কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেস সভাপতি সুজিত দত্ত ও একদিন তৃণমূলে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন বললেন প্রাক্তন টাউন কংগ্রেসের সভাপতি অরুণ কুমার দে সরকার
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- কংগ্রেস কে ভালবেসে দলে ছিলেন,
আছেন ও আগামী দিনেও থাকবেন তিনি একজন কংগ্রেস দলের অনুগত সৈনিক হিসেবে । একটু
অসুস্থতার জন্য তিনি কিছুদিন দলের কাজকর্মের বাইরে ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে কালিয়াগঞ্জ এর বর্তমান টাউন
কংগ্রেস সভাপতি সুজিত দত্ত তাঁর বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন যে অরুন বাবু আর কংগ্রেস
দলে নেই এই ধরনের মন্তব্য তিনি করতে পারেন না তিনি উন্মাদের অতো ভুলভাল কথা বলছেন ।
তিনি দুদিনের সভাপতি হয়ে নিজেকে বিশাল কিছু মনে করছে । এইভাবে তিনি বলতে পারেন না
যদি কিছু বলার থাকে জেলা সভাপতি কংগ্রেস দলের মোহিত সেনগুপ্ত বলতে পারেন , এ আই সি সি সদস্যা দীপা দাশমুন্সি বলতে পারেন।
আছেন ও আগামী দিনেও থাকবেন তিনি একজন কংগ্রেস দলের অনুগত সৈনিক হিসেবে । একটু
অসুস্থতার জন্য তিনি কিছুদিন দলের কাজকর্মের বাইরে ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে কালিয়াগঞ্জ এর বর্তমান টাউন
কংগ্রেস সভাপতি সুজিত দত্ত তাঁর বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন যে অরুন বাবু আর কংগ্রেস
দলে নেই এই ধরনের মন্তব্য তিনি করতে পারেন না তিনি উন্মাদের অতো ভুলভাল কথা বলছেন ।
তিনি দুদিনের সভাপতি হয়ে নিজেকে বিশাল কিছু মনে করছে । এইভাবে তিনি বলতে পারেন না
যদি কিছু বলার থাকে জেলা সভাপতি কংগ্রেস দলের মোহিত সেনগুপ্ত বলতে পারেন , এ আই সি সি সদস্যা দীপা দাশমুন্সি বলতে পারেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আজ একান্ত সাক্ষাৎকারে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য
করলেন প্রাক্তন কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেসের সভাপতি অরুণ কুমার দে সরকার । বর্তমান
কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেসের সভাপতি সুজিত দত্তের বিরুদ্ধে তিনি বলেন যদি তিনি
তৃণমূলে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করার জন্য দায়ী হন তাহলে বর্তমান কালিয়াগঞ্জ টাউন
কংগ্রেস সভাপতি সুজিত দত্ত এবং তুলসী জয়সোয়াল ও সম পরিমাণে দোষী। কারণ তারা দুজনেই তাকে যখন তৃণমূলের জেলা
নেতৃত্তের কাছে পাঠিয়ে ছিলেন। তখন তারা দুইজন ই তখন তার বাড়িতে বসে ছিল বলে তিনি মন্তব্য করেন। আর
তাকে বার বার চাপ দিছিল তারা তাদেরকে ও যাতে একসঙ্গে তার সাথে তৃণমূল কংগ্রেসের
যোগ যোগ দিতে। অরুণ বাবু বলেন এখন মনে হচ্ছে তারা দুজনই প্ল্যান করে তাকে ছুরি মেরেছেন পেছনদিক থেকে।
তিনি তখন বুঝতে পারেন নি। তিনি বলেন যদি
তৃণমূলের যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে তিনি দোষী হন তাহলে তারাও সম পরিমাণে দোষী ।তাদের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার । তিনি বলেন সুজিত দত্ত টাউন কংগ্রেস সভাপতি
হওয়ার পর থেকে তাকে একবারের জন্য ডাকেন নি পার্টির কোন কার্যকলাপে। তিনি শুধুমাত্র পার্টি অফিসে বসেই কংগ্রেস দল
চালান ।অরুনবাবু বলেন প্রিয়রঞ্জন
দাশমুন্সির জন্মদিন ও মৃত্যুদিন যখন পালন করা হলো কালিয়াগঞ্জ এর কংগ্রেস দল এর
পক্ষ থেকে তখন একটি বারের জন্যও তাকে জানানোর প্রয়োজন বোধ হলো না সুজিত বাবুর। অথচ তার বাড়ির কালী পুজোর সময় তাকে ফোনে
নেমন্তন্ন করা হয় । এটা ঠিক নয় তারা যদি মনে করে এমন করে চললে কালিয়াগঞ্জে কংগ্রেস দল ভালো ফল করবে আগামি দিনে তাহলে আগামীতে মানুষ ই তার বিচার করবে। অরুন বাবু বলেন সুজিত বাবু তাকে সরানোর কে ? সুজিত বাবু রাজনীতিতে তার জুনিয়ার। তিনি এইভাবে কারোর বিরুদ্ধে মন্তব্য করতে পারেন
না। তিনি তিন দিন ধরে দলে প্রেসিডেন্ট
হয়ে লাফাচ্ছে। যদি তার বিরুদ্ধে কিছু
বলার থাকে জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত ও কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি
আছে । কই তারা তো কখনও এমন কথা তাকে বলেন
নি যে তিনি কংগ্রেসের নেই। তাকে দল থেকে
বিতাড়িত করেছে । তারা তো তার সাথে ভালো
ব্যবহার করে থাকেন সবসময়। তাই সুজিত
দত্তের কথায় তিনি কোন গুরুত্ব দেন না। তিনি কংগ্রেসের ছিলেন , আছেন এবং আগামী দিনেও থাকবেন । সুজিত দত্ত বলার কে ?
