উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের সহযোগিতায় প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনার মাধ্যেমে কালিয়াগঞ্জের প্রদীপ দেবর্শমা আজ উদ্যোগপ্রতি
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- উত্তর দিনাজপুর জেলা কৃষি প্রধান এলাকা। কিন্তু কৃষি প্রধান এলাকা হলেও আজ থেকে কয়েকবছর আগে অবধি এখানে কোন শিল্প স্থাপন না হওয়ায় ফলে বহু বেকার যুবক কে চলে যেতে হত কর্মসংস্থান এর জন্য ভিন রাজ্যে।কিন্তু আজ আর সেই ভিন রাজ্যে যাওয়ার প্রবনতা কমে গেছে ।
কারন ভারত সরকার এর প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনার মাধ্যেমে ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জেলা শিল্প দপ্তরের আন্তরিক প্রচেষ্টায় আজ বহু বেকার যুবক ব্যাঙ্ক থেকে ঋন নিয়ে সেই টাকায় নিজেরায় কলকারখানা স্থাপন করে আজ তারা শুধু স্বনির্ভর
হচ্ছে শুধু তাই না পাশাপাশি গ্রামের ও শহরের বহু মানুষের সেখানে রোজগারের পদ সৃষ্টি করে তাদের মুখে হাসি ফুটিয়েচ্ছেন।
হচ্ছে শুধু তাই না পাশাপাশি গ্রামের ও শহরের বহু মানুষের সেখানে রোজগারের পদ সৃষ্টি করে তাদের মুখে হাসি ফুটিয়েচ্ছেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুর জেলার এমন এক উদ্দ্যেগপতি হলেন কালিয়াগঞ্জের প্রদীপ দেবর্শমা। যিনি প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনার মাধ্যেমে ব্যাঙ্ক থেকে ঋন নিয়ে একটি সাবানের কারখনা করেছেন।যে সাবানের কারখানার মাধ্যেমে একদিকে যেমন তিনি স্বনির্ভর
হয়েচ্ছেন তেমন
ই এলাকার বহু মহিলা ও বেকার যুবকদের তার এই কারখানার মাধ্যেমে কর্মসংস্থান পথ খুলে দিয়ে নতুন দিশা দিয়েছেন।ফলে আজ ভীষন খুশী প্রদীপ বাবুর সাথে সাথে সেই সাবান তৈরীর
কারখানার কর্মরত শ্রমিকরাও।
হয়েচ্ছেন তেমন
ই এলাকার বহু মহিলা ও বেকার যুবকদের তার এই কারখানার মাধ্যেমে কর্মসংস্থান পথ খুলে দিয়ে নতুন দিশা দিয়েছেন।ফলে আজ ভীষন খুশী প্রদীপ বাবুর সাথে সাথে সেই সাবান তৈরীর
কারখানার কর্মরত শ্রমিকরাও।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
জানা যায় ২০০৮ সালে প্রদীপ দেবশর্মা কালিয়াগঞ্জ কলেজ থেকে বানিজ্য বিভাগে স্নাতক হওয়ার পর কয়েকবছর চাকরির জন্য হন্যি হয়ে ঘুরেছিলেন।কিন্তু তার ভাগ্যে জোটেনি একটি সরকারি চাকরি। পরবর্তিতে তার বাবা বিরেন্দ্র নাথ দেবশর্মার অনুপেরনায় সে সরকারি চাকরির বদলে উদ্দ্যেগপ্রতি হওয়ার স্বপ্নে লক্ষ্য
নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমে জেলা শিল্প কেন্দ্র যোগাযোগ করলে শিল্প কেন্দ্রের জেনারেন ম্যানেজার সুনিল সরকার তাকে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনার
ঋন নিয়ে একটি সাবান কারখানা করার পরর্মশ
দেন।
নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমে জেলা শিল্প কেন্দ্র যোগাযোগ করলে শিল্প কেন্দ্রের জেনারেন ম্যানেজার সুনিল সরকার তাকে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনার
ঋন নিয়ে একটি সাবান কারখানা করার পরর্মশ
দেন।
এরপর সে এই প্রকল্পে একটি খসরা তৈরী করে ব্যাঙ্কের কাছে জমা দিলে ব্যাঙ্ক থেকে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজান প্রকল্পে ২৫ লক্ষ্য টাকা ঋন
