতে প্রায় আড়াই মাস আগে রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে চালু হয়েছিল রঙিন চাদর ব্যবস্থা। কিন্তু মাসখানেক সেই কাজ চলার পর বন্ধ হয়ে রয়েছে রোজ চাদর বদলানোর প্রক্রিয়া। ফলে একই চাদরে দীর্ঘদিন কাটাতে হচ্ছে রোগীদের। নানান কারণে চাদর অপরিচ্ছন্ন হয়ে থাকলেও তা বদল করার কোনওরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠছে হাসপাতাল কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে। তার জেরে ক্ষোভ বাড়ছে রোগী ও তাঁদের পরিজনদের মধ্যে। এদিকে এই সমস্যার জন্য জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে পরিকাঠামোর অভাবকেই দায়ী করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের অভিযোগ, সাতদিন থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরেও বিছানার চাদর বদল করা হয়নি। অপরিচ্ছন্নতার কথা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এই বিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দাবী, হাসপাতালের সাফাইকর্মীর অভাব থাকার কারণে রোজ বিপুল পরিমাণ চাদর পরিষ্কার করে রোগীদের শয্যায় ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিকাঠামোর অভাবেই মূলত এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। খুব শীঘ্রই বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে রোজ নির্ধারিত রঙের চাদর রোগীদের শয্যায় ব্যবহার করা হবে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের অভিযোগ, সাতদিন থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরেও বিছানার চাদর বদল করা হয়নি। অপরিচ্ছন্নতার কথা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এই বিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দাবী, হাসপাতালের সাফাইকর্মীর অভাব থাকার কারণে রোজ বিপুল পরিমাণ চাদর পরিষ্কার করে রোগীদের শয্যায় ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিকাঠামোর অভাবেই মূলত এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। খুব শীঘ্রই বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে রোজ নির্ধারিত রঙের চাদর রোগীদের শয্যায় ব্যবহার করা হবে।
রোজ হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ডের বিছানার চাদর বদল করার নিয়ম থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা বদল না করার অভিযোগ ওঠে হাসপাতালের বিরুদ্ধে। যা নিয়ে মাঝেমধ্যেই ক্ষোভের সঞ্চার ঘটে রোগীর পরিজনদের মধ্যে। ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে থাকে মাঝেমধ্যেই। এই সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যেই রোজ রঙিন চাদর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল জেলা স্বাস্থ্য দফতর। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশে ২০১৭ সালের ৬ নভেম্বর জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে রোজ রোগীদের পরিষ্কার চাদর পেতে দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর প্রায় মাসখানেক রোজ নিয়ম করে গোলাপি,নীল,আকাশি, সবুজ, সাদা, হলুদ রঙের চাদর রোগীদের শয্যায় ব্যবহার করা হলেও একমাস বাদে ৭ ডিসেম্বর থেকে তা বন্ধ হয়ে যায়।