করলেন প্রাক্তন কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেসের সভাপতি অরুণ কুমার দে সরকার । বর্তমান
কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেসের সভাপতি সুজিত দত্তের বিরুদ্ধে তিনি বলেন যদি তিনি
তৃণমূলে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করার জন্য দায়ী হন তাহলে বর্তমান কালিয়াগঞ্জ টাউন
কংগ্রেস সভাপতি সুজিত দত্ত এবং তুলসী জয়সোয়াল ও সম পরিমাণে দোষী। কারণ তারা দুজনেই তাকে যখন তৃণমূলের জেলা
নেতৃত্তের কাছে পাঠিয়ে ছিলেন। তখন তারা দুইজন ই তখন তার বাড়িতে বসে ছিল বলে তিনি মন্তব্য করেন। আর
তাকে বার বার চাপ দিছিল তারা তাদেরকে ও যাতে একসঙ্গে তার সাথে তৃণমূল কংগ্রেসের
যোগ যোগ দিতে। অরুণ বাবু বলেন এখন মনে হচ্ছে তারা দুজনই প্ল্যান করে তাকে ছুরি মেরেছেন পেছনদিক থেকে।
তিনি তখন বুঝতে পারেন নি। তিনি বলেন যদি
তৃণমূলের যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে তিনি দোষী হন তাহলে তারাও সম পরিমাণে দোষী ।তাদের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার । তিনি বলেন সুজিত দত্ত টাউন কংগ্রেস সভাপতি
হওয়ার পর থেকে তাকে একবারের জন্য ডাকেন নি পার্টির কোন কার্যকলাপে। তিনি শুধুমাত্র পার্টি অফিসে বসেই কংগ্রেস দল
চালান ।অরুনবাবু বলেন প্রিয়রঞ্জন
দাশমুন্সির জন্মদিন ও মৃত্যুদিন যখন পালন করা হলো কালিয়াগঞ্জ এর কংগ্রেস দল এর
পক্ষ থেকে তখন একটি বারের জন্যও তাকে জানানোর প্রয়োজন বোধ হলো না সুজিত বাবুর। অথচ তার বাড়ির কালী পুজোর সময় তাকে ফোনে
নেমন্তন্ন করা হয় । এটা ঠিক নয় তারা যদি মনে করে এমন করে চললে কালিয়াগঞ্জে কংগ্রেস দল ভালো ফল করবে আগামি দিনে তাহলে আগামীতে মানুষ ই তার বিচার করবে। অরুন বাবু বলেন সুজিত বাবু তাকে সরানোর কে ? সুজিত বাবু রাজনীতিতে তার জুনিয়ার। তিনি এইভাবে কারোর বিরুদ্ধে মন্তব্য করতে পারেন
না। তিনি তিন দিন ধরে দলে প্রেসিডেন্ট
হয়ে লাফাচ্ছে। যদি তার বিরুদ্ধে কিছু
বলার থাকে জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত ও কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি
আছে । কই তারা তো কখনও এমন কথা তাকে বলেন
নি যে তিনি কংগ্রেসের নেই। তাকে দল থেকে
বিতাড়িত করেছে । তারা তো তার সাথে ভালো
ব্যবহার করে থাকেন সবসময়। তাই সুজিত
দত্তের কথায় তিনি কোন গুরুত্ব দেন না। তিনি কংগ্রেসের ছিলেন , আছেন এবং আগামী দিনেও থাকবেন । সুজিত দত্ত বলার কে ?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});