নেন। এর পর শুরু
হয় প্রদীপ বাবুর পথ চলা
।
আস্তে আস্তে তিনি তার কারখানার পরিধি বিস্তার করতে থাকেন।একটা সময়ে তার কারখানায় গুটি কয়েক শ্রমিক কাজ করলেও আজ তার কারখানায়
প্রায় ৪০ জন এর উপরে শ্রমিক কাজ করছে।তেমন ই পরুষ শ্রমিক ও রয়েছে।ফলে আজ যেমন তিনি স্বনির্ভর
হয়েছেন তেমন
ই এলাকার মানুষের স্বনিভরতার দিকে তার সর্বক্ষন নজর রয়েছে।প্রদীপ বাবু জানান,আজ তার সাবান তৈরীর কারখানায় নানা ধরনের সাবান তৈরী হচ্ছে যা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে পাইকাররা এসে নিয়ে যায়। শুধু সাবান ই নয় তার কারখনায় তৈরী হচ্ছে ডিস ওয়াস থেকে ডিটারজেন্ট পাউডার সব কিছুই ।
প্রায় ৪০ জন এর উপরে শ্রমিক কাজ করছে।তেমন ই পরুষ শ্রমিক ও রয়েছে।ফলে আজ যেমন তিনি স্বনির্ভর
হয়েছেন তেমন
ই এলাকার মানুষের স্বনিভরতার দিকে তার সর্বক্ষন নজর রয়েছে।প্রদীপ বাবু জানান,আজ তার সাবান তৈরীর কারখানায় নানা ধরনের সাবান তৈরী হচ্ছে যা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে পাইকাররা এসে নিয়ে যায়। শুধু সাবান ই নয় তার কারখনায় তৈরী হচ্ছে ডিস ওয়াস থেকে ডিটারজেন্ট পাউডার সব কিছুই ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তিনি আরও বলেন আজ আর তিনি সরকারী চাকরির জন্য কোথাও ছোটেন না।তিনি নিজেই এলাকার সরকার হয়ে উদ্যেগপতি হয়ে গিয়েছেন।এদিকে তার কারখানার যে সমস্ত শ্রমিকরা কাজ
করেন তারা জানান,তারা এখানে কাজ করে খুবই আনন্দিত।কারন এর থেকে যে পারশ্রমিক পান সেটা দিয়ে
তাদের সংসার খুব ভালো ভাবেই চলে যায়। ফলে এর চেয়ে আনন্দ আর কি আছে। এদিকে উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার সুনিল সরকার বলেন জেলায় বহু বেকার যুবক আজ প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনা প্রকল্প ঋন নিয়ে স্বনির্ভর
হচ্ছে । ফলে এই প্রকল্পে দারুন সারা পরেছে জেলায় । কেউ মাষ্টার ওয়েল কারখানা করছেন কেউ সাবানের কারখানা করছেন কেউবা আবার রেডিমেট পোশাক তৈরীর কারখানা করছে।তিনি বলেন সবাই দারুন উৎসাহের সাথে এগিয়ে আসছে।এটাই এই প্রকল্পের সাফল্যের দিক।সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনা উত্তর দিনাজপুর জেলার সাধারন বেকার যুবক যুবতির কাছে নয়া দিশা দেখাচ্ছে।
করেন তারা জানান,তারা এখানে কাজ করে খুবই আনন্দিত।কারন এর থেকে যে পারশ্রমিক পান সেটা দিয়ে
তাদের সংসার খুব ভালো ভাবেই চলে যায়। ফলে এর চেয়ে আনন্দ আর কি আছে। এদিকে উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার সুনিল সরকার বলেন জেলায় বহু বেকার যুবক আজ প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনা প্রকল্প ঋন নিয়ে স্বনির্ভর
হচ্ছে । ফলে এই প্রকল্পে দারুন সারা পরেছে জেলায় । কেউ মাষ্টার ওয়েল কারখানা করছেন কেউ সাবানের কারখানা করছেন কেউবা আবার রেডিমেট পোশাক তৈরীর কারখানা করছে।তিনি বলেন সবাই দারুন উৎসাহের সাথে এগিয়ে আসছে।এটাই এই প্রকল্পের সাফল্যের দিক।সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনা উত্তর দিনাজপুর জেলার সাধারন বেকার যুবক যুবতির কাছে নয়া দিশা দেখাচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});