গুটি গুটি পায়ে বর্তমানের কথা উত্তর দিনাজপুর জেলার গ্রাম্য শহর কালিয়াগঞ্জে ১৯৯৫ সাল থেকে
1 min read
কালিয়াগঞ্জ থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক বর্তমানের কথা –গুটি গুটি পায়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার গ্রাম্য শহর কালিয়াগঞ্জ থেকে ১৯৯৫ সালে পাক্ষিক বর্তমানের কথা পত্রিকার জন্ম।২৩ বছর আগের সেই শিশু গুটি গুটি পায়ে আজ যুবকে পরিণত হয়েছে। সেই যুবক যে স্বাবলম্বী হয়েছে তা একদম নয়।অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে খেয়ে না খেয়ে আজও অদম্য ইচ্ছা নিয়ে সমাজের কিছু কাজ করার ইচ্ছা নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
কালিয়াগঞ্জের মত একটি পৌর শহরের গন্ডির মধ্য থেকেও যে অনেক কাজ করা যায় বর্তমানের কথা তার দীর্ঘ চলার পথে অনেকবার প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়।পাক্ষিক বর্তমানের কথা পত্রিকা সমাজের সমস্ত দিকেই নজর রেখে কাজ করে চলেছে আজও।সে একদিকে যেমন সমাজের দুর্নীতির খবর চোখে আঙ্গুল দিয়ে নির্ভয়ে দেখুয়ে দিতে পারে, তেমনি শহরের উন্নয়নের কথাও ফলাও করে পাঠকদের সামনে তুলে ধরতে পারে।এখানেই বর্তমানের কথা পাক্ষিক পত্রিকা থেমে থাকতে শিখেনি।সমাজের সংস্কৃতি জগতের উত্তর দিনাজপুর,দক্ষিণ দিনমজুর,মালদা ও দার্জিলিং জেলার বিশিষ্ট সাহিত্যিক, বিশিষ্ট্ কবি ,বিশিষ্ট লোকশিল্পী,বিশিষ্ট বেতার ঘোষক তথা আকাশবাণীর গীতিকার এমন গুণীজনদের কয়েক বছর ধরে বড় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধ্যমত তাদের যোগ্য সম্মাননা দিতে পেরেছি।আর এখানেই ক্ষুদ্র পত্রিকা পরিসরের ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র হলেও অনেক বড় ধরনের সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে পারে।
সেই অর্থে পাক্ষিক বর্তমানের কথা তার স্বপ্ন অনেকটাই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে বলা যায়।পাক্ষিক বর্তমানের কথা কালিয়াগঞ্জ থেকে প্রকাশিত হলেও এই পত্রিকা হকারদের মাধ্যমে ট্রেনে বাসে নিয়মিত না হলেও মাঝে মধ্যেই পাঠক সাধারণের কাছে চলে যায়।অথচ এই সমস্ত ক্ষুদ্র পত্র পত্রিকা সুষ্ঠ ভাবে চলার ক্ষেত্রে সরকারের থেকে কোন বিজ্ঞাপন দিয়ে সাহায্যের হাত প্রসারিত করতে দেখা যায়না।আবার এক যাত্রায় পৃথক ফল আমরা বর্তমান রাজ্য সরকারের ক্ষেত্রেই দেখতে পাই।দৈনিক পত্রিকাতে একই দিনে ৫থেকে৮টি বিজ্ঞাপন দেখতে পাই আর জেলার ক্ষুদ্র পত্রপত্রিকা ৬মাসেও একটি বিজ্ঞাপন না পেয়ে পত্রিকার সংখ্যা সময়মত প্রকাশ করতে পারছেনা।এই এক যাত্রায় পৃথক ফল একটি সরকারের কাছ থেকে কোন ভাবেই কাম্য নয়।তাছাড়া এর নামইতো ক্ষুদ্র পত্র পত্রিকা।আসলে ক্ষুদ্র পত্র পত্রিকা এই ভাবেই সমাজে সারা জীবন ধরে বেঁচে থাকবে এবং থাকতেও হবে।কারন ক্ষুদ্র পত্র পত্রিকার জীবনের আদলটাই এমনতর।তাই এই সমাজে এমনভাবেই ক্ষুদ্র পত্র পত্রিকা তার গতিতে চলতেই থাকবে। বর্তমানের কথা পাক্ষিক পত্রিকার সম্পাদক তপন চক্রবর্তী যে স্বপ্ন নিয়ে একদিন এই পত্রিকা প্রকাশ করেছিল সেই স্বপ্ন যে পূরণ হয়নি তা নয়।আংশিক হলেও সমাজের জন্য আজও কাজ করে চলেছে বর্তমানের কথা মাথা উঁচু করেই। আর তা করেই চলবে।উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ থেকে প্রকাশিত বর্তমানের কথা পাক্ষিক সংবাদপত্রের পাশা পাশি বর্তমানের কথা পোর্টাল সংবাদ ইতিমধ্যেই উত্তর দিনাজপুর জেলায় সারা ফেলে দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের সংবাদের আকর্ষণে একটা বড় প্রাপ্তি বলেই সম্পাদক হিসাবে আমি মনে করে থাকি।