মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়ন কে হাতিয়ার করে ও স্বমীর হাত ধরে ভোট য়ুদ্ধে তৃনমুল পার্থী পম্পা পাল ও মোহিনী মহন বর্মন
1 min read
তন্ময় দাস, হেমতাবাদ: আসন্ন ত্রিস্তার গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঘড়ের মেয়ে তৃনমুল কংগ্রেয় জেলা পরিষদ এর পার্থী পম্পা পাল। এবারের১৬ নং জেলা পরিষদ ঘরের মেয়ে পম্পা পালও বাড়ির ছেলে মোহিনী মহন বর্মন ভোট প্রচারে ব্যস্ততার তুঙ্গে রোদ বৃষ্টি কে পিছনে ফেলে ভোটের এই ম্যারাথন ময়দানে ঘঁাসের উপর জোড়া ফুল ফুটাতে মরিয়া এই দুই তারকা। এই দিন পঞ্চায়েত সমিতি পার্থী মোহিনীমহন কে সাথে নিয়ে ৩ নং নওদা আঞ্চল ঘুরে পরিক্রমা করেন এই দুই তারকা, । গ্রাম পঞ্চায়েত ভোট আর মাত্র কটা দিন তাই নির্বাচন প্রচারে চড়া রোদে আর বৃষ্টি কে উপেক্ষা করে জোড় দার কদমে প্রচারে নেমে পরেছেন নব দিগন্তের আশার আলো এই রাজনৈতিক তারকার তথা গৌতম পালের গৃহ সঙ্গিনী পম্পা পালকখন মাথায় ছাতা নিয়ে আবার কখন হাতে জুতো নিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে ভোট বাক্সের ভোট ভিক্ষ্যা চান তারাপম্পা দেবী হেমতাবাদ বিধানসভা কেন্দ্রের ১৬ নং জেলা পরিষদ এর নজর কারা পার্থী, বাড়িতে সাত মাসের পুত্র সন্তান ও সাত বছরের কন্যাকে রেখে জোড় কদমে তৃনমুল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সমিতি পার্থী মোহিনী মহন বর্মন ও নিজ কর্মী দের নিয়ে ৩ গ্রাম পঞ্চায়েতের পরিক্রমা করেন। কিছুটা জল খেয়ে পায়ে হেটে সাধারন মানুষ এর কাছে গিয়ে তাদের নিত্যদিনের সমস্যার কথা শুনেন গ্রামের সাধারণ মানুষরা পার্থী কে পাশে পেয়ে আকরে ধরে রাখেন। ।
জেলা পরিষদ পম্পা পাল ও পঞ্চায়েত সমিতি মোহিনী মহন বর্মন বলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় য়ে ভাবে উন্নয়ন জোয়ার এনেছেন তাতে হেমতাবাদ ব্লকে সাধারন মানুষ বিন্দু মাত্র পায় নি । য়েহেতু পার্শবর্তী বাংলাদেশ লাগোয়া ৩ নওদা গ্রাম পঞ্চায়েত আবস্থিত তাই উন্নয়ের কান্ডারীর উন্নমনের হাত ধর প্রচার শুরু করলেন। সাধারন মানুষ কে নব নির্মত তৃনমুল কংগ্রেস পার্থী আশ্বাস দেন ।
এখান কার সাধারন মানুষ এর সমস্যা শুনলাম ক্ষ্মতায় এলে সেই সব চাহিদা ১০০ দিনের কাজ,রাস্তা ঘাট, শিক্ষা, ও বেকার দের সমস্যা শুনলাম ক্ষমতায় এলে সাধারন মানুষ কে হাতে তুলে দিব।।এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে পম্পা দেবী বলেন আমার স্বামী বহু দিন থেকে রাজনীতি তে য়ুক্ত তিনি করনদিঘি তে জয়ী হয়।
হেমতাবাদের প্রতিটা মা আমা খুব আপন,প্রতিটা সন্তান আমার নিজ সন্তান এর মতো, আমার স্বামী দৈঘ্য দিন থেকেই রাজনৈতি ভাবে য়ুক্ত তিনি সব সময় সাধারন মানুষের পাশে থাকেছেন। আমার ও ইচ্ছা গ্রামের এই নির্মল কমল মানুষের সাথে থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় এর তথা উন্নয়ের কান্ডারীর উন্নয়ন কে প্রতিটি ঘরে পৌঁচ্ছে দেওয়া আমার মূল লক্ষ্য। তিনি আরো বলেন এখানকার মানুষের স্নেহ ভালোবাসা ও আশির্বাদ পাচ্ছি সাধারন মানুষ আমার পাশে আছে রাজনৈতিক ময়দানে না আসলে হয়তো মানুষের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত থাকতাম। কর্মী দের নিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে দেখলাম সাধারন মানুষএর কাছে তাদের ভোট ভিক্ষা চাইলাম ও ।
সাধারন মানুষের উৎসাহ দেখে মনে হছে আমরা ১০০ তে ১০০ আধিকার করবহেমতাবাদ ব্লকে ১৬ নং জেলা পরিষদ পার্থী পম্পা পাল তথা জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ তথা যুব তণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি গৌতম পালের স্ত্রী পম্পা পাল। গৌতম পাল বলেন, “আমাদের নেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় য়ে ভাবে উন্নয়ন জোয়ার এনেছেন এবং উত্তর দিনাজপুর জেলাতে যেভাবে একের পর এক উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন তাতে শুধু হেমতাবাদ নয় গোটা উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষ এর মন জয় করে নিয়েছেন ” দেখা য়ায় উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদ ব্লকের চৈনগর, বিষ্ণুপুর ও নওদা এই তিনটি পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত জেলা পরিষদের। এই আসনটি বামেদের শক্তঘাঁটি বলে পরিচিত । কিন্তু দীর্ঘ ৩৪বছর ধরে জেলার প্রান্তিক সীমান্ত এলাকার মানুষ ছিল একেবারে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। কিন্তু রাজ্যে ঘাঁস ফুল সরকার আসার ফলে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী একাধিক গ্রামে উন্নয়নের জোয়ার এসেছে কিন্তু এই এলাকায় উন্নয়ন এর তালিকা আসলে ও তা তেমন কাজ হয় নি তাই তিনি তৃনমুল কংগ্রেস এর প্রতিটি পার্থী কে বিপুল ভোটে জয়ী করার আহবান জানান