বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরা কী সুবিধা পাছে তা আলাদাভাবে উল্লেখ করে রিপোর্ট দিতে হবে বললেন পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান আবু আয়েশ মণ্ডল
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কতজন বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে
কী
কী
সুযোগ
সুবিধা
দেওয়া
হচ্ছে
তা
আলাদাভাবে
উল্লেখ
করে
রিপোর্ট
দিতে
হবে। উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক এই নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান আবু আয়েশ মণ্ডল। কর্ণজোড়ায়
জেলাশাসকের
দপ্তরে
বিবেকান্দ
সভাকক্ষে
এই
বৈঠক
হয়। উল্লেখ্য এতদিন রির্পোটে শুধু মাত্র সংখ্যালঘু খাতে বরাদ্দের বিষয়টিই রিপোর্টে উল্লেখ থাকত। কমিশনের
চেয়ারম্যানের
এই
নির্দেশে
প্রশাসনের
আধিকারিকদের
মধ্যে
গুঞ্জন
শুরু
হয়েছে। কেননা এদিন সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ সুযোগ সুবিধা ও টাকা যাতে সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ যাতে ঠিকমতো পান সেই বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার কথা সরাসরি বলেছেন সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান।
কী
কী
সুযোগ
সুবিধা
দেওয়া
হচ্ছে
তা
আলাদাভাবে
উল্লেখ
করে
রিপোর্ট
দিতে
হবে। উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক এই নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান আবু আয়েশ মণ্ডল। কর্ণজোড়ায়
জেলাশাসকের
দপ্তরে
বিবেকান্দ
সভাকক্ষে
এই
বৈঠক
হয়। উল্লেখ্য এতদিন রির্পোটে শুধু মাত্র সংখ্যালঘু খাতে বরাদ্দের বিষয়টিই রিপোর্টে উল্লেখ থাকত। কমিশনের
চেয়ারম্যানের
এই
নির্দেশে
প্রশাসনের
আধিকারিকদের
মধ্যে
গুঞ্জন
শুরু
হয়েছে। কেননা এদিন সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ সুযোগ সুবিধা ও টাকা যাতে সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ যাতে ঠিকমতো পান সেই বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার কথা সরাসরি বলেছেন সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান।
পাশাপাশি
জেলায়
সংখ্যালঘুদের
কিছু
কিছু
বিষয়ের
উন্নয়নের
জন্য
বরাদ্দ
টাকা
খরচে
তৎপরতা
আনার
কথাও
তিনি
বলেছেন।এদিন
দুপুরে
জেলা
প্রশাসনের
বিভিন্ন
দপ্তরের
আধিকারিকদের
সঙ্গে
বৈঠকে
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
জন্য
বিভিন্ন
প্রকল্পে
শিক্ষা,
স্বাস্থ্য,
কর্মসংস্থান,
নিরাপত্তা,
বাড়ি
তৈরি
প্রভৃতি
কাজের
অগ্রগতি
সর্ম্পকে
খোঁজ
নেন
তিনি। জানা গিয়েছে, ২০১৭–১৮ বর্ষে বিভিন্ন খাতের টাকার বেশির ভাগই খরচ হয়ে গিয়েছে। তবে
২০১৮–১৯
সালের
বিভিন্ন
প্রকল্পের
টাকা
৬০
থেকে
৭০
শতাংশ
খরচ
হয়েছে। যে সমস্ত ক্ষেত্রে টাকা খরচের গতি কম রয়েছে সেই সব কাজের উপরে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যালঘুদের প্রগতির মূল্যায়ন করা এবং রাজ্য সরকারের সংখ্যালঘু নীতি ও কর্মসূচী রূপায়ণের দিকে সর্তক দৃষ্টি রাখাই এই কমিশনের মূল কাজ। সংবিধান,
সংসদ
ও রাজ্য
বিধানসভায় প্রণীত আইন সমূহের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের জন্য যে সব রক্ষা কবচ দেওয়া আছে সেগুলির রূপায়ণ সঠিক ভাবে হচ্ছে কি না সেদিকে দৃষ্টি রাখে এই কমিশন। উত্তর
দিনাজপুর
জেলাতেও
বিভিন্ন
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
মানুষের
বসবাস
রয়েছে। সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষই যাতে সমান গুরুত্ব পান সেদিকে জোর দিতেই এদিনের মিটিংয়ে বলা হয়েছে।বৈঠক শেষে আবু আয়েশ মণ্ডল বলেন,সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কেই আমরা সমান গুরুত্ব দিতে বলেছি। এখন
থেকে
কোনও
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
কত
জন
সুযোগ
সুবিধা
পেলেন
তা
আলাদা
আলাদা
উল্লেখ
করে
রিপোর্ট
পাঠাতে
বলা
হয়েছে। সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যে কোনও সদস্যর জন্যেই আমাদের দরজা খোলা রয়েছে।
জেলায়
সংখ্যালঘুদের
কিছু
কিছু
বিষয়ের
উন্নয়নের
জন্য
বরাদ্দ
টাকা
খরচে
তৎপরতা
আনার
কথাও
তিনি
বলেছেন।এদিন
দুপুরে
জেলা
প্রশাসনের
বিভিন্ন
দপ্তরের
আধিকারিকদের
সঙ্গে
বৈঠকে
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
জন্য
বিভিন্ন
প্রকল্পে
শিক্ষা,
স্বাস্থ্য,
কর্মসংস্থান,
নিরাপত্তা,
বাড়ি
তৈরি
প্রভৃতি
কাজের
অগ্রগতি
সর্ম্পকে
খোঁজ
নেন
তিনি। জানা গিয়েছে, ২০১৭–১৮ বর্ষে বিভিন্ন খাতের টাকার বেশির ভাগই খরচ হয়ে গিয়েছে। তবে
২০১৮–১৯
সালের
বিভিন্ন
প্রকল্পের
টাকা
৬০
থেকে
৭০
শতাংশ
খরচ
হয়েছে। যে সমস্ত ক্ষেত্রে টাকা খরচের গতি কম রয়েছে সেই সব কাজের উপরে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যালঘুদের প্রগতির মূল্যায়ন করা এবং রাজ্য সরকারের সংখ্যালঘু নীতি ও কর্মসূচী রূপায়ণের দিকে সর্তক দৃষ্টি রাখাই এই কমিশনের মূল কাজ। সংবিধান,
সংসদ
ও রাজ্য
বিধানসভায় প্রণীত আইন সমূহের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের জন্য যে সব রক্ষা কবচ দেওয়া আছে সেগুলির রূপায়ণ সঠিক ভাবে হচ্ছে কি না সেদিকে দৃষ্টি রাখে এই কমিশন। উত্তর
দিনাজপুর
জেলাতেও
বিভিন্ন
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
মানুষের
বসবাস
রয়েছে। সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষই যাতে সমান গুরুত্ব পান সেদিকে জোর দিতেই এদিনের মিটিংয়ে বলা হয়েছে।বৈঠক শেষে আবু আয়েশ মণ্ডল বলেন,সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কেই আমরা সমান গুরুত্ব দিতে বলেছি। এখন
থেকে
কোনও
সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের
কত
জন
সুযোগ
সুবিধা
পেলেন
তা
আলাদা
আলাদা
উল্লেখ
করে
রিপোর্ট
পাঠাতে
বলা
হয়েছে। সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যে কোনও সদস্যর জন্যেই আমাদের দরজা খোলা রয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});