আজ ইডেনে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করছে কলকাতা নাইট রাইডার্স
1 min read
তন্ময় চক্রবর্তী, কলকাতা ইডেন উদ্যান থেকে আইপিএলের দ্বাদশ
পর্বে
আজ
ইডেনে
সানরাইজার্স
হায়দরাবাদের
বিরুদ্ধে
অভিযান
শুরু
করছে
কলকাতা
নাইট
রাইডার্স।
ক্রিকেটের
সবচেয়ে
বড়
কার্নিভাল
ঘিরে
উত্তেজনার
পারদ
এখনও
সেভাবে
মাথাচাড়া
দেয়নি।
তার
একটা
কারণ
অবশ্যই
লোকসভা
নির্বাচন,
অন্যটা
হল
পরীক্ষার
মরশুম।
তবে
কেকেআর
কর্তারা
আশাবাদী
রবিবাসরীয়
বিকেলে
ম্যাচ
হওয়ায়
নাইটদের
জন্য
গলা
ফাটাতে
প্রচুর
দর্শক
গ্যালারিতে
ভিড়
জমাবেন। নির্বাসন
কাটিয়ে
ইডেনকেই
কামব্যাকের
মঞ্চ
হিসাবে
বেছে
নিয়েছেন
ডেভিড
ওয়ার্নার।
পর্বে
আজ
ইডেনে
সানরাইজার্স
হায়দরাবাদের
বিরুদ্ধে
অভিযান
শুরু
করছে
কলকাতা
নাইট
রাইডার্স।
ক্রিকেটের
সবচেয়ে
বড়
কার্নিভাল
ঘিরে
উত্তেজনার
পারদ
এখনও
সেভাবে
মাথাচাড়া
দেয়নি।
তার
একটা
কারণ
অবশ্যই
লোকসভা
নির্বাচন,
অন্যটা
হল
পরীক্ষার
মরশুম।
তবে
কেকেআর
কর্তারা
আশাবাদী
রবিবাসরীয়
বিকেলে
ম্যাচ
হওয়ায়
নাইটদের
জন্য
গলা
ফাটাতে
প্রচুর
দর্শক
গ্যালারিতে
ভিড়
জমাবেন। নির্বাসন
কাটিয়ে
ইডেনকেই
কামব্যাকের
মঞ্চ
হিসাবে
বেছে
নিয়েছেন
ডেভিড
ওয়ার্নার।
শনিবার
অনুশীলন
না
করলেও
তিনিই
হয়তো
ওপেন
করবেন।
ম্যাচের
আগে
এমনই
ইঙ্গিত
দিয়েছেন
কোচ
টম
মুডি।
যদিও
কেন
উইলিয়ামসনের
খেলা
ঘিরে
সংশয়
রয়েছে।
শুক্রবার
রাতে
মার্টিন
গাপটিল
ও উইলিয়ামসন
কলকাতায়
দলের
সঙ্গে
যোগ
দেন।
তাঁদের
দু’জনকে
তাড়াহুড়ো
করে
মাঠে
নামাতে
চায়
না
টিম
ম্যানেজমেন্ট।
সানরাইজার্সের
চার
বিদেশি
হতে
পারেন
ওয়ার্নার,
সাকিব–আল–হাসান/মহম্মদ
নবি,
রশিদ
খান
ও জনি
বেয়ারস্টো।
প্রথম
ম্যাচে
ভুবনেশ্বর
কুমার
ক্যাপ্টেন
আর্মব্র্যান্ড
পরে
মাঠে
নামবেন।
তবে
বেয়ারস্টো
না
খেললে
বাংলার
ঋদ্ধিমান
সাহাকে
ওপেন
করতে
দেখা
যেতে
পারে
ওয়ার্নারের
সঙ্গে।
বাংলার
উইকেটরক্ষের
ভূয়সী
প্রশংসা
করেছেন
কোচ
মুডি।
তিন
পেসার
নিয়ে
মাঠে
নামতে
পারে
সানরাইজার্স।
সেক্ষেত্রে
ভুবির
সঙ্গী
হতে
পারেন
খলিল
আহমেদ
ও সিদ্ধার্থ
কল।
তবে
বিজয়
শঙ্করের
মতো
অলরাউন্ডার
থাকায়
একজন
স্পেশালিস্ট
পেসার
না
খেলিয়ে
ব্যাটিং
মজবুত
করতে
পারে
সানরাইজার্স।
ইউসুফ
পাঠান
দ্বিতীয়
স্পিনারের
কাজ
করবেন।
তৃতীয়
স্পিনার
প্রয়োজন
হলে
শাহবাজ
নাদিম
খেলতে
পারেন।
না
হলে
সন্দীপ
শর্মার
খেলার
সম্ভাবনা
বেশি।টুর্নামেন্ট শুরুর
আগেই
কেকেআরের
সহকারী
কোচ
সাইমন
ক্যাটিচ
দাবি
করেছেন,
এবার
তাঁর
দলের
ব্যাটিং
সবচেয়ে
শক্তিশালী।
হতে
পারে
কেকেআর
শিবিরে
তারকা
ক্রিকেটার
নেই,
কিন্তু
ব্যাটিং
লাইন–আপ
যথেষ্ট
মজবুত।
প্র্যাকটিস
দেখে
মনে
হয়েছে
ক্রিস
লিনের
সঙ্গে
ওপেন
করবেন
সুনীল
নারিন।
তিন
নম্বরে
রবীন
উথাপ্পা
ও চারে
খেলতে
পারেন
শুভমান
গিল।
মিডল
অর্ডারে
দায়িত্ব
সামলাবেন
নীতীশ
রানা।
ক্যাপ্টেন
দীনেশ
কার্তিক
