আবারও চলন্ত ট্রেনের সংরক্ষিত কামরায় যাত্রীর ওপর হামলা , ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে রেল কর্তিপক্ষ
1 min readবিশ্বজিৎ মন্ডল , মালদা : আবারও চলন্ত ট্রেনের সংরক্ষিত কামরায় যাত্রীর ওপর হামলা।সিটে বসা নিয়ে গন্ডগোলের জেরে যাত্রীর ওপর চলে প্রহার।ঘটনায় আবারও চলন্ত ট্রেনে যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে রেল কর্তিপক্ষ।
টিকিট ছাড়াই সংরক্ষিত কামরায় উঠে জোর করে অন্যের সিটে বসে মোস্তানি,তারই প্রতিবাদ করায় মোস্তান দল চালায় মারধর,ঘটনায় আক্রান্ত তিন যাত্রী,এক মহিলা যাত্রীর শ্লীলতাহানি করা হয় বলে অভিযোগ।এবারে যাত্রীর ওপর হামলার ঘটনাটি ঘটেছে, আপ তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস ট্রেনের S4 কামরায়।
আক্রান্ত যাত্রীর নাম, জ্যোতির্ময় হালদার(২১),নন্দিনী ঘোষ(২০)।এই দুই ছাত্রছাত্রী মালদা শহরের সদরঘাট এলাকার বাসিন্দা। স্টাফ সিলেকশনের পরিক্ষা দিতে যাচ্ছিলেন শিলিগুড়ির উদ্দেশ্যে।সাথে ইটের ঘায়ে আহত হন কামরার আরেক রবিউল ইসলাম নামের যাত্রী। তার বাড়ি গাজোল এলাকায়। তিনিও শিলিগুড়ি যাচ্ছিলেন কাজে।জানা গিয়েছে, শিয়ালদহ থেকে নিউ আলিপুরদুয়ার যাচ্ছিলো আপ তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস ট্রেনটি।
শুক্রবার রাত্রী দশটা প
নের নাগাদ মালদা টাউন স্টেশন থেকে ছাড়ে ট্রেনটি।দুই ছাত্রছাত্রী বৈধ টিকিটে আপ তিস্তা তোর্সার S4 কামরায় উঠেন।তবে এক সিটে বিনা টিকিট ছাড়াই বসেছিলো কয়েকজন যুবক।বৈধ টিকিট থাকায় জ্যোতির্ময় হালদার নামের ছাত্রটি ওই যুবকদের উঠে যেতে বলে।সেইসময় সামান্য তর্কাতর্কি হলেও সব ঠিক হয়ে যায়।এগারোটা নাগাদ ভালুকা স্টেশনে ট্রেন পৌছালে সংরক্ষিত এস ৪ নং কামরায় উঠে পরে লাঠিসোটা হাতে প্রায় ১৫-২০ জন দুষ্কৃতী।জ্যোতির্ময় হালদার নামের যাত্রীর ওপর চলতে থাকে প্রহার।বান্ধবী নন্দিনী ঘোষ থামাতে আসলেও তাকেও মারধর সহ শীলতাহানী করে দুষ্কৃতীরা।সাথে কামরার অন্যান্য যাত্রীদেরও মারধোর করা হয় বলে অভিযোগ। ট্রেনের বাইরে থেকেও ইট ছোড়ারাও অভিযোগ। এই ঘটনায় আহত হন তিন যাত্রী।এরপর কুমেদপুর স্টেশনে ট্রেন দারালে সেখানে রেল পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন যাত্রীরা। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তারা।বিক্ষভের কারনে কুমেদপুর স্টেশন থেকে প্রায় ৩০ মিনিট দেরিতে ছাড়ে ট্রেনটি।ঘটনায় রেল পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত যাত্রীরা।পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।ঘটনায় আক্রান্ত যাত্রীরা জানান,”লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিনিয়ত ট্রেনে যাতায়াত করেন ,কিন্তু রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বলতে কিছুই নেই।ভালুকা স্টেশনে এমন ঘটনা সত্ত্বেও কেউই এগিয়ে আসেনি।মারধর করা হয়েছে তিন যাত্রীকে।রেল পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হোক”।
নের নাগাদ মালদা টাউন স্টেশন থেকে ছাড়ে ট্রেনটি।দুই ছাত্রছাত্রী বৈধ টিকিটে আপ তিস্তা তোর্সার S4 কামরায় উঠেন।তবে এক সিটে বিনা টিকিট ছাড়াই বসেছিলো কয়েকজন যুবক।বৈধ টিকিট থাকায় জ্যোতির্ময় হালদার নামের ছাত্রটি ওই যুবকদের উঠে যেতে বলে।সেইসময় সামান্য তর্কাতর্কি হলেও সব ঠিক হয়ে যায়।এগারোটা নাগাদ ভালুকা স্টেশনে ট্রেন পৌছালে সংরক্ষিত এস ৪ নং কামরায় উঠে পরে লাঠিসোটা হাতে প্রায় ১৫-২০ জন দুষ্কৃতী।জ্যোতির্ময় হালদার নামের যাত্রীর ওপর চলতে থাকে প্রহার।বান্ধবী নন্দিনী ঘোষ থামাতে আসলেও তাকেও মারধর সহ শীলতাহানী করে দুষ্কৃতীরা।সাথে কামরার অন্যান্য যাত্রীদেরও মারধোর করা হয় বলে অভিযোগ। ট্রেনের বাইরে থেকেও ইট ছোড়ারাও অভিযোগ। এই ঘটনায় আহত হন তিন যাত্রী।এরপর কুমেদপুর স্টেশনে ট্রেন দারালে সেখানে রেল পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন যাত্রীরা। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তারা।বিক্ষভের কারনে কুমেদপুর স্টেশন থেকে প্রায় ৩০ মিনিট দেরিতে ছাড়ে ট্রেনটি।ঘটনায় রেল পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত যাত্রীরা।পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।ঘটনায় আক্রান্ত যাত্রীরা জানান,”লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিনিয়ত ট্রেনে যাতায়াত করেন ,কিন্তু রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বলতে কিছুই নেই।ভালুকা স্টেশনে এমন ঘটনা সত্ত্বেও কেউই এগিয়ে আসেনি।মারধর করা হয়েছে তিন যাত্রীকে।রেল পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হোক”।