December 25, 2024

রাধিকাপুর দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের জট খুলতে চলেছে – দেবশ্রী চৌধুরী

1 min read

রাধিকাপুর দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের জট খুলতে চলেছে – দেবশ্রী চৌধুরী

তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,৮সেপ্টেম্বর:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ভারত_বাংলাদেশ সীমান্তের রাধিকাপুর দিয়ে সড়ক ও যাত্রীবাহী ট্রেন ভারত – বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলের দীর্ঘ দিনের জট খুলতে রায়গঞ্জের সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী নিজে সক্রিয়।ভূমিকা নেবার কারনে জট খুলতে চলেছে বলে তিনি জানান। বৃহস্পতিবার এক প্রশ্নের উত্তরে সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী বলেন দেশের প্রধান মন্ত্রীর সাথে রাধিকাপুর সীমান্ত দিয়ে একদিকে যেমন যাত্রীবাহী ট্রেন দুই দেশের মধ্যে দিয়ে যাতায়াত করতে পারে ঠিক তেমনি ভাবেই রাধিকাপুর সীমান্ত দিয়ে স্থল পরিবহন বাণিজ্য ভারত বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে চলতে পারে সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে ।দেবশ্রী চৌধুরী বলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাম্প্রতিক কালের বৈঠকে নরেন্দ্র মোদির সাথে সাত দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হবার ফলে দুই দেশের রেল পরিষেবা উন্নত করার সিদ্ধান্ত হয। রায়গঞ্জের সাংসদ তথা প্রাক্তন মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী বলেন।

 

 

।রাধিকাপুর সীমান্ত দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন দুই দেশের মধ্যে চলাচল শুরু করলে শুধু উত্তর দিনাজপুর জেলায় লাভবান হবে না লাভবান হবে পার্শ্ববর্তী দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলার প্রচুর মানুষ। উপকৃত হবে তেমনি ব্যাপক প্রসার ঘটবে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্যের। রায়গঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের সাধারণ সম্পাদক সংকর কুন্ডু বলেন এই খবর উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষকে পক্ষে আনন্দদায়ক। তিনি বলেন এ দাবি জেলার মানুষের দীর্ঘ দিনের দাবি।রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী এ সমস্যার সমাধানে অভিনন্দন যোগ্য কাজ করছেন বলে তিনি মনে করেন।

 

কালিয়াগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুনীল সাহা বলেন এই ঘটনা রূপায়িত হলে উত্তর দিনাজপুর জেলার উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলেই তিনি মনে করেন। অবসর প্রাপ্ত সরকারি আধিকারিক মনোজ রায় বলেন রাধিকাপুর সীমান্ত দিয়ে ট্রেনে চড়ে বাংলাদেশে যেতে পারবো এর চেয়ে বড় পাওনা আর কি হতে পারে? যেতেজানা যায় ১৯১৩ সালে অবিভক্ত ভারতের রাধিকা পুর সীমান্ত দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করত। ১৯৪৭সালে দেশ ভাগের পর বিরল ও দিনাজপুর পূর্ব পাকিস্থানের অধীনে চলে যায়।তবে ১৯৭১সালে বিরল ও দিনাজপুর বাংলাদেশের অধীনে চলে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *