শিবরাত্রির দিন বিরল ঘটনার সাক্ষী, কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি শ্রীমন্ত বন্দোপাধ্যায় কে সাথে নিয়ে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল শিবের লিঙ্গে জল দিলেন।
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী শিবরাত্রির দিন এক বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকল কালিয়াগঞ্জ বাসী।কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি শ্রীমন্ত বন্দোপাধ্যায় ও কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল শিব রাত্রিতে এক সাথে পুজো দিলেন বয়রা কালি মন্দিরে কালিয়াগঞ্জবাসির মঙ্গল কামনায় ।
যা কখনো
কালিয়াগঞ্জ বাসি দেখিনি । আজ যখন
শিবরাত্রি কে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের ঢল বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে লক্ষ্য করা গেছে
ঠিক তখন পিছিয়ে নেই উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী মা কালী বাড়ির বাবা ভোলেনাথের পূজা আর
সেই উপলক্ষে কচিকাঁচা থেকে আবাল বৃদ্ধ বনিতা দের ঢল নামে এই মন্দির প্রাঙ্গণে ঠিক তখন এই মন্দির প্রাঙ্গণে
আবির্ভাব কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল যেমন তেমনি রাজ্যের
মধ্যে শ্রেষ্ঠ থানার মর্যাদা প্রাপ্ত কালিয়াগঞ্জ থানার আইসি
শ্রীমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।দুই জন কেই দেখা যায় বাবা ভলেনাথের কাছে করজোড়ে আবেদন নিবেদন
করতে ।
কালিয়াগঞ্জ বাসি দেখিনি । আজ যখন
শিবরাত্রি কে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের ঢল বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে লক্ষ্য করা গেছে
ঠিক তখন পিছিয়ে নেই উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী মা কালী বাড়ির বাবা ভোলেনাথের পূজা আর
সেই উপলক্ষে কচিকাঁচা থেকে আবাল বৃদ্ধ বনিতা দের ঢল নামে এই মন্দির প্রাঙ্গণে ঠিক তখন এই মন্দির প্রাঙ্গণে
আবির্ভাব কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল যেমন তেমনি রাজ্যের
মধ্যে শ্রেষ্ঠ থানার মর্যাদা প্রাপ্ত কালিয়াগঞ্জ থানার আইসি
শ্রীমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।দুই জন কেই দেখা যায় বাবা ভলেনাথের কাছে করজোড়ে আবেদন নিবেদন
করতে ।
দুজনই পুজো দিবেন আগে থেকেই ঠিক করে
রেখেছিলেন। তাই পুজোর আগে দুজনেই স্নান করে
বাড়ি থেকে আসেন নতুন জামা কাপড় পড়ে। এরপর
মন্দির প্রাঙ্গনের পাশে কিছুক্ষণ দুজনে বসে গল্প করার পর সোজা মন্দিরের ভিতরে একসাথে
চলে যান এবং পাশাপাশি বসে পুজো দিতে শুরু করেন ।
রেখেছিলেন। তাই পুজোর আগে দুজনেই স্নান করে
বাড়ি থেকে আসেন নতুন জামা কাপড় পড়ে। এরপর
মন্দির প্রাঙ্গনের পাশে কিছুক্ষণ দুজনে বসে গল্প করার পর সোজা মন্দিরের ভিতরে একসাথে
চলে যান এবং পাশাপাশি বসে পুজো দিতে শুরু করেন ।
পুজো শেষ করার পর দুইজন ই শিবলিঙ্গে
জল ঢালেণ। সত্যি এই দৃশ্য চোখে না দেখলে ভাষায়
প্রকাশ করা যাবে না। বিগত দিনে অনেক কালিয়াগঞ্জ
থানার আইসি কালিয়াগঞ্জে এসেছিলেন বটে কিন্তু
এই ভাবে কালিয়াগঞ্জে বাসির মঙ্গল কামনা করে পৌরসভার
