উত্তর দিনাজপুরে আইফেল টাওয়ার বর্তমান এ সঙ্কটের মুখে।
1 min readশাসকের এর দপ্তর ,জেলা পরিষদের অফিস। অথচ তাঁরা এই পার্ক টি পরচর্চা থেকে শুরুকরে আধুনিকরণ করার ব্যাপারে কোন ভ্রুক্ষেপই করেননা। অথচ এই পার্কে সকাল থেকে মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকে প্রায় ।ছোটো থেকে বড়ো সকলেই নিজের মন কে চাঙ্গা করতে এখানে উপস্থিত হন।কয়েক বছর আগেই ধুমধামের সঙ্গে এই পার্ক টি উদ্বোধন করাল পর কিছু দিন যেতে না যেতে পার্কের মধ্যে যে বোটিং এর ব্যাবস্থা ছিলো সেটি যেমন খারাপ হয়ে রয়েছে তেমনই শিশু কিশোরী দের মনোরঞ্জনের জন্য বিভিন্ন রকম সামগ্রী অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে। পার্কের ভিতরে একটি ফোয়ারা থাকলেও সেটি দীর্ঘ দিন ধরে খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। অথচ এই পার্কে প্রবেশ করতে গেল আমজনতাদের পযসা খরচ করেই ঢুকতে হয। পার্কের কর্মকর্তা রা জানান বর্তমানে যেভাবে পার্ক টি চলছে তা খুবই খারাপ অবিলম্বে উদ্ধতন কর্তৃপক্ষের উচিত এই পার্ক টি আধুনিকরণের জন্য ব্যাবস্থা নেওয়া। পার্কে যারা দেখভাল করেন তারা জানান একটা সময় প্রচুর মানুষ আসতেন এই পার্কে তাদের সারাদিনের একঘেয়েমি মন কে সরিয়ে রেখে একটু মন কে পরিবর্তনের জন্য কিন্তু এখন পার্কের পরিকাঠামো একবারে তলানিতে চলে যাওয়ায় সেই ভাবে এখন আর মানুষ আসে না।কোনো মতো খুডিযে খুডিযে চলছে এই পার্ক। তবে পার্ক টিকে খুব শীঘ্রই আধুনিকরণ করার জন্য প্রশাসন নজর দিবেন বলে জানান। একজন পার্কে আসা কিশোরি জানান তারা একটু পার্কে আসেন তাদের মন পরিবর্তনের জন্য কিন্তু বর্তমানে এখন পার্কে সেই পরিবেশ নেই যেখানে ক্ষনিকক্ষণ বসিয়ে তারা সময় কাটাবেন।বসার যেমন জায়গা নেই তেমনি একটু বৃষ্টি হলে দাঁড়াবার জায়গা নেই। তাই এখন আর আগের মতো তিনি আসেন না। তবুও ঘোলের সাধ দুধে মেটানোর মতো অবস্থা ।স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন প্যারিসের আইফেল টাওয়ার যেহেতু কর্ণজোড়ায় এই পার্কে রয়েছে তাই প্যারিস যেতে না পারলেও এই পার্কে বসেই
প্যারিসের আইফেল টাওয়ার যে উপভোগ করা যায তাই সে কারণে পার্কে আসা।