কালিয়াগঞ্জে প্রকাশ্যে বিষধর সাপ ও ভুত ঘরাফেরা করছে, সাবধান
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- আজব দেশের আজব কাহিনী আমরা মাঝে মধ্যেই শুনি বিভিন্ন সংবাদপত্র কিংবা টেলিভিশন নিউজে।কিন্তু সেটা যদি হয়<
/span> এবার হাতের নাগালে হয তবে কৌতুহল তো থাকবেই।আপনারা জানেন কী ? উত্তর দিনাজপুর জেলার এমন একটি জায়গা আছে সেখানে আপনি যদি এই চত্বরে ঢুকবেন প্রথমে আপনাকে গেটের কাছে আপনার নাম সই করতে হবে তারপর আপনি গোটা চত্বর ঘুরবেন।দেখবেন লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যাযে বহু সরকারী আবাসন তৈরি হয়েছে কিন্তু সেখানে কোনো মানুষ নেই।তার পরিবর্তে কি থাকে জানেন ?প্রত্যেকটি জরাজীর্ণ ঘরে ঘরে আছে নাকি বিষধর সাপ ও ভুত ।তাই কেউ ওই সরকারী আবাসন
span> গুলিতে থাকেন না।মানুষ না থাকলেও কি হবে বিষধর সাপ ও ভুতরা
কিন্তু দিব্যি বসবাস করছে কিন্তু শান্তি পূর্ণ ভাবে ।আর তারা এখন বেশ ভাল ভাবেই
কিন্তু দিব্যি বসবাস করছে কিন্তু শান্তি পূর্ণ ভাবে ।আর তারা এখন বেশ ভাল ভাবেই
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বসবাস করছে বছরের পর বছর। তাদের বলার কেউ নেই । আর তাই নাকি সরকারী উধ্বতর্ন কর্তিপক্ষের ইচ্ছা করছে না এই সমস্ত সরকারি আবাসন গুলিকে বিষধর সাপের পরিবর্তে মানুষের উপযোগী করে তোলা। দিনের পর দিন তাই জরাজীর্ণ অবস্থায় ঝার জঙ্গলে ভরা এই আবাসন গুলির সংস্কার হচ্ছে না।স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকে বলতে শোনা যায় এই চত্বরে ঢুকতে গেলে প্রথমে সই করা ঢোকা মানে বন্ড সই করে ঢোকা।কারণ যে কোনো সময় বিষাক্ত কোনো সাপ ও ভূতের দেখা মিলতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দা ভোলা ভট্টাচার্য জানান অবিলম্বে প্রশাসনের উচিত এই তিস্তা আবাসনের ঘর গুলি যখন পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে তখন তা স্থানীয় পৌরসভার হাতে তুলে দেওয়া ।
কারণ আগামীদিনে পৌরসভা যাতে এই ঘর গুলো সংস্কার করে কোন ভালো কাজে ব্যবহার করতে পারে।শুধু লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায নির্মিত এই আবাসনের ঘর গুলি নষ্ট হওয়া ঠিক না।কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা এই ঘর গুলি সংস্কার করে অনেক ভালো কাজে লাগাতে পারবে।এদিকে এ ব্যাপারে অমল আচার্য কে জানানো হলে তিনি বলেন যে খুব শীঘ্রই তিনি এই ব্যাপারে সেচ মন্ত্রীর কাছে দরবার করে এই ব্যাপারে যাতে কিছু করা যায় সে ব্যাপারে দৃঢ়তার সাথে পদক্ষেপ নিবেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});