করোনা আবহে জনমতের ভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বাতিলের সিধান্ত যখন হতে পারে ,ঠিক একই পদ্বতিতে সামনের উপ-নির্বাচন গুলির ক্ষেত্রে জনমত নেওয়া হোক
1 min readকরোনা আবহে জনমতের ভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বাতিলের সিধান্ত যখন হতে পারে ,ঠিক একই পদ্বতিতে সামনের উপ-নির্বাচন গুলির ক্ষেত্রে জনমত নেওয়া হোক
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,১০ জুন:ভয়াবহ করোনাকে উপেক্ষা করে আমাদের রাজ্যে দুই মাস ব্যাপী অথবা তিন মাস ধরে রাজনৈতিক নেতারা নিজেজেদের পাঁচ বছরের চাকরির ব্যবস্থা করে নেবার সময় করোনার ভ্রুকুটি দেখতে পান না।লক্ষ লক্ষ মানুষদের নিয়ে জনসভা করার সময় করোনা দেখতে পান না আমাদের রাজ্যের নেতৃত্বরা।করোনার প্রচন্ড প্রভাব দেখতে পায় শুধু মাত্র প্রাথমিক,মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক এবং কলেজ, বিশ্ব বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে।রাজ্যে সব।কিছু করোনার মধ্যে বেমালুম ভাবে ।
চললেও শিক্ষার দরজা গত আড়াই বছর ধরে বন্ধ।করে রাখা হয়েছে।একদিকে যেমন ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনা লাঠে তুলে দিতে প্রায় পাকা পাকি ব্যবস্থা করা হয়েছে, তেমনি পাকা পাকি ভাবে অলস করে রেখে মাসের পর মাস বেতন দিয়ে একজন শিক্ষকের দক্ষতাকে বিকলাঙ্গ করে রেখেছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর।সাধারন মানুষের বক্তব্য এক যাত্রায়পৃথক ফল কেন? যদি এক ।।মাস ধরে নির্বাচন করিয়ে নেওয়া যায় তাহলে দুই পরীক্ষা মিলে এক মাস সময় না হয় লাগতো।তাতে কি ভগবৎ অশুদ্ধ হয়ে যেত?সবচেয়ে বড় কথা মাধ্যমিক পরীক্ষা জীবনের সবচেয়ে বড় ও শ্রেষ্ঠ পরীক্ষা।
এই পরীক্ষায় বসার জন্য প্রতিটা ছাত্র ছাত্রীদের মনে অনেক স্বপ্ন থাকে।জীবনের প্রথম স্বপ্ন যে তাসের ঘরের মত ভেঙে গেল এ নিয়ে কারো কোন দ্বিমত নেই কি ছাত্র,কি অভিভাবক মহল শিক্ষক মহলে।তবে দেখার বিষয় ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে
যেমন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেমন উদ্বিগ নিয়ে কাটিয়েছিলেন এবার উপ-নির্বাচনে যারা ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে করোনা আবহে ভোট দেবেন তাদের সম্পর্কে রাজ্য সরকার কি সিধান্ত নেবেন,? এখানেই দেখা যাবে রাজ্য সরকার উপ-নির্বাচনকে প্রাধান্য দেয় ।না মানুষের জীবনকে।প্রাধান্য দেয় সেটাই কোটি টাকার প্রশ্ন?