বন্দুক দেখিয়ে সন্ত্রাস করে মানুষের মন জয় করা যায় না জানালেন বিজেপি নেতা রুপক রায়।
1 min read
আজ শুক্রবার ৬ এপ্রিল , কালিয়াগঞ্জ ব্লক
অফিসে শুরু হয়েছিল অন্যান্য দিনের মতো পঞ্চায়েত নির্বাচনের নমিনেশন পর্বের কাজ
আর ব্লক অফিসের বাহিরের ময়দানে তখন চলছে নমিনেশন কাগজ জমা করার টানটান উত্তেজনা।
উত্তেজনা এই অর্থে শাষক দল বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলগুলো কালিয়াগঞ্জ শহরের বিভিন্ন
প্রান্তে তাদের কর্মী , সমর্থকদের নিয়ে
জমায়েত কে কেন্দ্র করা নিয়ে ।
অফিসে শুরু হয়েছিল অন্যান্য দিনের মতো পঞ্চায়েত নির্বাচনের নমিনেশন পর্বের কাজ
আর ব্লক অফিসের বাহিরের ময়দানে তখন চলছে নমিনেশন কাগজ জমা করার টানটান উত্তেজনা।
উত্তেজনা এই অর্থে শাষক দল বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলগুলো কালিয়াগঞ্জ শহরের বিভিন্ন
প্রান্তে তাদের কর্মী , সমর্থকদের নিয়ে
জমায়েত কে কেন্দ্র করা নিয়ে ।
কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার পালক রূপক রায় |
কালিয়াগঞ্জ শহরের হাসপাতাল অঞ্চলে ব্লক অফিসে পঞ্চায়েত
নির্বাচনের নমিনেশন কাগজ রাজনৈতিক দলগুলো কতৃক
জমা করার টানটান উত্তেজনা কালিয়াগঞ্জ এর রাজনৈতিক ইতিহাসে এক বিরল দৃশ্য।
গত ৩ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া নমিনেশন
পর্বের কাজে সকল বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নমিনেশন জমা
করতেই পারছিলেন না বলে জানিয়েছেন বিজেপির কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার পালক রূপক রায়।
তিনি জানান গতকাল অবধি শাষক দল তৃণমূল কংগ্রেসের আশ্রিত গুন্ডা বাহিনী ও মাসল
ম্যানরা লাঠি, রড, বোমা, পিস্তল
সহকারে ব্লক অফিসের সামনে হাসপাতাল রোড
দখল করে নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সহ বিজেপির প্রার্থী দের নমিনেশন জমা করতে
বাধা দিয়ে আসতে থাকে এবং প্রতিদিন তারা বাধা পেয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হচ্ছিলেন।
একান্ত সাক্ষাৎকারে রূপক রায় আরো বলেন, শাষক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্ব দের পলিটিক্যাল স্টাটিজি ছিল বিজেপি সহ
অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে নমিনেশন জমা করতে না দিয়ে বিরোধী শূন্য ত্রিস্তর
পঞ্চায়েত দখল করা।
নির্বাচনের নমিনেশন কাগজ রাজনৈতিক দলগুলো কতৃক
জমা করার টানটান উত্তেজনা কালিয়াগঞ্জ এর রাজনৈতিক ইতিহাসে এক বিরল দৃশ্য।
গত ৩ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া নমিনেশন
পর্বের কাজে সকল বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নমিনেশন জমা
করতেই পারছিলেন না বলে জানিয়েছেন বিজেপির কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার পালক রূপক রায়।
তিনি জানান গতকাল অবধি শাষক দল তৃণমূল কংগ্রেসের আশ্রিত গুন্ডা বাহিনী ও মাসল
ম্যানরা লাঠি, রড, বোমা, পিস্তল
সহকারে ব্লক অফিসের সামনে হাসপাতাল রোড
দখল করে নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সহ বিজেপির প্রার্থী দের নমিনেশন জমা করতে
বাধা দিয়ে আসতে থাকে এবং প্রতিদিন তারা বাধা পেয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হচ্ছিলেন।
একান্ত সাক্ষাৎকারে রূপক রায় আরো বলেন, শাষক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্ব দের পলিটিক্যাল স্টাটিজি ছিল বিজেপি সহ
অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে নমিনেশন জমা করতে না দিয়ে বিরোধী শূন্য ত্রিস্তর
পঞ্চায়েত দখল করা।
কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার পালক রূপক রায় |
এই ক্ষোভে সব কয়টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব,
কর্মী , সমর্থকরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে জমায়েত হতে শুরু করে নাটমন্দির
প্রাঙ্গণে , বিজেপি প্রাথীদের নমিনেশন
কাগজ জমা করার সমর্থনে। কয়েক হাজার বিজেপি কর্মী , সমর্থকদের সহযোগিতায় বিজেপি প্রার্থীরা একটি সংঘটিত মিছিল