যে
কোনও
পজিশনে
ব্যাট
করতে
পারেন।
গতবার
তাঁকে
ফিনিশারের
ভূমিকায়
বেশি
দেখা
গিয়েছিল।
কিন্তু
এবারের
আইপিএল
ব্যক্তিগতভাবে
তাঁর
ক্রিকেটজীবনের
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
অধ্যায়।
বিশ্বকাপের
আগে
নির্বাচকদের
র্যা
ডারে
আছেন
তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার
বিরুদ্ধে
ঘরের
মাঠে
ঋষভ
পন্থের
খারাপ
পারফরম্যান্স
ডি
কে’র বিশ্বকাপ
খেলার
সম্ভাবনাকে
আরও
উসকে
দিয়েছে।
আর
কেকেআর
ক্যাপ্টেন
আইপিএলের
মঞ্চকে
তাই
দারুণভাবে
কাজে
লাগাতে
মরিয়া।কেকেআরের
সবচেয়ে
দুর্বল
জায়গা
হল
পেস
আক্রমণ।
যা
নাইটদের
বিপাকে
ফেলতে
পারে।
পেস
বিভাগে
নেই
তেমন
কোনও
বড়
নাম।
কার্লোস
ব্রেথওয়েট
স্কোয়াডে
থাকলেও
তাঁকে
খেলানো
নিয়ে
দ্বিধায়
কেকেআর
টিম
ম্যানেজমেন্ট।
কারণ,
ব্রেথওয়েট
ও আন্দ্রে
রাসেল
দু’জনেই
পেস
অলরাউন্ডার।
এক্ষেত্রে
রাসেলকে
বেছে
নিতে
পারেন
কোচ
জ্যাক
ক্যালিস।
চতুর্থ
বিদেশি
হিসাবে
খেলানো
হতে
পারে
লকি
ফার্গুসনকে।
ঘণ্টায়
১৫৫
কিমি
গতিতে
বল
করতে
পারেন
কিউয়ি
পেসারটি।
না
হলে
আছেন
ইংল্যান্ডের
হ্যারি
গার্নে।
যাঁকে
টি–২০
স্পেশালিস্ট
পেসার
হিসাবে
ভাবা
হচ্ছে।
তবে
ক্রিকেট
বিশেষজ্ঞদের
মতে,
ব্রেথওয়েটকে
এই
ম্যাচে
খেলানো
উচিত।
কারণ,
ইডেনে
টি–২০
বিশ্বকাপের
ফাইনালে
তিনি
দারুণ
ব্যাট
করেছিলেন।
বলেও
যথেষ্ট
গতি
রয়েছে।
তিন
ক্যারিবিয়ান
নারিন–ব্রেথওয়েট–রাসেলের
কাঁধে
চড়ে
সহজেই
বৈতরণী
পার
হতে
পারবে
কেকেআর। পেস
বিভাগের
দুর্বলতা
ঢাকার
গুরুদায়িত্ব
পালন
করতে
হবে
চায়নাম্যান
বোলার
কুলদীপ
যাদবকে।
চোটের
কারণে
পাকিস্তান
সুপার
লিগে
খেলতে
না
পারলেও
সুনীল
নারিন
কিন্তু
কেকেআরের
উইকেট
টেকিং
বোলার।
ম্যাচের
মোড়
ঘোরাতে
পারেন।
রান
আটকে
রাখার
কৌশল
জানেন
তিনি।
তৃতীয়
স্পিনার
হিসাবে
পীযূষ
চাওলার
উপর
ভরসা
রাখতে
পারে
কেকেআর
টিম
ম্যানেজমেন্ট। বিপক্ষ
দলে
রয়েছেন
বাংলার
দুই
ক্রিকেটার
ঋদ্ধিমান
সাহা
ও শ্রীবৎস
গোস্বামী।
কিন্তু
কলকাতার
দল
হয়েও
নাইট
শিবিরে
নেই
বাংলার
কোনও
ক্রিকেটার।
তাতে
কী
হয়েছে।
শহরের
ক্রিকেটপ্রেমীরা তবুও
গলা
ফাটাচ্ছেন,
‘থ্রি–চিয়ার্স
ফর
কেকেআর’।শনিসন্ধ্যায় ইডেন দেখে মনে হচ্ছিল প্রতিপদের সুরুচি সঙ্ঘ। হাজার ওয়াটের আলোয় সবুজ গালিচায় ঘাম ঝরাতে ব্যস্ত যখন দুই দলের ক্রিকেটাররা, তখনও কাজ চলছে ডাগ আউটে, গ্যালারিতে। ছন্নছাড়া অবস্থা দুই শিবিরেও। কারও চোট রয়েছে, কেউ সদ্য দলে যোগ দিয়েছেন। ম্যাচ ফিট নন বহু ক্রিকেটার। ফলে রবিবারের ম্যাচে কেকেআর কিংবা সানরাইজার্সউভয় পক্ষই প্রথম একাদশ সাজাতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছে তার উপর নতুন মরশুমে ক্রিকেটের নন্দনকাননে নতুন পিচ নিয়ে রয়েছে একরাশ প্রশ্ন ও ধোঁয়াশাঘরের< /span> মাঠে কেকেআর কিছুটা হলেও এগিয়ে শুরু করবে। তবে প্রতিপক্ষ সানরাইজার্স হায়দরাবাদও আশাবাদী।