মায়ের পূজোতে মণ্ডপে ঢোকা বারন মায়েদের
1 min read
পিয়া গুপ্তা ঃ- মায়ের পূজো বলে কথা আর সেই পূজোতে মা
বোনদেরই উপস্থিতি বারণ। আজ্ঞে হ্যা ঠিক শুনছেন এমনিই এক রীতি দীর্ঘদিন ধরে মেনে
আসছে রায়গঞ্জের সেন বাড়ি।সাধারণত বাড়ির মা বোনরাই পূজোর কাজে যুক্ত
থাকেন।সেটা বনেদি বাড়ির পূজো হোক কিংবা বারোয়ারি পূজো সব কিছুতেই বাড়ির
মহিলাদের এক অগ্রগণী ভূমিকা লক্ষ করা যায় ।
বোনদেরই উপস্থিতি বারণ। আজ্ঞে হ্যা ঠিক শুনছেন এমনিই এক রীতি দীর্ঘদিন ধরে মেনে
আসছে রায়গঞ্জের সেন বাড়ি।সাধারণত বাড়ির মা বোনরাই পূজোর কাজে যুক্ত
থাকেন।সেটা বনেদি বাড়ির পূজো হোক কিংবা বারোয়ারি পূজো সব কিছুতেই বাড়ির
মহিলাদের এক অগ্রগণী ভূমিকা লক্ষ করা যায় ।
কিন্তু রায়গঞ্জের সেনবাড়ির পূজোর রীতি
পুরোটাই আলাদা।এই পূজোতে মহিলাদের কোন ভূমিকা থাকে না।দেবীর বরণ থেকে শুরু করে
প্রতিমা বিসর্জন কোনো কিছুতেই মহিলাদের কোনো ভূমিকা থাকে না।এমনকি পূজোর দিন গুলো
বাড়ির মহিলাদের মন্দিরে ও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকে।দূর থেকেই প্রতিমা দর্শন করতে হয বাড়ির
মা দের।জানা যায় তিনশোরও তার বেশি বছর ধরে এমনি নিয়ম চলে আসছে সেন বাড়ির
পূজোতে।যদিও মন খারাপ টা স্বাভাবিক তবুও অঘটনের ভয়ে বর্তমান প্রজন্মের মহিলারাও
হাসি মুখে মেনে নিয়েছে প্রাচীন এই রীতি কে।উত্তর দিনাজপুরে প্রাচীন পূজো
গুলোর মধ্যে অন্যতম রায়গঞ্জ শহরের সুদর্শনপুরের সেন বাড়ির পূজো।জানা যায় মা এখানে
ভীষণ জাগ্রত ।
পুরোটাই আলাদা।এই পূজোতে মহিলাদের কোন ভূমিকা থাকে না।দেবীর বরণ থেকে শুরু করে
প্রতিমা বিসর্জন কোনো কিছুতেই মহিলাদের কোনো ভূমিকা থাকে না।এমনকি পূজোর দিন গুলো
বাড়ির মহিলাদের মন্দিরে ও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকে।দূর থেকেই প্রতিমা দর্শন করতে হয বাড়ির
মা দের।জানা যায় তিনশোরও তার বেশি বছর ধরে এমনি নিয়ম চলে আসছে সেন বাড়ির
পূজোতে।যদিও মন খারাপ টা স্বাভাবিক তবুও অঘটনের ভয়ে বর্তমান প্রজন্মের মহিলারাও
হাসি মুখে মেনে নিয়েছে প্রাচীন এই রীতি কে।উত্তর দিনাজপুরে প্রাচীন পূজো
গুলোর মধ্যে অন্যতম রায়গঞ্জ শহরের সুদর্শনপুরের সেন বাড়ির পূজো।জানা যায় মা এখানে
ভীষণ জাগ্রত ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
একটা সময় ছিল যখন যশোরের বরুণার জমিদার তারিণিমোহন সেনের
পূর্বপুরুষরা দূর্গোপূজো প্রচলন করছিলেন বলে জানা যায় ।তারপর তাদের বংশধর
সুরেন্দ্রনাথ সেনেও পূজো করেন।
পূর্বপুরুষরা দূর্গোপূজো প্রচলন করছিলেন বলে জানা যায় ।তারপর তাদের বংশধর
সুরেন্দ্রনাথ সেনেও পূজো করেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
1952 সালে ওপার বাংলা থেকে শৈলেন সেন দূর্গা মন্দির থেকে মাটি
এনে এপার বাংলায় দূর্গোমন্দিরে স্থাপন করেন।তবে থেকে এই পূজোর সূচনা
হয।অলৌকিক অনেক রহস্য রয়েছে এই পূজোকে ঘিরে।কথিত আছে একবার এক মহিলা অশুচি অবস্থায়
এই বাড়ির মন্দিরে প্রবেশ করে সেই বার এক বড়ো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যায় সকলের জীবনে
।
এনে এপার বাংলায় দূর্গোমন্দিরে স্থাপন করেন।তবে থেকে এই পূজোর সূচনা
হয।অলৌকিক অনেক রহস্য রয়েছে এই পূজোকে ঘিরে।কথিত আছে একবার এক মহিলা অশুচি অবস্থায়
এই বাড়ির মন্দিরে প্রবেশ করে সেই বার এক বড়ো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যায় সকলের জীবনে
।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সেই সময় থেকেই নিষিদ্ধ হয়ে যায সেন বাড়ির পূজোতে মহিলাদের প্রবেশ ।সেই সময়
থেকে আজ অবদি বাড়ির পুরুষরাই মায়ের বরণ থেকে প্রতিমা বিসর্জন সব কিছুতই অংশ
গ্রহণ করেন।ভিন রাজ্য থেকে বহু মানুষ ছুটে আসেন এই বাড়ির পূজো দেখতে ।সপ্তমী থেকে
নবমী নিয়মমাফিক প্রতিদিনই চলে পাঠাবলি।
থেকে আজ অবদি বাড়ির পুরুষরাই মায়ের বরণ থেকে প্রতিমা বিসর্জন সব কিছুতই অংশ
গ্রহণ করেন।ভিন রাজ্য থেকে বহু মানুষ ছুটে আসেন এই বাড়ির পূজো দেখতে ।সপ্তমী থেকে
নবমী নিয়মমাফিক প্রতিদিনই চলে পাঠাবলি।
যদিও সামান্য বিষাদের ছায়া থেকেই যায় বাড়ির
মহিলাদের মনে।তবুও পূজোর দিন গুলোতে সব কিছু হাসিমুখে মেনে মায়ের
আগমনে মেতে ওঠে সকলেই।
মহিলাদের মনে।তবুও পূজোর দিন গুলোতে সব কিছু হাসিমুখে মেনে মায়ের
আগমনে মেতে ওঠে সকলেই।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});