উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের আর্থিক সহায়তায় কালিয়াগঞ্জ শ্মশানে বিদ্যুৎ চুল্লি স্থাপনের উদ্যোগ নিল পৌরসভা
1 min read
সুচন্দন
কর্মকার ঃ– পরিবেশ দূষণ মুক্ত
রাখার তাগিদ ও সময় বাঁচানোর জোর লক্ষ্যে নিয়ে কালিয়াগঞ্জ এর শ্রীমতি মহাশ্মশানে
বিদ্যুৎ চুল্লি স্থাপনের উদ্যোগ নিল পৌরসভা।
কর্মকার ঃ– পরিবেশ দূষণ মুক্ত
রাখার তাগিদ ও সময় বাঁচানোর জোর লক্ষ্যে নিয়ে কালিয়াগঞ্জ এর শ্রীমতি মহাশ্মশানে
বিদ্যুৎ চুল্লি স্থাপনের উদ্যোগ নিল পৌরসভা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের আর্থিক সহায়তায় চলছে কালিয়াগঞ্জ শ্মশানে এই স্থাপনের
জন্য ইতিমধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শহরের মাঝে অবস্থিত এই মহাশ্মশানে এই
বিদ্যুৎ চুল্লি গড়ে তোলার কাজ শেষ হবে
2019 সালের মধ্যে। প্রথমে একটি বিদ্যুৎ
চুল্লি করা হবে। এর জন্য প্রায় ৫৫ বর্গমিটার জমির দরকার। বর্তমান শ্বসানের উত্তর-পূর্ব
পাশে গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা।
জন্য ইতিমধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শহরের মাঝে অবস্থিত এই মহাশ্মশানে এই
বিদ্যুৎ চুল্লি গড়ে তোলার কাজ শেষ হবে
2019 সালের মধ্যে। প্রথমে একটি বিদ্যুৎ
চুল্লি করা হবে। এর জন্য প্রায় ৫৫ বর্গমিটার জমির দরকার। বর্তমান শ্বসানের উত্তর-পূর্ব
পাশে গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা।
ইতিমধ্যেই কালিয়াগঞ্জের এই মহা
শ্বসানে কাজ শুরু হয়েছে সীমানা প্রাচীর দেওয়ার। ভেতরে প্রবেশ পথে বাগান ও ছোট উদ্যান গড়া হবে। বর্তমানে
যে দুটি চুল্লি আছে শ্মশানে সেগুলি কিছুটা দূরে সরানো হবে একপাশে।শ্বসান সাজানোর পরিকল্পনা নিয়ে পুরসভার পক্ষে সামঞ্জস্য
রেখে কাঠের চুল্লি চালু রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে
যাতে বিকল্প হিসেবে কাঠের চুল্লি চালু দিয়ে শবদাহ ব্যবস্থা চালু থাকে। কালিয়াগঞ্জের
পুরপ্রধান কাত্তিক পাল বলেন শহরে শবদাহ ব্যবস্থা গড়া হয়েছিল বহুকাল আগে। এক সঙ্গে
একাধিক মৃতদেহ এলে অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া শহরের মাঝে এই শ্মশানের কাঠের ধোঁয়া ছড়িয়ে
পড়তো, এতে পরিবেশে দুষন ছড়াচিছল। তাই অনেক আগেই দাবি উঠেছিল বিদুৎ চুল্লির। এবারে
উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বিদ্যুৎ চুল্লি স্থাপনের। এগিয়ে এসেছে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর।
শ্বসানে কাজ শুরু হয়েছে সীমানা প্রাচীর দেওয়ার। ভেতরে প্রবেশ পথে বাগান ও ছোট উদ্যান গড়া হবে। বর্তমানে
যে দুটি চুল্লি আছে শ্মশানে সেগুলি কিছুটা দূরে সরানো হবে একপাশে।শ্বসান সাজানোর পরিকল্পনা নিয়ে পুরসভার পক্ষে সামঞ্জস্য
রেখে কাঠের চুল্লি চালু রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে
যাতে বিকল্প হিসেবে কাঠের চুল্লি চালু দিয়ে শবদাহ ব্যবস্থা চালু থাকে। কালিয়াগঞ্জের
পুরপ্রধান কাত্তিক পাল বলেন শহরে শবদাহ ব্যবস্থা গড়া হয়েছিল বহুকাল আগে। এক সঙ্গে
একাধিক মৃতদেহ এলে অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া শহরের মাঝে এই শ্মশানের কাঠের ধোঁয়া ছড়িয়ে
পড়তো, এতে পরিবেশে দুষন ছড়াচিছল। তাই অনেক আগেই দাবি উঠেছিল বিদুৎ চুল্লির। এবারে
উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বিদ্যুৎ চুল্লি স্থাপনের। এগিয়ে এসেছে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});