পৌরপতিকে সঙ্গে নিয়ে পুজো দেওয়া টা মনে হয় এবার ই প্রথম। এবারে তাই সাধারন মানুষদের বলতে শোনা গেল সত্যি এবার
যোগ্য মানুষের হাতেই কালিয়াগঞ্জ বাসির দায়িত্ব পড়েছে। একদিকে রাজ্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ থানার থানার আই সি
শ্রীমন্ত বন্দোপাধ্যায় যেমন রয়েছেন তেমন ই কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল রয়েছেন।তাই উন্নয়ন যজ্ঞের
কান্ডারী দের হাতে এবারে বাবা ভোলেনাথের পূজা কতটা বাবা ভোলেনাথ সন্তুষ্ট হল তা আগামী
দিনেই প্রমান হবে।
জল ঢালেণ। সত্যি এই দৃশ্য চোখে না দেখলে ভাষায়
প্রকাশ করা যাবে না। বিগত দিনে অনেক কালিয়াগঞ্জ
থানার আইসি কালিয়াগঞ্জে এসেছিলেন বটে কিন্তু
এই ভাবে কালিয়াগঞ্জে বাসির মঙ্গল কামনা করে পৌরসভার
পৌরপতিকে সঙ্গে নিয়ে পুজো দেওয়া টা মনে হয় এবার ই প্রথম। এবারে তাই সাধারন মানুষদের বলতে শোনা গেল সত্যি এবার
যোগ্য মানুষের হাতেই কালিয়াগঞ্জ বাসির দায়িত্ব পড়েছে। একদিকে রাজ্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ থানার থানার আই সি
শ্রীমন্ত বন্দোপাধ্যায় যেমন রয়েছেন তেমন ই কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী পৌরপতি কাতিক চন্দ্র পাল রয়েছেন।তাই উন্নয়ন যজ্ঞের
কান্ডারী দের হাতে এবারে বাবা ভোলেনাথের পূজা কতটা বাবা ভোলেনাথ সন্তুষ্ট হল তা আগামী
দিনেই প্রমান হবে।
তবে এবার হয়তবা বাবা ভোলানাথ ও সন্তুষ্ট হয়েছেন কারন যেভাবে কিছুদিন
আগে অবদি কালিয়াগঞ্জ থানার আই সির সঙ্গে কালিয়াগঞ্জ পৌর প্রশাসনের সম্পর্ক ছিল সাপ
ও বেজির মতো। আজকের দিনে তা আর নেই ।কারন কালিয়াগঞ্জ
থানায় ইতিমধ্যে চলে এসেছেন সকলের খুব কাছের মানুষ বলে পরিচিত শ্রীমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।তাই
সরল মনে বাবা ভোলানাথ এবারে তাদের দুই জনের
পুজো খুব সুন্দর ভাবে নিয়েছে বলে পৌরসভার এক নাগরিক একটু ঠাট্টা করে এই প্রতিবেদক
কে জানালেন ।
আগে অবদি কালিয়াগঞ্জ থানার আই সির সঙ্গে কালিয়াগঞ্জ পৌর প্রশাসনের সম্পর্ক ছিল সাপ
ও বেজির মতো। আজকের দিনে তা আর নেই ।কারন কালিয়াগঞ্জ
থানায় ইতিমধ্যে চলে এসেছেন সকলের খুব কাছের মানুষ বলে পরিচিত শ্রীমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।তাই
সরল মনে বাবা ভোলানাথ এবারে তাদের দুই জনের
পুজো খুব সুন্দর ভাবে নিয়েছে বলে পৌরসভার এক নাগরিক একটু ঠাট্টা করে এই প্রতিবেদক
কে জানালেন ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এদিন গভীর রাত অবদি বয়রা কালি মন্দিরে পুজো দিলেন ।সারা দিনের ব্যাস্ততার মাঝে তারা যখন
পুজো দিচ্ছিলেন তখন দেখা গেল দুইজন কেই মুখে হাই তুলতে।হয়তবা ঘুম পেয়েছিল তাদের দুজনের
ই ।কিন্তু মন্ত্র উচ্চারণে কিন্তু তারা দুইজন ই সদা সতর্ক ছিল।তাই সুষ্ঠ ভাবে শেষ পুজো
দিয়েই তারা নিজেদের গন্তব্যস্তলে চলে যান।
পুজো দিচ্ছিলেন তখন দেখা গেল দুইজন কেই মুখে হাই তুলতে।হয়তবা ঘুম পেয়েছিল তাদের দুজনের
ই ।কিন্তু মন্ত্র উচ্চারণে কিন্তু তারা দুইজন ই সদা সতর্ক ছিল।তাই সুষ্ঠ ভাবে শেষ পুজো
দিয়েই তারা নিজেদের গন্তব্যস্তলে চলে যান।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});