মাধ্যমিকের চতুর্থ পরীক্ষার সকাল থেকেই অন্তঃসত্ত্বা এক পরীক্ষার্থীর শুরু হয় শাররীক অসুস্থতা
1 min readবিশ্বজিৎ মন্ডল, মালদা : মাধ্যমিকের চতুর্থ পরীক্ষার সকাল থেকেই অন্তঃসত্ত্বা এক পরীক্ষার্থীর শুরু হয় শাররীক অসুস্থতা।পরিবারের সদস্যরা তড়িঘড়ি ওই পরীক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।শুরু হয় চিকিৎসা,কিন্তু তার যে পরীক্ষা!দিনমজুর বাবা ভেবেই কুল পাচ্ছিলেন না কি করে পরীক্ষা দেবে মেয়ে।তবে হাসপাতাল মারফৎ খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছায় প্রশাসন।অন্তঃসত্ত্বা পরীক্ষার্থীর সাথে প্রশাসনের কর্তারা কথা বলার পরীক্ষার্থী ইচ্ছা প্রকাশ করে পরীক্ষা দিতে,তারপরই প্রশাসনে সহায়তায় হাসপাতালেই ওই ছাত্রীর পরীক্ষার ব্যবস্থা করেন।প্রশাসনের এমন সহায়তায় সস্থির হাপ ছাড়েন পরীক্ষার্থীর পরিবার।অন্তঃসত্ত্বা মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নাম সান্তারা বেগম।স্বামী শরিফুল ইসলাম, পেশায় দিনমজুর।মালদার মানিকচক ব্লকের অন্তর্গত গোপালপুর অঞ্চলের বালুটোলা এলাকায় শশুরবাড়ি।পাশের গ্রাম ঈশ্বরটোলায় বাবার বাড়ি।সান্তারা বেগম স্থানীয় গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।মাধ্যমিকের পরীক্ষা কেন্দ্র ইনায়েতপুর উচ্চ বিদ্যালয়।বর্তমানে পরীক্ষার্থী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।পরিবার সূত্রে জানাগেছে , শুক্রবার সকালে সান্তারা হটাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে।তারপর মানিকচক গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করেন পরিবারের সদস্যরা।খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছায় সেন্টার ইনচার্জ সুনন্দন মজুমদার,মানিকচক থানার ওসি কুণালকান্তি দাস।পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার প্রতি ইচ্ছা প্রকাশ করতেই ব্যবস্থা করা হয় হাসপাতালে পরীক্ষার।প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় খুশি ছাত্রীর বাবা আব্দুর রশিদ।