খুব শীঘ্রই দিল্লীতেও আয়োজিত হবে কলকাতার মতো সর্বদলীয় জনসভা ব্রিগেডে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
1 min read
খুব শীঘ্রই দিল্লীতেও আয়োজিত
হবে কলকাতার মতো সর্বদলীয় জনসভা। শনিবার ব্রিগেডের জনসভার মঞ্চে দাঁড়িয়ে এমনটাই জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই বৈঠকেও এই ভাবেই গোটা দেশের বিজেপি বিরোধী
রাষ্ট্রনেতারা হাজির থাকবেন।এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঘোষণার পরেই দিল্লীর
মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও জানিয়ে দেন, সেই জনসভার আয়োজন তিনিই করবেন। এরফলে
২০১৯-এর লোক সভা নির্বাচনের আগে কলকাতায় যে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক সমীকরণের সূচনা
হল তার আওয়াজ খুব শীঘ্রই দিল্লীতেও শোনা যাবে বলে স্পষ্ট হয়ে গেল এদিন।একের পর এক
রাষ্ট্রনেতারা যখন নিজেদের বক্তব্য শেষ করে গেলেন তখন নিজের বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে
চন্দ্রবাবু নাইডু দিল্লীতে এমন একটি সর্বদলীয় সমাবেশের আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তাঁর কথার সূত্র ধরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তৎক্ষণাৎ দিল্লীর
কর্মসূচীর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন।প্রতিটি বক্তাই এদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে
আশা প্রকাশ করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
হবে কলকাতার মতো সর্বদলীয় জনসভা। শনিবার ব্রিগেডের জনসভার মঞ্চে দাঁড়িয়ে এমনটাই জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই বৈঠকেও এই ভাবেই গোটা দেশের বিজেপি বিরোধী
রাষ্ট্রনেতারা হাজির থাকবেন।এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঘোষণার পরেই দিল্লীর
মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও জানিয়ে দেন, সেই জনসভার আয়োজন তিনিই করবেন। এরফলে
২০১৯-এর লোক সভা নির্বাচনের আগে কলকাতায় যে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক সমীকরণের সূচনা
হল তার আওয়াজ খুব শীঘ্রই দিল্লীতেও শোনা যাবে বলে স্পষ্ট হয়ে গেল এদিন।একের পর এক
রাষ্ট্রনেতারা যখন নিজেদের বক্তব্য শেষ করে গেলেন তখন নিজের বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে
চন্দ্রবাবু নাইডু দিল্লীতে এমন একটি সর্বদলীয় সমাবেশের আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তাঁর কথার সূত্র ধরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তৎক্ষণাৎ দিল্লীর
কর্মসূচীর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন।প্রতিটি বক্তাই এদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে
আশা প্রকাশ করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানান, প্রতিটি দল আঞ্চলিক ভাবে তাঁদের ভীত শক্ত করে তুলুন।
অখিলেশ যাদবকে বলেন, সামনের লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা যেন উত্তর প্রদেশ বিজেপি শূন্য
করে দেয়।
অখিলেশ যাদবকে বলেন, সামনের লোকসভা নির্বাচনে তাঁরা যেন উত্তর প্রদেশ বিজেপি শূন্য
করে দেয়।
এভাবেই একে একে সব জায়গায় আঞ্চলিক শক্তির উত্থান হলে বিজেপি এবারের
নির্বাচনে কিছুতেই ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।মল্লিকার্জুন খাড়গে বক্তব্য রাখতে উঠে জানান, সোনিয়া ও রাহুল
গান্ধী বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছেন এই সভার জন্য। যার মধ্যে সোনিয়া গান্ধীর বার্তা মঞ্চে
