এ এক অন্য রকম বিশ্ব কবির জন্ম জয়ন্তী
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় দাস, রায়গঞ্জ :“য়দি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে”কবিগুরুর এই কথা কে সামনে রেখে আনন্দের জোয়ারে মেতে উঠেছে উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদ ব্লকের শিতলপুর গ্রাম। রবি ঠাকুরের জন্ম জয়ন্তী পেরিয়ে গেলেও আজ সেই জন্ম জয়ন্তী পালন করা হচ্ছে তবে এক আন্য রকম রবীন্দ্র জয়ন্তী গীতাঞ্জলীর সেই গীতাবিতান ও সঞ্চায়িতার পুথিগত ছাপা অক্ষরে বন্ধ না থেকে সমাজ চেতনার পথকে বেছে নিয়েছে তার ভাবপ্রেমিকরা।বৃষ্টির অভাবে মাঠের জমি পরে রয়েছে চিন্তায় এলাকার সাধারণ মানুষ এই সবের মাঝেও একরাশ ভালোবাসা তে বিভোর কবি প্রেমিকরা অভাব অনটনের মধ্যে দিয়েও বেঁচে থাকার সংগ্রামে কিছুটা ঠাই পায় অন্য গ্রামের তুলনায় তাল,ছন্দ,সুরগ্রিস্মের প্রখর রোদেকৃষকের লাঙ্গল দিগন্তের বিস্তৃত জমিতে লিখে রাখে ঝলসানো শুকনো পুরা রুটির ইতিহাস ও মুড়ি পান্তার আর কাঁচা লঙ্কা পেঁয়াজের ঝাঁঝ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এক সময় পুঁথিগত শিক্ষার আলো থেকে আনেক দূরে বসবাস করত এই গ্রাম তাই অনান্য দেবতা কে এক নামে চিনলেই সকলের কাছে অপরিচিত ছিল রবী ঠাকুর রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ ব্লকের প্রান্তিক একটি গ্রাম শিতলপুর গোটা হেমতাবাদ ব্লকে শিতলপুর গ্রামে শিক্ষার হার বেশি। বাপ- ঠাকুরদাদার আমলে গড়ে ওঠে শিতলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পরে শিতলপুর জুনিয়ার হাই স্কুল।
শিক্ষক -শিক্ষিকা ও প্রাক্তন ছাত্র- ছাত্রীরা একত্রিত হয়ে গান, নাচ,কবিতা তে সীমাবদ্ধ না থেকে কবি গুরুর আদর্শকে সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁচ্ছে দিতেই আজ তথা রবিবার রবীগুরুর জন্ম জয়ন্তী পালন করেন।প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদ্যুৎ সরকার ও জয়প্রকাশ মন্ডল মহাশয় জানান জেলায় য়ে ভাবে রক্তের সংকটে ভুগছে তাই আমরা ঠিক করি শুধু নাচ,গানে না থেকে তার পাশাপাশি রক্তদান শিবির, ও দরিদ্র মানুষদের মধ্যে বস্ত্রবিতরন প্রভৃতি সামাজিক দিক গুলিক্ব প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});