কালিয়াগঞ্জের থানা পাড়ার কনটাইনমেন্টের বাসিন্দারা পৌর প্রশাসক কার্তিক পালের পরিসেবায় আপ্লুত হয়ে তাকে সম্বর্ধনা জানালো-
1 min readকালিয়াগঞ্জের থানা পাড়ার কনটাইনমেন্টের বাসিন্দারা পৌর প্রশাসক কার্তিক পালের পরিসেবায় আপ্লুত হয়ে তাকে সম্বর্ধনা জানালো
তপন চক্রবর্তী–কালিয়াগঞ্জ–উত্তর দিনাজপুর–করোনার সংক্রমণের কন্টেনমেন্ট জোন অনেক জায়গাতেই হয় কিন্তূ কালিয়াগঞ্জ থানা পাড়ার কন্টেনমেন্ট জোন ছিল সম্পুর্ন আলাদা ধরনের।সেখানকার এলাকার গৃহবন্দি মানুষজন বুঝতেই পারিনি তারা সরকারি কোনটাইনমেন্ট জোনে ছিলেন না অন্য কোথায় ছিলেন।কালিয়াগঞ্জের
নয়া পৌর প্রশাসক কার্তিক পাল একাই একশো হয়ে বিগত ১৪ দিনের এক দিনের জন্যও বুঝতে দেননি কোন রকম অসুবিধা।যে কোন ধরনের সমস্যা পৌর প্রশাসক কার্তিক পাল তার পৌর বাহিনী নিয়ে গিয়ে নিমেষের মধ্যে পরিষেবা দিয়েছেন।ফলে কালিয়াগঞ্জের থানাপাড়ার জোন এলাকার সমস্ত স্তরের মানুষ দেখেছেন কি ভাবে কটা দিন তাদের পাশে থেকে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে গেছেন তাদের পৌর প্রশাসক কার্তিক পাল।তাই থানাপাড়ার কোনটাইনমেন্ট জোনের সমস্ত বাসিন্দারা পৌর প্রশাসক কার্তিক পালের কাজে আপ্লুত হয়ে তাকে রবিবার সম্বর্ধনা জানায়। শুধু তাকেই নয় ৪নম্বর ওয়ার্ডের একজন স্বাস্থ্য কর্মী এবং ওয়ার্ড সুপার ভাইজারকেও তারা সম্বর্ধনা জানান।কালিয়াগঞ্জ থানাপাড়া কন্টেনমেন্ট জোনের পক্ষ থেকে পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল সহ সবাইকে সম্বর্ধনা জানান গৌরাঙ্গ সূত্রধর।গৌরাঙ্গবাবু তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন সম্বর্ধনা দেওয়াটাই বড় কথা নয়।বড় কথা হল আমরা দেখলাম একজন প্ৰকৃত পৌর প্রশাসক কি ভাবে এবং কত সুন্দরভাবে সমস্যা জর্জরিত মানুষদের পরিষেবা দিতে পারে তা দেখে আমরা সত্যি সত্যিই অবাক হয়েছি।আমরা আসলে বুঝতেই পারিনি এই ১৪ দিন আমরা কন্টেনমেন্ট জোনের বাসিন্দা ছিলাম।আমরা চাই তিনি সুস্থ থেকে এ ভাবেই কালিয়াগঞ্জ বাসীর হৃদয় জয় করতে সমর্থ হবেন এবং হয়েছেন বলেই তিনি মনে করেন।