ট্রেনে মাদক খাইয়ে সর্বস্ব লুঠ তিন যাত্রীর
1 min readরায়গঞ্জ রেল স্টেশনে। চিকিৎসার জন্য ওই তিন যাত্রীকে ট্রেন থেকে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার পর ফের একবার প্রশ্ন চিহ্ন উঠল ট্রেনের যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে।জানা গেছে, ওই তিন যাত্রীর দিল্লী – রাধিকাপুর গ্রামী সীমাঞ্চল এক্সপ্রেস করে ফিরছিলেন।তাদের নাম হল শ্যামল দাস, সুদাম দাস ও বিশ্বজিৎ কুমার। শ্যামল দাস ও বিশ্বজিৎ কুমার বিহারের বারসইয়ের পাঁচপীর এলাকার বাসিন্দা। এদিকে সুদাম দাসের বাড়ি রায়গঞ্জের হালালপুরে। এরা প্রত্যেকেই দিল্লির সময়পুরের বাদলিতে প্লাস্টিকের পাত্র তৈরির কারখানায় কাজ করতেন।এদিন দিল্লি-রাধিকাপুর সীমাঞ্চল লিঙ্ক ট্রেনটি রায়গঞ্জ স্টেশনে পৌঁছনোর পর ট্রেনের অন্যান্য যাত্রীরা এই তিন ব্যক্তিকে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। এরপরেই জিআরপিতে খবর দেওয়া হলে ট্রেন থেকে ওই তিন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। চিকিৎসার জন্য তাঁদের পাঠানো হয়েছে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।