দাঁড়িয়ে পাঠ করেন তিনি। যেখানে সোনিয়াজীর বক্তব্য, এই সভায় বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে
সবাই একজোট হয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।এরপর মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, তিনি
সমস্ত রাজনৈতিক দলের কাছে আবেদন করেন সংবিধান বাঁচানোর জন্য সবার একজোট হয়ে লড়াই করা
অত্যন্ত জরুরী।
নির্বাচনে কিছুতেই ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।মল্লিকার্জুন খাড়গে বক্তব্য রাখতে উঠে জানান, সোনিয়া ও রাহুল
গান্ধী বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছেন এই সভার জন্য। যার মধ্যে সোনিয়া গান্ধীর বার্তা মঞ্চে
দাঁড়িয়ে পাঠ করেন তিনি। যেখানে সোনিয়াজীর বক্তব্য, এই সভায় বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে
সবাই একজোট হয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।এরপর মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, তিনি
সমস্ত রাজনৈতিক দলের কাছে আবেদন করেন সংবিধান বাঁচানোর জন্য সবার একজোট হয়ে লড়াই করা
অত্যন্ত জরুরী।
তাঁর অভিযোগ, দেশ ভাঙার খেলায় সুচারু ভাবে এগিয়ে চলেছেন মোদীজী। কাউকে
খেতে দেবেন না বলে চেঁচামেচি করলেও আম্বানিদের মতো সংস্থাদের মুনাফা পাইয়ে দেওয়ার জন্যই
তিনি সদা সচেষ্ট হয়েছেন।এই মুহূর্তে দেশ জুড়ে বেকার সমস্যা মেটানোর কোনও উদ্যোগই
নেওয়া হয়নি। কৃষকদের ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছেন।
খেতে দেবেন না বলে চেঁচামেচি করলেও আম্বানিদের মতো সংস্থাদের মুনাফা পাইয়ে দেওয়ার জন্যই
তিনি সদা সচেষ্ট হয়েছেন।এই মুহূর্তে দেশ জুড়ে বেকার সমস্যা মেটানোর কোনও উদ্যোগই
নেওয়া হয়নি। কৃষকদের ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছেন।
আত্মহত্যা করছেন একের পর এক চাষী।
তিনি বছরে ২ কোটি চাকরীর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। অথচ ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পথেও তিনি
১ কোটি চাকরীও দিতে পারেননি। অথচ নোটবন্দীর জেরে ১ কোটি ৬০ লক্ষ চাকরী হারিয়ে
গিয়েছে
তিনি বছরে ২ কোটি চাকরীর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। অথচ ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পথেও তিনি
১ কোটি চাকরীও দিতে পারেননি। অথচ নোটবন্দীর জেরে ১ কোটি ৬০ লক্ষ চাকরী হারিয়ে
গিয়েছে
।আজকের ব্রিগেডে ছিলেন এইচ ডি দেবগৌড়া, ফারুখ আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, মল্লিকার্জুন খাড়গে, চন্দ্রবাবু নাইডু, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, এইচ ডি কুমারস্বামী, শরদ যাদব, যশবন্ত সিনহা, অজিত সিং, অরুণ শৌরি, শত্রুঘ্ন সিনহা, এম কে স্ট্যালিন, তেজস্বী যাদব, শরদ পাওয়ার, প্রফুল্ল প্যাটেল, অখিলেশ যাদব, হেমন্ত সোরেন, হার্দিক প্যাটেল, জিগ্নেশ মেওয়ানি, বদরুদ্দিন। শোনা গিয়েছিল, আজকের সভায় তৃণমূলে যোগ দেবেন অরুণাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী ও সদ্য় বিজেপি ত্য়াগী গেগং আপাং।লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের এই হেভিওয়েট সমাবেশ উপলক্ষে শহরের নিরাপত্তা ও যান চলাচলের নিয়মাবলী ঢেলে সাজায় লালবাজার। অনুষ্ঠান চলাকালীন নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন খোদ নগরপাল রাজীব কুমার।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তবে গতকাল থেকেই শহরকে নিরাপত্তার বেড়াজালে মুড়ে ফেলেছে কলকাতা পুলিশ। ট্রাফিক পুলিশ সমেত শহরে মোতায়েন ছিলেন প্রায় ১০,০০০ পুলিশকর্মী।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});