January 13, 2025

প্রাক্তন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা র পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের উদ্যোগে গড়া স্পন্দনের দ্বারোদ্ঘাটন করলেন কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক।

1 min read

প্রাক্তন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের উদ্যোগে গড়া স্পন্দনের দ্বারোদ্ঘাটন করলেন কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক।

তন্ময় চক্রবর্তী কালিয়াগঞ্জ বাসির  দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্ন পূরণ হলো আজ। প্রাক্তন পৌরপতি কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কার্তিক চন্দ্র পালের উদ্যোগে তৈরি পৌরসভার নতুন উৎসব ভবন স্পন্দনের দ্বার উদঘাটন হল আজ। জানা যায় শহরের তিন নম্বর ওয়ার্ডের মজলিশপুর এর বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবী কে প্রাধান্য দিয়ে প্রাক্তন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল এই ভবনটি তৈরির উদ্যোগ নেন। যার কাজ তার আমলে শেষ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু রাজনীতির ডামাডোলে সেই ভবনের উদ্বোধন করতে পারেননি প্রাক্তন পৌরপতি। অবশেষে আজ সেই প্রাক্তন পৌরপতি উদ্যোগে তৈরি স্পন্দনের দ্বার উদঘাটন করলেন কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক তপন দেব সিংহ।

এদিকে সাধারন মানুষদের বক্তব্য ভোটের আগে  নিজে কোনো কাজ না করেও সস্তায় বাজিমাত করতে আসরে নেমে পড়েছেন কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক তপন দেব সিংহ  প্রাক্তন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের উদ্যোগে তৈরি হওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করতে। অনেকে বলছেন যে বিধায়ক কে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার  বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে আগে কখনো দেখা যায়নি পৌরসভার প্রাক্তন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের সাথে সহযোগিতা করতে আজ সেই বিধায়কই ভোটের আগে সস্তা বাজিমাৎ করতে আসরে উঠে পড়ে লেগে গেছে । কালিয়াগঞ্জ এর তিন নম্বর ওয়ার্ডের মজলিশপুর এর বাসিন্দা পলাশ দাস বললেন আমরা সবই বুঝি উন্নয়নের কাজ কে করেছেন। ভোটের আগে এসে বিধায়ক বলবেন আমার উদ্যোগেই হয়েছে এই উৎসব ভবন আর সেটা আমরা মেনে নিব। এই উৎসব ভবন এর পুরো কৃতিত্বটাই যার পাওয়ার যোগ্য তিনি হলেন কালিয়াগঞ্জে প্রাক্তন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল। যার আন্তরিক প্রচেষ্টা ছাড়া এ কাজ কখনোই সম্ভব হতো না। তবে যাই হোক না কেন নামমাত্র ভাড়ার বিনিময় এই স্পন্দন নামে উৎসব ভবন যে এখানকার মানুষের মধ্যে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে সেটা বলা যেতেই পারে। আজকের এই দ্বার উদঘাটন অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কো-মেন্টর অসীম ঘোষ, কালিয়াগঞ্জ এর পৌর প্রশাসক শচীনসিংহ রায়, প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য বসন্ত রায়, কমল ঘোষ, ঈশ্বর রজক, রাজিব সাহা, পুরো নির্বাহী আধিকারিক আশুতোষ বিশ্বাস, ফিন্যান্স অফিসার ছোট্টু আগরওয়াল।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *