আখের রসে তৃপ্তি তপ্ত গরমে
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ– প্রখর
রোদ ও ভ্যাপসা গরমে ওষ্ঠাগত জনজীবন। টানা এক সপ্তাহের তপ্ত গরমে অতিষ্ট কালিয়াগঞ্জের
মানুষ। আর এতে পিপাসার্ত হয়ে মানুষ আখের রসে
আত্মতৃপ্তির ভরসা খুজে পাচ্ছেন।ওয়াজেদ মিয়ার আখের রস। মেশিন মারা শেষ না হতেই
ফুরিয়ে যাচ্ছে তার মগের সংরক্ষিত রস। প্রতি গ্লাস বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়।
রোদ ও ভ্যাপসা গরমে ওষ্ঠাগত জনজীবন। টানা এক সপ্তাহের তপ্ত গরমে অতিষ্ট কালিয়াগঞ্জের
মানুষ। আর এতে পিপাসার্ত হয়ে মানুষ আখের রসে
আত্মতৃপ্তির ভরসা খুজে পাচ্ছেন।ওয়াজেদ মিয়ার আখের রস। মেশিন মারা শেষ না হতেই
ফুরিয়ে যাচ্ছে তার মগের সংরক্ষিত রস। প্রতি গ্লাস বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়।
এভাবে
সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে এ রস বিক্রি করেন
তিনি। তার বাড়ি কালিয়াগঞ্জের মুস্তাফানগর এলাকায়।ওয়াজেদ মিয়ার স্ত্রী বাছিরন
দিনভর বাড়িতে ক্রয় করে রাখা আখ গুলোর ছাল তুলে পরিষ্কার করে রাখেন। সেই আখ শ্যালো
মেশিন চালিত গাড়িতে করে আখ মারাই মেশিনসহ পথে বেড়িয়ে পড়েন ওয়াজেদ। চাওয়া মাত্রই আখ
থেকে রস সংগ্রহ করে তুলে দেন পিপাসার্তদের হাতে।পরিস্কার আখ থেকে স্বচ্ছ ও ঠান্ডা
রস দেখে পিপাসার্তরা এগিয়ে আসছেন তার দিকে। তপ্ত রোদে পিপাসা নিবারণে পথের পাশে
এমন আখের রস দেখে দাড়াচ্ছে পথিক।
সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে এ রস বিক্রি করেন
তিনি। তার বাড়ি কালিয়াগঞ্জের মুস্তাফানগর এলাকায়।ওয়াজেদ মিয়ার স্ত্রী বাছিরন
দিনভর বাড়িতে ক্রয় করে রাখা আখ গুলোর ছাল তুলে পরিষ্কার করে রাখেন। সেই আখ শ্যালো
মেশিন চালিত গাড়িতে করে আখ মারাই মেশিনসহ পথে বেড়িয়ে পড়েন ওয়াজেদ। চাওয়া মাত্রই আখ
থেকে রস সংগ্রহ করে তুলে দেন পিপাসার্তদের হাতে।পরিস্কার আখ থেকে স্বচ্ছ ও ঠান্ডা
রস দেখে পিপাসার্তরা এগিয়ে আসছেন তার দিকে। তপ্ত রোদে পিপাসা নিবারণে পথের পাশে
এমন আখের রস দেখে দাড়াচ্ছে পথিক।
ওয়াজেদ মিয়া জানান, আগে গ্রামে গ্রামে আখ বিক্রি করতেন তিনি। আর এখন
পথে পথে মেশিনে আখের রস সংগ্রহ করে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে বিক্রি করছেন। দৈনিক এক
থেকে দেড় হাজার টাকার রস বিক্রি করেন তিনি। তবে গত এক সপ্তাহ থেকে গরমের কারণে
বিক্রি বেড়েছে তার।
পথে পথে মেশিনে আখের রস সংগ্রহ করে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে বিক্রি করছেন। দৈনিক এক
থেকে দেড় হাজার টাকার রস বিক্রি করেন তিনি। তবে গত এক সপ্তাহ থেকে গরমের কারণে
বিক্রি বেড়েছে তার।
খরচ বাদে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয়ে চলে তার চার সদস্যের সংসার। বড়
ছেলে বাদল মিয়া এবার মাধমিক পরীক্ষায় পাশ করল । ছেলেমেয়েকে আর ও শিক্ষিত করাই তার প্রধান লক্ষ বলে জানান ওয়াজেদ
মিয়া। কয়েকদিনের তপ্ত গরমে বার বার পিপাসা লাগছে। আখের রসে পিপাসা নিবারণ করে
আত্মতৃপ্তি লাগছে ।
ছেলে বাদল মিয়া এবার মাধমিক পরীক্ষায় পাশ করল । ছেলেমেয়েকে আর ও শিক্ষিত করাই তার প্রধান লক্ষ বলে জানান ওয়াজেদ
মিয়া। কয়েকদিনের তপ্ত গরমে বার বার পিপাসা লাগছে। আখের রসে পিপাসা নিবারণ করে
আত্মতৃপ্তি লাগছে ।