নিয়ে নাটমন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বেলা ১টায় যাত্রা
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শুরু করে নমিনেশন কাগজ জমা করার
জন্যে। সকাল থেকেই ব্লক অফিসের বাহিরে অন্যান্য দিনের মতো শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের কর্মী ও সমর্থকরা রাস্তায় ভিড়
করে জমায়েত থাকলেও পরে রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। বিনা বাধায় বিজেপির প্রার্থীরা
মনোনয়নপত্র জমা করতে
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রবেশ করেন বিডিও অফিসে। সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ ভাবেই
মনোনয়নপত্র জমাদানের কাজ চলতে থাকে। রূপক রায় সাক্ষাতকার দিতে গিয়ে আরো একটি
অভিযোগ করেন ঠিক সন্ধ্যার আগে বৈকাল ৫টায়
কয়েকজন বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা করে বিডিও অফিস থেকে বের হওয়ার সময়
বিডিও অফিসের সামনে তিস্তা প্রজেক্ট অফিসের ভিতর থেকে কয়েকজন তৃণমূল কংগ্রেসের
আশ্রিত গুন্ডা মস্তানরা প্রকাশ্যে সকলের সামনেই পিস্তল উঁচিয়ে তাদের লক্ষ্য করে
শাষাতে থাকে। রুপক রায় বলেন সারা দিনের শান্তিপূর্ণ অবস্থানকে অশান্ত করে তুলতেই
শাষক দলের গুন্ডা বাহিনীর এহেন কার্যকলাপ। ঠিক এই সময়ে বিজেপির কর্মী , সমর্থকরা তাদের পিছু ধাওয়া নিলে গুন্ডা বাহিনী মোটরসাইকেল
নিয়ে তিস্তা প্রজেক্ট অফিসের ভিতর প্রবেশ করে মোটরসাইকেল ফেলে তারা চম্পট দেয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বিক্ষোভের ফলে ফেলে যাওয়া মোটরসাইকেল গুলি বিজেপি কর্মী , সমর্থকরা ভাঙ্গচুর করে একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
রুপক রায় বলেন এইভাবে গনতন্ত্রকে হত্যা করা যাবে না এবং শাষক দল করতে আসলে বিজেপি
রুখে দাঁড়াবে।
কর্মী , সমর্থকরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে জমায়েত হতে শুরু করে নাটমন্দির
প্রাঙ্গণে , বিজেপি প্রাথীদের নমিনেশন
কাগজ জমা করার সমর্থনে। কয়েক হাজার বিজেপি কর্মী , সমর্থকদের সহযোগিতায় বিজেপি প্রার্থীরা একটি সংঘটিত মিছিল
নিয়ে নাটমন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বেলা ১টায় যাত্রা
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শুরু করে নমিনেশন কাগজ জমা করার
জন্যে। সকাল থেকেই ব্লক অফিসের বাহিরে অন্যান্য দিনের মতো শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের কর্মী ও সমর্থকরা রাস্তায় ভিড়
করে জমায়েত থাকলেও পরে রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। বিনা বাধায় বিজেপির প্রার্থীরা
মনোনয়নপত্র জমা করতে
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রবেশ করেন বিডিও অফিসে। সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ ভাবেই
মনোনয়নপত্র জমাদানের কাজ চলতে থাকে। রূপক রায় সাক্ষাতকার দিতে গিয়ে আরো একটি
অভিযোগ করেন ঠিক সন্ধ্যার আগে বৈকাল ৫টায়
কয়েকজন বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা করে বিডিও অফিস থেকে বের হওয়ার সময়
বিডিও অফিসের সামনে তিস্তা প্রজেক্ট অফিসের ভিতর থেকে কয়েকজন তৃণমূল কংগ্রেসের
আশ্রিত গুন্ডা মস্তানরা প্রকাশ্যে সকলের সামনেই পিস্তল উঁচিয়ে তাদের লক্ষ্য করে
শাষাতে থাকে। রুপক রায় বলেন সারা দিনের শান্তিপূর্ণ অবস্থানকে অশান্ত করে তুলতেই
শাষক দলের গুন্ডা বাহিনীর এহেন কার্যকলাপ। ঠিক এই সময়ে বিজেপির কর্মী , সমর্থকরা তাদের পিছু ধাওয়া নিলে গুন্ডা বাহিনী মোটরসাইকেল
নিয়ে তিস্তা প্রজেক্ট অফিসের ভিতর প্রবেশ করে মোটরসাইকেল ফেলে তারা চম্পট দেয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বিক্ষোভের ফলে ফেলে যাওয়া মোটরসাইকেল গুলি বিজেপি কর্মী , সমর্থকরা ভাঙ্গচুর করে একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
রুপক রায় বলেন এইভাবে গনতন্ত্রকে হত্যা করা যাবে না এবং শাষক দল করতে আসলে বিজেপি
রুখে দাঁড়াবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});